বিডিজেন ডেস্ক
পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশে ভিস্তুলা নদীর ওপর নির্মিত স্লাসকো দাবড়োভস্কিয়েগো সেতুটিকে বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত আলোকিত করা হয়েছিল বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার আদলে। বাংলাদেশ দূতাবাস, ওয়ারশ সিটি করপোরেশন, ডিপার্টমেন্ট অব সিটি ও রোড অথরিটির সমন্বয়ে এই আলোকসজ্জা করা হয়।
এর আগে পোল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাসযথাযোগ্য মর্যাদায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতিতে দূতাবাসের মিনিষ্টার এবং চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স কাজী মুনতাসীর মুর্শেদ জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার মাধ্যমে দিবসের কার্যক্রমের শুভ সুচনা করেন।
দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয় পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠের মাধ্যমে। এ পর্বে পোল্যান্ডে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি এবং পোল্যান্ডের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত বাণীসমূহ পাঠ করা হয়। এরপর বিজয় দিবস উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রেরিত প্রামাণ্যচিত্র ‘আধার পেরিয়ে’ প্রদর্শন করা হয়। উপস্থিত সকল অতিথিরা প্রামাণ্যচিত্র উপভাগ করেন।
পরে বিজয় দিবসের তাৎপর্যের ওপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং দুই লাখ মা-বোনের আত্মত্যাগের কথা গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। বক্তারা বিদেশে অবস্থান করেও দেশের প্রতি তাদের অঙ্গিকারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ বলে উল্লেখ করেন।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স কাজী মুনতাসীর মুর্শেদ বিজয় দিবসের মাহাত্ম এবং দিবসের তাৎপর্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে সঠিকভাবে তুলে ধরা এবং সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে পথ চলা, বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের তাদের সন্তানদের দেশীয় সংস্কৃতি সম্পর্কে প্রয়োজনীয় শিক্ষা প্রদানের জন্য আহ্বান জানান।
এ ছাড়াও, তিনি ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য প্রবাসীদের অনুরোধ করেন। এইসঙ্গে তিনি দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানের শেষে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সকল সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে এক মিনিট নিরবতা পালন এবং বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানের শেষ অংশে আগত অতিথিদের দেশীয় খাবাররের সমন্বয়ে নৈশভোজে আপ্যায়নের মাধ্যমে দিবসের আনুষ্ঠানিকতার সমাপ্তি হয়।
এর আগে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত সকলকে ওয়ারশে ভিস্তুলা নদীর ওপর নির্মিত স্লাসকো দাবড়োভস্কিয়েগো সেতু পরিদর্শন করার অনুরোধ জানান।
—মাহবুব রহমান, পোল্যান্ড
পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশে ভিস্তুলা নদীর ওপর নির্মিত স্লাসকো দাবড়োভস্কিয়েগো সেতুটিকে বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত আলোকিত করা হয়েছিল বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার আদলে। বাংলাদেশ দূতাবাস, ওয়ারশ সিটি করপোরেশন, ডিপার্টমেন্ট অব সিটি ও রোড অথরিটির সমন্বয়ে এই আলোকসজ্জা করা হয়।
এর আগে পোল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাসযথাযোগ্য মর্যাদায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতিতে দূতাবাসের মিনিষ্টার এবং চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স কাজী মুনতাসীর মুর্শেদ জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার মাধ্যমে দিবসের কার্যক্রমের শুভ সুচনা করেন।
দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয় পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠের মাধ্যমে। এ পর্বে পোল্যান্ডে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি এবং পোল্যান্ডের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত বাণীসমূহ পাঠ করা হয়। এরপর বিজয় দিবস উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রেরিত প্রামাণ্যচিত্র ‘আধার পেরিয়ে’ প্রদর্শন করা হয়। উপস্থিত সকল অতিথিরা প্রামাণ্যচিত্র উপভাগ করেন।
পরে বিজয় দিবসের তাৎপর্যের ওপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং দুই লাখ মা-বোনের আত্মত্যাগের কথা গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। বক্তারা বিদেশে অবস্থান করেও দেশের প্রতি তাদের অঙ্গিকারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ বলে উল্লেখ করেন।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স কাজী মুনতাসীর মুর্শেদ বিজয় দিবসের মাহাত্ম এবং দিবসের তাৎপর্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে সঠিকভাবে তুলে ধরা এবং সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে পথ চলা, বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের তাদের সন্তানদের দেশীয় সংস্কৃতি সম্পর্কে প্রয়োজনীয় শিক্ষা প্রদানের জন্য আহ্বান জানান।
এ ছাড়াও, তিনি ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য প্রবাসীদের অনুরোধ করেন। এইসঙ্গে তিনি দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানের শেষে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সকল সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে এক মিনিট নিরবতা পালন এবং বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানের শেষ অংশে আগত অতিথিদের দেশীয় খাবাররের সমন্বয়ে নৈশভোজে আপ্যায়নের মাধ্যমে দিবসের আনুষ্ঠানিকতার সমাপ্তি হয়।
এর আগে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত সকলকে ওয়ারশে ভিস্তুলা নদীর ওপর নির্মিত স্লাসকো দাবড়োভস্কিয়েগো সেতু পরিদর্শন করার অনুরোধ জানান।
—মাহবুব রহমান, পোল্যান্ড
বিশ্বসাহিত্যে মা’র রূপায়ন হয়েছে নানাভাবে-নানা মাত্রায়। রুশ বিপ্লবের পটভূমিতে লেখা ম্যাক্সিম গোর্কির ‘মা’ (১৯০৬)-তে পাই সন্তান বিপ্লবী হয়ে ওঠার সাথে সাথে সাধারণ মা থেকে রূপান্তরিত বিপ্লবী-কমরেড মা’কে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে সাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অস্ট্রেলিয়ার ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি নাইট– গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন ২০২৫’ এবং প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর উদযাপন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এবারই প্রথম বর্তমান কার্যকরি পরিষদের উদ্যোগে এতবড় আয়োজন করা হয়।
কাতারে বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান দিগন্ত এক্সপ্রেস কন্ট্রাক্টিং অ্যান্ড হসপিটালিটি কোম্পানির সপ্তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করা হয়েছে। সম্প্রতি কাতারের বাণিজ্যিক এলাকা নাজমার এয়ারপোর্ট রোড সংলগ্ন স্টিগেনবার্গার হোটেলের বল রুমে জমকালো এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মামুনি, আম্মা, মা, আম্মি, মাম্মি, মাতৃ, মাদার—সব আদুরে নাম গায়ে মেখে ক্যানসাসের অগাস্টা শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে একঝাঁক মায়ের ব্যতিক্রমী আয়োজন ‘বেস্ট মম এভার’। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যানসাস রাজ্যের ছায়াঘেরা অগাস্টায় পরিবার নিয়ে গত রোববার (১১ মে) সকাল থেকে মায়েরা অনুষ্ঠানস্থলে আসতে থাকেন।