
বিডিজেন ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ৫৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অব মিশিগানের উদ্যোগে ওয়ারেন সিটির একটি রেস্টুরেন্টে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠা দিবস উদ্যাপন করা হয়।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বাংলাদেশ, মো. নাজমুল হুদা। সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ মঈন দীপু। স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ও অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক লুৎফর রহমান।
বক্তব্য দেন শাহ আব্দুল খলিছ মিনার, অলিউর রহমান, লুৎফুল বারী নিয়ন, মোস্তফা কামাল, কাজী এবাদুল ইসলাম, সাহেদুল ইসলাম, মোহাম্মদ আফতাব প্রমুখ।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কৌতুক পরিবেশন করেন জিয়াউল আলম চৌধুরী। কবিতা আবৃত্তি করেন রুনা কোরেশী, রেজাউল করিম চৌধুরী, মিল্টন বড়ুয়া, এ জেড এম ওবায়েদ উল্লাহ।
সংগীত পরিবেশন করেন শতাব্দী রায়, সামিহা তাহসিন অর্পা, নুসরাত আরা ডলি, মোহাম্মদ হোসেন চৌধুরী, জিন্নাত বেগম।
উপস্থাপনায় ছিলেন আবুল কালাম আজাদ ও পি কে চন্দ।
অনুষ্ঠানে মিশিগানের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে মিশিগানে স্থায়ী কনস্যুলেট অফিস চেয়ে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ৫৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অব মিশিগানের উদ্যোগে ওয়ারেন সিটির একটি রেস্টুরেন্টে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠা দিবস উদ্যাপন করা হয়।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বাংলাদেশ, মো. নাজমুল হুদা। সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ মঈন দীপু। স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ও অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক লুৎফর রহমান।
বক্তব্য দেন শাহ আব্দুল খলিছ মিনার, অলিউর রহমান, লুৎফুল বারী নিয়ন, মোস্তফা কামাল, কাজী এবাদুল ইসলাম, সাহেদুল ইসলাম, মোহাম্মদ আফতাব প্রমুখ।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কৌতুক পরিবেশন করেন জিয়াউল আলম চৌধুরী। কবিতা আবৃত্তি করেন রুনা কোরেশী, রেজাউল করিম চৌধুরী, মিল্টন বড়ুয়া, এ জেড এম ওবায়েদ উল্লাহ।
সংগীত পরিবেশন করেন শতাব্দী রায়, সামিহা তাহসিন অর্পা, নুসরাত আরা ডলি, মোহাম্মদ হোসেন চৌধুরী, জিন্নাত বেগম।
উপস্থাপনায় ছিলেন আবুল কালাম আজাদ ও পি কে চন্দ।
অনুষ্ঠানে মিশিগানের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে মিশিগানে স্থায়ী কনস্যুলেট অফিস চেয়ে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীতে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল, খাদ্য ও হালাল পণ্য, শিশু পণ্য, চামড়া ও ফুটওয়্যার, প্লাস্টিক খেলনা, রিয়েল এস্টেট, জুট ও হ্যান্ডিক্রাফটসহ বাংলাদেশি শিল্পের বিভিন্ন শাখা থেকে ৩০টিরও বেশি শীর্ষ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
সভাপতি আসাদুল্লাহ জানান, পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন রাজ্যের প্রায় ৫০টির মতো বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ৬ দিনব্যাপী ইন্টারভিউ সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিয়াম নেতৃবৃন্দ জানান, এটি শুধুই একটি টুর্নামেন্ট নয় বরং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে একতা, বন্ধুত্ব, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরির বড় পদক্ষেপ। এই টুর্নামেন্ট মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত একটি আয়োজন।
সিডনির নতুন শোরুমে রয়েছে শাড়ি, সালওয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও জুয়েলারিসহ ঐতিহ্যবাহী থেকে সমকালীন সব ধরনের পোশাকের সমৃদ্ধ সংগ্রহ। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশি ফ্যাশন, রঙ ও শিল্পের সৌন্দর্য তুলে ধরতে জ্যোতি অস্ট্রেলিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।