
বিডিজেন ডেস্ক

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউমের কাছে দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী তাঁর আনুষ্ঠানিক পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।
বুধবার (১৯ মার্চ) মেক্সিকো সিটির ন্যাশনাল প্যালেসে পরিচয়পত্র পেশ করেন তিনি।
পরিচয়পত্র পেশের পর রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুসের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট শেইনবাউমকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানান। পাশাপাশি তিনি মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টকে বাংলাদেশ সফরের জন্য একটি আন্তরিক আমন্ত্রণ জানান।
রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল তাঁর মেয়াদকালে বাংলাদেশ ও মেক্সিকোর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি উল্লেখ করেন, চলতি বছর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উদ্যাপনের সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা বাণিজ্য, সংস্কৃতি ও জনগণের মধ্যে সরাসরি বিনিময় বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে।
রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল প্রেসিডেন্ট শেইনবাউমের কাছে ঢাকায় একটি মেক্সিকান দূতাবাস স্থাপনের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, এই উদ্যোগ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।
প্রেসিডেন্ট শেইনবাউম রাষ্ট্রদূতকে মুশফিককে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান এবং তাঁর কূটনৈতিক দায়িত্ব পালনে মেক্সিকো সরকারের পূর্ণ সহায়তার আশ্বাস দেন। তিনি বাংলাদেশ ও মেক্সিকোর মধ্যে বন্ধুত্ব আরও গভীর এবং দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা শক্তিশালী করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউমের কাছে দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী তাঁর আনুষ্ঠানিক পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।
বুধবার (১৯ মার্চ) মেক্সিকো সিটির ন্যাশনাল প্যালেসে পরিচয়পত্র পেশ করেন তিনি।
পরিচয়পত্র পেশের পর রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুসের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট শেইনবাউমকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানান। পাশাপাশি তিনি মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টকে বাংলাদেশ সফরের জন্য একটি আন্তরিক আমন্ত্রণ জানান।
রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল তাঁর মেয়াদকালে বাংলাদেশ ও মেক্সিকোর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি উল্লেখ করেন, চলতি বছর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উদ্যাপনের সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা বাণিজ্য, সংস্কৃতি ও জনগণের মধ্যে সরাসরি বিনিময় বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে।
রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল প্রেসিডেন্ট শেইনবাউমের কাছে ঢাকায় একটি মেক্সিকান দূতাবাস স্থাপনের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, এই উদ্যোগ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।
প্রেসিডেন্ট শেইনবাউম রাষ্ট্রদূতকে মুশফিককে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান এবং তাঁর কূটনৈতিক দায়িত্ব পালনে মেক্সিকো সরকারের পূর্ণ সহায়তার আশ্বাস দেন। তিনি বাংলাদেশ ও মেক্সিকোর মধ্যে বন্ধুত্ব আরও গভীর এবং দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা শক্তিশালী করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
ভাপা পিঠা, পাটিসাপটা, দুধচিতই, চন্দ্রপুলি, নকশি পিঠা ও নানা রকম ঘরোয়া মিষ্টান্ন পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে। পিঠার স্বাদ, গানের সুর আর প্রবাসী মিলনমেলায় দিনটি হয়ে ওঠে স্মরণীয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের দিনে ঢাকার ঐতিহাসিক রেসকার্স ময়দানে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ এবং সেদিন ঢাকায় ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা প্রবাহের ঐতিহাসিক ধারাবিবরণী পাঠ করেন নতুন প্রজন্মের অনিন্দিতা বর্ণমালা ও অরুনিম আহমেদ।