
বিডিজেন ডেস্ক

‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ প্রতিপাদ্যে জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপিত হয়েছে জর্ডানের রাজধানী আম্মানে।]
এ উপলক্ষে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দূতাবাসে আলোচনা ও মতবিনিময় সভা এবং প্রবাসী কর্মীদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় জর্ডানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নুরে হেলাল সাইফুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা অভিবাসী কর্মীদের অবদান অপরিসীম। সব অভিবাসীর পরিশ্রম ও ত্যাগকে আমরা শ্রদ্ধা জানাই। এই অভিবাসী দিবসে জর্ডানে কর্মরত সব বাংলাদেশি অভিবাসীদের বৈধ পথে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান জানাচ্ছি। আপনাদের রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সচল রাখছে।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনে ভোটদান প্রত্যেক বাংলাদেশির অধিকার। কিন্তু বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশিরা এ অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তাই প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আমরা কাজ করব।’
তিনি আরও বলেন, দেশে অর্থ প্রেরণে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিভিন্ন আইনি জটিলতার শিকার হয়ে থাকেন। আমরা এই জটিলতা কমাতে কাজ করে যাচ্ছি।’
দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) উম্মে সালমা বলেন, ‘জর্ডানের পোশাক খাতে বিপুল পরিমাণ বাংলাদেশি শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন। এ ছাড়া, গৃহকর্মী, আবাসন ও অন্য ব্যবসায় অনেক বাংলাদেশি রয়েছেন। জর্ডানে কর্মরত বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মীদের যেকোনো প্রয়োজনে আমরা আপনাদের পাশে সব সময় আছি ও থাকব। আপনাদের কাছে অনুরোধ জর্ডানে অবৈধভাবে কাজ করবেন না।’
আলোচনা সভা শেষে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এ অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও জর্ডানে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি

‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ প্রতিপাদ্যে জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপিত হয়েছে জর্ডানের রাজধানী আম্মানে।]
এ উপলক্ষে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দূতাবাসে আলোচনা ও মতবিনিময় সভা এবং প্রবাসী কর্মীদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় জর্ডানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নুরে হেলাল সাইফুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা অভিবাসী কর্মীদের অবদান অপরিসীম। সব অভিবাসীর পরিশ্রম ও ত্যাগকে আমরা শ্রদ্ধা জানাই। এই অভিবাসী দিবসে জর্ডানে কর্মরত সব বাংলাদেশি অভিবাসীদের বৈধ পথে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান জানাচ্ছি। আপনাদের রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সচল রাখছে।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনে ভোটদান প্রত্যেক বাংলাদেশির অধিকার। কিন্তু বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশিরা এ অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তাই প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আমরা কাজ করব।’
তিনি আরও বলেন, দেশে অর্থ প্রেরণে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিভিন্ন আইনি জটিলতার শিকার হয়ে থাকেন। আমরা এই জটিলতা কমাতে কাজ করে যাচ্ছি।’
দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) উম্মে সালমা বলেন, ‘জর্ডানের পোশাক খাতে বিপুল পরিমাণ বাংলাদেশি শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন। এ ছাড়া, গৃহকর্মী, আবাসন ও অন্য ব্যবসায় অনেক বাংলাদেশি রয়েছেন। জর্ডানে কর্মরত বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মীদের যেকোনো প্রয়োজনে আমরা আপনাদের পাশে সব সময় আছি ও থাকব। আপনাদের কাছে অনুরোধ জর্ডানে অবৈধভাবে কাজ করবেন না।’
আলোচনা সভা শেষে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এ অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও জর্ডানে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি
তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীতে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল, খাদ্য ও হালাল পণ্য, শিশু পণ্য, চামড়া ও ফুটওয়্যার, প্লাস্টিক খেলনা, রিয়েল এস্টেট, জুট ও হ্যান্ডিক্রাফটসহ বাংলাদেশি শিল্পের বিভিন্ন শাখা থেকে ৩০টিরও বেশি শীর্ষ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
সভাপতি আসাদুল্লাহ জানান, পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন রাজ্যের প্রায় ৫০টির মতো বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ৬ দিনব্যাপী ইন্টারভিউ সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিয়াম নেতৃবৃন্দ জানান, এটি শুধুই একটি টুর্নামেন্ট নয় বরং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে একতা, বন্ধুত্ব, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরির বড় পদক্ষেপ। এই টুর্নামেন্ট মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত একটি আয়োজন।
সিডনির নতুন শোরুমে রয়েছে শাড়ি, সালওয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও জুয়েলারিসহ ঐতিহ্যবাহী থেকে সমকালীন সব ধরনের পোশাকের সমৃদ্ধ সংগ্রহ। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশি ফ্যাশন, রঙ ও শিল্পের সৌন্দর্য তুলে ধরতে জ্যোতি অস্ট্রেলিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।