
রেজানুর রহমান, নয়াদিল্লি, ভারত থেকে

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে গতকাল সোমবার (১৪ এপ্রিল) নাচ, গান ও রসনাতৃপ্তির মধ্য দিয়ে বরণ করা হয়েছে বাংলা নববর্ষকে। অনুষ্ঠানে অভিবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিদেশি কূটনীতিক, বিশিষ্ট অতিথি ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের। তাদের উপস্থিতিতে দূতাবাস প্রাঙ্গণ হয়ে উঠেছিল মিলনক্ষেত্র। ঝলমল করে উঠেছিল দূতাবাস চত্বর।
রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন, হাসন রাজার গানের সঙ্গে চোখজুড়নো নৃত্য পরিবেশনা ছিল বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ। দূতাবাসের কর্মীদের সঙ্গে নাচে-গানে অংশ নিয়েছিলেন স্থানীয় বাঙালি শিল্পীরা।
আয়োজনের আরেক আকর্ষণ ছিল মধ্যাহ্নের ভোজ। অতিথিদের রসনাতৃপ্তির পূর্ণ দায়িত্ব হাসিমুখে গ্রহণ করেছিল দূতাবাস কর্মীদের পরিবার। ১০–১২ রকমের ভর্তার পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী বাঙালি রান্নায় ছিল আন্তরিকতার ছোঁয়া। প্রতিটি পদ ছাড়াও দূতাবাস কর্মীদের পরিবারের সদস্যরা বাড়ি থেকে তৈরি করে এনেছিলেন ১২ রকমের পিঠা।
পরম যত্নে পরিবারের সদস্যরাই পিঠাসহ নানা খাবার পরিবেশন করেছেন অতিথিদের। ব্যাখ্যা করেছেন বঙ্গজীবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা একেক ধরনের পিঠার বিশেষত্ব। বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে এমন বাঙালিয়ানা ও ঘরোয়া আয়োজনের আন্তরিকতা অভিনব। অতিথিরাও এই আয়োজন বেশ উপভোগ করেছেন।

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে গতকাল সোমবার (১৪ এপ্রিল) নাচ, গান ও রসনাতৃপ্তির মধ্য দিয়ে বরণ করা হয়েছে বাংলা নববর্ষকে। অনুষ্ঠানে অভিবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিদেশি কূটনীতিক, বিশিষ্ট অতিথি ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের। তাদের উপস্থিতিতে দূতাবাস প্রাঙ্গণ হয়ে উঠেছিল মিলনক্ষেত্র। ঝলমল করে উঠেছিল দূতাবাস চত্বর।
রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন, হাসন রাজার গানের সঙ্গে চোখজুড়নো নৃত্য পরিবেশনা ছিল বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ। দূতাবাসের কর্মীদের সঙ্গে নাচে-গানে অংশ নিয়েছিলেন স্থানীয় বাঙালি শিল্পীরা।
আয়োজনের আরেক আকর্ষণ ছিল মধ্যাহ্নের ভোজ। অতিথিদের রসনাতৃপ্তির পূর্ণ দায়িত্ব হাসিমুখে গ্রহণ করেছিল দূতাবাস কর্মীদের পরিবার। ১০–১২ রকমের ভর্তার পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী বাঙালি রান্নায় ছিল আন্তরিকতার ছোঁয়া। প্রতিটি পদ ছাড়াও দূতাবাস কর্মীদের পরিবারের সদস্যরা বাড়ি থেকে তৈরি করে এনেছিলেন ১২ রকমের পিঠা।
পরম যত্নে পরিবারের সদস্যরাই পিঠাসহ নানা খাবার পরিবেশন করেছেন অতিথিদের। ব্যাখ্যা করেছেন বঙ্গজীবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা একেক ধরনের পিঠার বিশেষত্ব। বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে এমন বাঙালিয়ানা ও ঘরোয়া আয়োজনের আন্তরিকতা অভিনব। অতিথিরাও এই আয়োজন বেশ উপভোগ করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিয়াম নেতৃবৃন্দ জানান, এটি শুধুই একটি টুর্নামেন্ট নয় বরং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে একতা, বন্ধুত্ব, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরির বড় পদক্ষেপ। এই টুর্নামেন্ট মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত একটি আয়োজন।
সিডনির নতুন শোরুমে রয়েছে শাড়ি, সালওয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও জুয়েলারিসহ ঐতিহ্যবাহী থেকে সমকালীন সব ধরনের পোশাকের সমৃদ্ধ সংগ্রহ। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশি ফ্যাশন, রঙ ও শিল্পের সৌন্দর্য তুলে ধরতে জ্যোতি অস্ট্রেলিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।