ফারজানা নাজ শম্পা, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া, কানাডা
কানাডিয়ান সেন্টার ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ বাংলাদেশে কাঙ্ক্ষিত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কার কীভাবে কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা যায় সেই নিরিখে টরন্টোয় এক সেমিনার আয়োজন করেছে। সেমিনারের বিষয় ‘বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাবনার কার্যকর বাস্তবায়ন ও প্রয়োগ: পথনির্দেশ ও চ্যালেঞ্জসমূহ’।
আগামী ৩০ আগস্ট (শনিবার) টরন্টোর স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় বিশেষ এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। ঠিকানা ৩০৭৯ ডেনফোর্থ অ্যাভিনিউ, স্কারবোরো, অন্টারিও, M1L1A8।
সেমিনারের মুল প্রতিপাদ্য হলো বাংলাদেশের সংস্কার পরবর্তী সমাজে কীভাবে জবাবদিহিতার বিষয়টা কায়েম করা যায়, কীভাবে আইনের প্রয়োগ করা সম্ভব হবে এবং দেশের দায়িত্বে অবহেলা হচ্ছে কি না ইত্যাদি দিক বের করা।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করবেন ড. আহমেদ শফিকুল হক। স্বাগত বক্তব্য দেবেন আবদুল হালিম মিয়া l সঞ্চালনা ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন ড. নাসিমা আক্তার ও সাবিতা সোমানি।
এই আয়োজনের অতিথি বক্তারা হলেন—সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের (২০০৮) ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান (প্রধান বক্তা), কানাডার ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহমেদ শফিকুল হক, কানাডার লরেন্টিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকুল ইসলাম, লেকহেড বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও সাবেক চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম এবং বাংলাদেশ শ্রম কমিশনের সদস্য (সাবেক সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়) ড. মাহফুজুল হক l
অনুষ্ঠানের অন্য বক্তারা হলেন রাজনীতিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব আবু আলম মো. শাহিদ খান, রাজনীতিক মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ইউনিভার্সিটি অব ব্রুনেই দারুস সালামের অধ্যাপক ড. এ কে এম আহসান উল্লাহ, লিডারশিপ স্টাডিজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. সিনহা এম এ সায়ীদ এবং সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন।
সেমিনারের আয়োজক প্যানেলে থাকবেন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. শফি ভূঁইয়া,ব্যারিস্টার কামরুল হাফিজ আহমেদ, লালটু মো. শাহাবউদ্দিন ও ইকবাল হোসেন।
বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চললেও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নানা প্রতিবন্ধকতা দেখা গেছে। এই সেমিনারে বক্তারা প্রশাসনিক জটিলতা, রাজনৈতিক সদিচ্ছা, নাগরিক অংশগ্রহণ এবং আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা—সবকিছু মিলিয়ে একটি বাস্তবসম্মত রূপরেখা তুলে ধরবেন।
সম্পুর্ণ অরাজনৈতিক এবং একাডেমিক এই আলোচনা শুনতে সবাইকে সাদর আমন্ত্রণ জানিয়েছে কানাডিয়ান সেন্টার ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ l তবে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক সবাইকে অবশ্যই আগের থেকে তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
কানাডার টরন্টো শহরে বাংলাদেশের উন্নয়নে নিঃসন্দেহে এটি একটি সময়পোযোগী গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা l আগ্রহীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে l ফোন : ৬৪৭-৩৯১-২৩৫l
উল্লেখ্য, বিশেষ এই উন্নয়নমূলক সেমিনার সফল করার নিরিখে নেপথ্যে নিরলস কাজ করেছেন একদল নিবেদিত সংগঠক। lতারা হলেন মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, মো. শামসুল ইসলাম, নয়ন হাফিজ, নাহিদ শরীফ, ইউসুফ এম শাইখ, তৌহিদ নূর ও গাজী সজল l
কানাডিয়ান সেন্টার ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ বাংলাদেশে কাঙ্ক্ষিত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কার কীভাবে কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা যায় সেই নিরিখে টরন্টোয় এক সেমিনার আয়োজন করেছে। সেমিনারের বিষয় ‘বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাবনার কার্যকর বাস্তবায়ন ও প্রয়োগ: পথনির্দেশ ও চ্যালেঞ্জসমূহ’।
আগামী ৩০ আগস্ট (শনিবার) টরন্টোর স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় বিশেষ এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। ঠিকানা ৩০৭৯ ডেনফোর্থ অ্যাভিনিউ, স্কারবোরো, অন্টারিও, M1L1A8।
সেমিনারের মুল প্রতিপাদ্য হলো বাংলাদেশের সংস্কার পরবর্তী সমাজে কীভাবে জবাবদিহিতার বিষয়টা কায়েম করা যায়, কীভাবে আইনের প্রয়োগ করা সম্ভব হবে এবং দেশের দায়িত্বে অবহেলা হচ্ছে কি না ইত্যাদি দিক বের করা।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করবেন ড. আহমেদ শফিকুল হক। স্বাগত বক্তব্য দেবেন আবদুল হালিম মিয়া l সঞ্চালনা ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন ড. নাসিমা আক্তার ও সাবিতা সোমানি।
এই আয়োজনের অতিথি বক্তারা হলেন—সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের (২০০৮) ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান (প্রধান বক্তা), কানাডার ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহমেদ শফিকুল হক, কানাডার লরেন্টিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাদেকুল ইসলাম, লেকহেড বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও সাবেক চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম এবং বাংলাদেশ শ্রম কমিশনের সদস্য (সাবেক সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়) ড. মাহফুজুল হক l
অনুষ্ঠানের অন্য বক্তারা হলেন রাজনীতিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব আবু আলম মো. শাহিদ খান, রাজনীতিক মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ইউনিভার্সিটি অব ব্রুনেই দারুস সালামের অধ্যাপক ড. এ কে এম আহসান উল্লাহ, লিডারশিপ স্টাডিজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. সিনহা এম এ সায়ীদ এবং সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন।
সেমিনারের আয়োজক প্যানেলে থাকবেন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. শফি ভূঁইয়া,ব্যারিস্টার কামরুল হাফিজ আহমেদ, লালটু মো. শাহাবউদ্দিন ও ইকবাল হোসেন।
বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চললেও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নানা প্রতিবন্ধকতা দেখা গেছে। এই সেমিনারে বক্তারা প্রশাসনিক জটিলতা, রাজনৈতিক সদিচ্ছা, নাগরিক অংশগ্রহণ এবং আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা—সবকিছু মিলিয়ে একটি বাস্তবসম্মত রূপরেখা তুলে ধরবেন।
সম্পুর্ণ অরাজনৈতিক এবং একাডেমিক এই আলোচনা শুনতে সবাইকে সাদর আমন্ত্রণ জানিয়েছে কানাডিয়ান সেন্টার ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ l তবে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক সবাইকে অবশ্যই আগের থেকে তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
কানাডার টরন্টো শহরে বাংলাদেশের উন্নয়নে নিঃসন্দেহে এটি একটি সময়পোযোগী গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা l আগ্রহীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে l ফোন : ৬৪৭-৩৯১-২৩৫l
উল্লেখ্য, বিশেষ এই উন্নয়নমূলক সেমিনার সফল করার নিরিখে নেপথ্যে নিরলস কাজ করেছেন একদল নিবেদিত সংগঠক। lতারা হলেন মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, মো. শামসুল ইসলাম, নয়ন হাফিজ, নাহিদ শরীফ, ইউসুফ এম শাইখ, তৌহিদ নূর ও গাজী সজল l
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির মিন্টোতে নতুন রূপে সাজানো বাংলাদেশি মালিকানাধীন কেমিস্ট ডিসকাউন্ট সেন্টারের কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে।
সভায় নির্বাচনের প্রস্তুতি, কার্যক্রমের সুষ্ঠু পরিচালনা, সদস্যদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং কমিউনিটির ঐক্য ও সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
ম্যাকোয়ারি ইউনিভার্সিটি কলেজ গত এক দশকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি বিশ্বস্ত গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দশ বছর পূর্তিতে এইচবিডি সার্ভিসেসের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির আন্তর্জাতিক শিক্ষাক্ষেত্রে অংশীদারত্বের নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে।
এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল জনপ্রিয় বেশ কিছু খেলা—ক্যারম, লুডু, ডার্ট, দাবা, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট ও ফুটবল। প্রতিটি ইভেন্টে ছিল অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস, প্রতিযোগিতার উত্তেজনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দর্শকদের মুগ্ধ করেছে প্রতিটি ম্যাচে।