নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের রাজধানী মেলবোর্নে তিন প্রবাসী বাংলাদেশি নারী উদ্যোক্তার সম্মিলিত প্রয়াসে যাত্রা শুরু হয়েছে নতুন ফ্যাশন হাউস ‘ফেব্রিকস অ্যান্ড ফেদার বাই টিঅ্যান্ডএম’ কনজুগেটেড উইথ ‘ইটচ ফর ফ্যাশন বাই শাহনিলা’ (‘Fabrics & Feather by T&M’ conjugated with ‘Itch for Fashion by Shahnila’।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) এই ফ্যাশন হাউসের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
নিজেদের ভালোবাসা, সৃজনশীলতা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে নতুন কিছু করার ইচ্ছে থেকেই তাদের এই উদ্যোগের।
এই ফ্যাশন হাউসে থাকছে উদ্যোক্তাদের নিজেদের বাছাই ও ডিজাইন করা বাংলাদেশি ও পাকিস্তানি কাপড়ের এক্সক্লুসিভ সংগ্রহ, যা প্রবাসী নারী, পুরুষ ও শিশু-কিশোরদের সাধ্যের মেলবন্ধনে এনে দেবে রঙিন সাজের নতুন মাত্রা।
তিন উদ্যোক্তা মারিয়াম, শাহনিলা ও তন্নী বলেন, বন্ধুত্বের বন্ধন থেকেই আমাদের এই উদ্যোগের সূচনা। এখন আমরা একসঙ্গে স্বপ্ন দেখছি আরও বড় পরিসরে এগিয়ে যাওয়ার।
উদ্যোক্তাদের বিশ্বাস, এই ফ্যাশন হাউস শুধু ব্যবসায়িক উদ্যোগ নয়, বরং প্রবাসী সমাজে নারীর সৃজনশীলতা ও উদ্যোক্তা চেতনার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠবে।
আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন নিয়ে পথচলা এই তিন প্রবাসী নারী উদ্যোক্তা সকলের আশীর্বাদ ও সহযোগিতা কামনা করেছেন।
অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যের রাজধানী মেলবোর্নে তিন প্রবাসী বাংলাদেশি নারী উদ্যোক্তার সম্মিলিত প্রয়াসে যাত্রা শুরু হয়েছে নতুন ফ্যাশন হাউস ‘ফেব্রিকস অ্যান্ড ফেদার বাই টিঅ্যান্ডএম’ কনজুগেটেড উইথ ‘ইটচ ফর ফ্যাশন বাই শাহনিলা’ (‘Fabrics & Feather by T&M’ conjugated with ‘Itch for Fashion by Shahnila’।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) এই ফ্যাশন হাউসের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
নিজেদের ভালোবাসা, সৃজনশীলতা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে নতুন কিছু করার ইচ্ছে থেকেই তাদের এই উদ্যোগের।
এই ফ্যাশন হাউসে থাকছে উদ্যোক্তাদের নিজেদের বাছাই ও ডিজাইন করা বাংলাদেশি ও পাকিস্তানি কাপড়ের এক্সক্লুসিভ সংগ্রহ, যা প্রবাসী নারী, পুরুষ ও শিশু-কিশোরদের সাধ্যের মেলবন্ধনে এনে দেবে রঙিন সাজের নতুন মাত্রা।
তিন উদ্যোক্তা মারিয়াম, শাহনিলা ও তন্নী বলেন, বন্ধুত্বের বন্ধন থেকেই আমাদের এই উদ্যোগের সূচনা। এখন আমরা একসঙ্গে স্বপ্ন দেখছি আরও বড় পরিসরে এগিয়ে যাওয়ার।
উদ্যোক্তাদের বিশ্বাস, এই ফ্যাশন হাউস শুধু ব্যবসায়িক উদ্যোগ নয়, বরং প্রবাসী সমাজে নারীর সৃজনশীলতা ও উদ্যোক্তা চেতনার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠবে।
আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন নিয়ে পথচলা এই তিন প্রবাসী নারী উদ্যোক্তা সকলের আশীর্বাদ ও সহযোগিতা কামনা করেছেন।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে ক্যাম্বেলটাউন ঈগলস স্পোর্টসের নিরলস প্রচেষ্টা, সামাজিক দায়বদ্ধতা ও খেলাধুলার প্রসারে অবদানের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে আরও বৃহৎ পরিসরে এ ধরনের আয়োজনের আহ্বান জানান।
কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশি সংবাদকর্মীদের সংগঠন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব, কুয়েতের দ্বিবার্ষিক (২০২৫–২৬) সভা উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে।