বিডিজেন ডেস্ক
নির্বাচনকে অর্থবহ করতে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে প্রবাসী অধিকার আন্দোলন।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ২০০৮ সাল থেকে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু জটিল পদ্ধতি ও সময়সাপেক্ষ হওয়ায় প্রবাসীরা ভোট দিতে আগ্রহ দেখাননি।
এই অবস্থার পরিবর্তন চেয়েছে প্রবাসী অধিকার আন্দোলন।
সংগঠনের আহবায়ক নূরুল মোস্তফা খোকন জানান, অর্থনীতিতে প্রবাসীদের বিপুল অবদান থাকলেও, ভোটের মাধ্যমে রাষ্ট্র সংস্কারে তারা ভূমিকা রাখতে পারছেন না।
নিবার্চন বিশেষজ্ঞ ড. আব্দুল আলীম বলেন, বর্তমানে বিশ্বের ১২০টি দেশ তাদের প্রবাসে থাকা জনগণের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে।
তিনি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের সময় এই বিষয়টিতে জোর দেওয়ার আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে প্রবাসীদের ভোটাধিকার পদ্ধতি সহজ ও স্মার্ট করার আহ্বান জানান।
তারা আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে, বাংলাদেশে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন। এর মধ্যে প্রায় দেড় কোটির বেশি বাংলাদেশি কর্মসূত্রে বিদেশে রয়েছেন। যা মোট ভোটারের শতকরা ১৩ ভাগ।
প্রবাসী অধিকার আন্দোলনের দাবিগুলো হলো-
১. বাংলাদেশের দূতাবাস/কনস্যুলেট অফিসে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
২. দেশের অর্থনীতিতে যেহেতু প্রবাসীদের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে সে কারণে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থার মাধ্যমে কারা জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হবেন সে ব্যাপারে প্রবাসীদের মতামত নিতে হবে।
৩. আমেরিকা, ইউরোপ, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াতে জাতীয় নির্বাচনের আগের দিন এবং যেসব দেশে বাংলাদেশের সঙ্গে সময়ের পার্থক্য কম সেসব দেশে একই দিনে ভোটের ব্যবস্থা করতে হবে।
এশিয়ার দেশগুলোতে বাংলাদেশের সঙ্গে সময়ের পার্থক্য খুব বেশি নয়, তাই এই সব দেশগুলোতে একই দিন ভোট হতে পারে।
৪. নির্বাচনের দিন সংশ্লিষ্ট দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস অফিসে ‘পোলিং বুথ’ স্থাপন করতে হবে।
৫. ভোট দেওয়ার পর দূতাবাস অফিসে সবার সামনে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ভোট গণনা করতে হবে। ভোটের সার্বিক দায়িত্ব পালন করবেন প্রিসাইডিং, পোলিং ও রিটার্নিং অফিসার।
নির্বাচনকে অর্থবহ করতে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে প্রবাসী অধিকার আন্দোলন।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ২০০৮ সাল থেকে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু জটিল পদ্ধতি ও সময়সাপেক্ষ হওয়ায় প্রবাসীরা ভোট দিতে আগ্রহ দেখাননি।
এই অবস্থার পরিবর্তন চেয়েছে প্রবাসী অধিকার আন্দোলন।
সংগঠনের আহবায়ক নূরুল মোস্তফা খোকন জানান, অর্থনীতিতে প্রবাসীদের বিপুল অবদান থাকলেও, ভোটের মাধ্যমে রাষ্ট্র সংস্কারে তারা ভূমিকা রাখতে পারছেন না।
নিবার্চন বিশেষজ্ঞ ড. আব্দুল আলীম বলেন, বর্তমানে বিশ্বের ১২০টি দেশ তাদের প্রবাসে থাকা জনগণের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে।
তিনি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের সময় এই বিষয়টিতে জোর দেওয়ার আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে প্রবাসীদের ভোটাধিকার পদ্ধতি সহজ ও স্মার্ট করার আহ্বান জানান।
তারা আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে, বাংলাদেশে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন। এর মধ্যে প্রায় দেড় কোটির বেশি বাংলাদেশি কর্মসূত্রে বিদেশে রয়েছেন। যা মোট ভোটারের শতকরা ১৩ ভাগ।
প্রবাসী অধিকার আন্দোলনের দাবিগুলো হলো-
১. বাংলাদেশের দূতাবাস/কনস্যুলেট অফিসে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
২. দেশের অর্থনীতিতে যেহেতু প্রবাসীদের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে সে কারণে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থার মাধ্যমে কারা জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হবেন সে ব্যাপারে প্রবাসীদের মতামত নিতে হবে।
৩. আমেরিকা, ইউরোপ, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াতে জাতীয় নির্বাচনের আগের দিন এবং যেসব দেশে বাংলাদেশের সঙ্গে সময়ের পার্থক্য কম সেসব দেশে একই দিনে ভোটের ব্যবস্থা করতে হবে।
এশিয়ার দেশগুলোতে বাংলাদেশের সঙ্গে সময়ের পার্থক্য খুব বেশি নয়, তাই এই সব দেশগুলোতে একই দিন ভোট হতে পারে।
৪. নির্বাচনের দিন সংশ্লিষ্ট দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস অফিসে ‘পোলিং বুথ’ স্থাপন করতে হবে।
৫. ভোট দেওয়ার পর দূতাবাস অফিসে সবার সামনে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ভোট গণনা করতে হবে। ভোটের সার্বিক দায়িত্ব পালন করবেন প্রিসাইডিং, পোলিং ও রিটার্নিং অফিসার।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিবন্ধন কার্যক্রম। ক্যানবেরার বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং সিডনি কনস্যুলেট জেনারেলের সমন্বয়ে এ সেবা চালু করেছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট সেবার কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল ২০২৫) দূতাবাসের হলরুমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া।
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় পাঁচতারকা একটি হোটেলে এই সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি আরব সরকার নিয়মিত আয়োজন করে আসছে ‘রিয়াদ সিজন’। বিনোদন, সংস্কৃতি, খেলাসহ নানা আয়োজনে অংশ নিতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিনোদনপ্রেমীরা জড়ো হন রিয়াদে। বাংলাদেশও অংশ নেয় এই আয়োজনে।