বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষার জন্য কানাডা প্রায় সবারই পছন্দ। শিক্ষার মান, স্কলারশিপ, বাৎসরিক টিউশন ফি, আবাসন সুবিধা, শিক্ষার্থীদের আয় এবং স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় বাংলাদেশিদের কানাডায় উচ্চশিক্ষার আগ্রহ ক্রমেই বেড়ে চলেছে।
যদিও সম্প্রতি দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থী নেওয়া কমিয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া দেশটিতে থাকা–খাওয়ার খরচও অনেক। এ কারণে কানাডায় উচ্চশিক্ষায় স্কলারশিপের খোঁজ করেন সবাই। তাদের জন্য ‘ভেনিয়ার কানাডা গ্রাজুয়েট স্কলারশিপ (ভেনিয়ার সিজিএস)’ হতে পারে সেরা অপশন।
পিএইচডির জন্য প্রতিবছর কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১৬৬টি স্কলারশিপ দেওয়া হয় এর আওতায়, যার মেয়াদ তিন বছর। এ বছর এই স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত বিদেশি শিক্ষার্থীরা কানাডায় পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এমনকি কানাডার নাগরিকেরাও পারবেন আবেদন করতে। আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের কানাডায় পড়ালেখা করার সুযোগ করে দিতেই কানাডার সরকার এ স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। তিন বছরের প্রোগ্রামে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বছরে ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৫৮ লাখ ৬২ হাজার টাকা) করে দেওয়া হবে।
হেলথ রিসার্চ, ন্যাচারাল সায়েন্সেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ও স্যোশাল সায়েন্স এ্যান্ড হিউম্যানিটিজ রিসার্চের অধীনে যেকোনো বিষয়ে পিএইচডি করতে পারবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আপনাকে প্রথমে কানাডার কোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হবে। সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মানদণ্ড পূরণ করেই এই ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে হবে। ভেনিয়ার কানাডা গ্রাজুয়েট স্কলারশিপের কোটা আছে–কানাডার এমন একটি প্রতিষ্ঠান দ্বারা মনোনীত হতে হবে। রিসার্চ অ্যাবিলিটি (জার্নাল ও পাবলিকেশন) থাকতে হবে।
ইংরেজি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষার স্কোর দেখাতে হবে। কমিউনিকেশন ও লিডারশিপ দক্ষতা থাকতে হবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য অন্য কোনো পুরস্কার, স্কলারশিপ বা তহবিল গ্রহণ করা যাবে না।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত প্রতি বছরের জুলাই মাসে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন শুরু হয়ে থাকে। শেষ হয় অক্টোবরে। আবেদন করা যায় অনলাইনেই। ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে পুরো প্রক্রিয়া।
এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ৩০ অক্টোবর।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
উচ্চশিক্ষার জন্য কানাডা প্রায় সবারই পছন্দ। শিক্ষার মান, স্কলারশিপ, বাৎসরিক টিউশন ফি, আবাসন সুবিধা, শিক্ষার্থীদের আয় এবং স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনায় বাংলাদেশিদের কানাডায় উচ্চশিক্ষার আগ্রহ ক্রমেই বেড়ে চলেছে।
যদিও সম্প্রতি দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থী নেওয়া কমিয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া দেশটিতে থাকা–খাওয়ার খরচও অনেক। এ কারণে কানাডায় উচ্চশিক্ষায় স্কলারশিপের খোঁজ করেন সবাই। তাদের জন্য ‘ভেনিয়ার কানাডা গ্রাজুয়েট স্কলারশিপ (ভেনিয়ার সিজিএস)’ হতে পারে সেরা অপশন।
পিএইচডির জন্য প্রতিবছর কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১৬৬টি স্কলারশিপ দেওয়া হয় এর আওতায়, যার মেয়াদ তিন বছর। এ বছর এই স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত বিদেশি শিক্ষার্থীরা কানাডায় পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এমনকি কানাডার নাগরিকেরাও পারবেন আবেদন করতে। আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের কানাডায় পড়ালেখা করার সুযোগ করে দিতেই কানাডার সরকার এ স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। তিন বছরের প্রোগ্রামে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বছরে ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৫৮ লাখ ৬২ হাজার টাকা) করে দেওয়া হবে।
হেলথ রিসার্চ, ন্যাচারাল সায়েন্সেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ও স্যোশাল সায়েন্স এ্যান্ড হিউম্যানিটিজ রিসার্চের অধীনে যেকোনো বিষয়ে পিএইচডি করতে পারবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আপনাকে প্রথমে কানাডার কোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হবে। সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মানদণ্ড পূরণ করেই এই ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে হবে। ভেনিয়ার কানাডা গ্রাজুয়েট স্কলারশিপের কোটা আছে–কানাডার এমন একটি প্রতিষ্ঠান দ্বারা মনোনীত হতে হবে। রিসার্চ অ্যাবিলিটি (জার্নাল ও পাবলিকেশন) থাকতে হবে।
ইংরেজি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষার স্কোর দেখাতে হবে। কমিউনিকেশন ও লিডারশিপ দক্ষতা থাকতে হবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য অন্য কোনো পুরস্কার, স্কলারশিপ বা তহবিল গ্রহণ করা যাবে না।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত প্রতি বছরের জুলাই মাসে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন শুরু হয়ে থাকে। শেষ হয় অক্টোবরে। আবেদন করা যায় অনলাইনেই। ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে পুরো প্রক্রিয়া।
এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ৩০ অক্টোবর।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।