
বিডিজেন ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্ক ঘোষণায় বিশ্বজুড়ে পুঁজিবাজারে অস্থিরতা এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার প্রেক্ষাপটে দেশবাসীকে ‘অনমনীয়’ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য প্রবেশের ওপর ১০ শতাংশ ভিত্তি ধরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশ্বজুড়ে আরোপ করা শুল্ক গতকাল শনিবার থেকে কার্যকর হয়েছে। ফলে দেশটির আমদানি করা সব পণ্যের ওপর এদিন থেকেই বাড়তি অর্থ আদায় শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কায় পড়া দেশগুলোর অন্যতম যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের নেতারা বলেছেন, ট্রাম্পের ঘোষণার পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে কোনো কিছুই তারা বিবেচনার বাইরে রাখছেন না। আর ওই ঘোষণায় বিশেষভাবে ধাক্কা খাওয়া চীন এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে উচ্চ হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে।
গত বুধবার (২ এপ্রিল) হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প তাঁর নতুন শুল্কনীতি ঘোষণা করেন। এর দুই দিন পর শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি প্রধান পুঁজিবাজারের সূচকই ৫ শতাংশের বেশি কমে যায়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরুর সময় অর্থাৎ ২০২০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশটির পুঁজিবাজারের জন্য এটিই ছিল সবচেয়ে খারাপ সপ্তাহ।
ফেডারেল সরকারের আকার (জনবল ও খরচ) কমানোসহ ট্রাম্পের নতুন আর্থিক নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গতকাল শনিবার ওয়াশিংটন ডিসি, নিউইয়র্ক ও অন্য শহরের রাস্তায় নেমে আসে হাজারো মানুষ।

তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পুঁজিবাজারের ওই অস্থিরতাকে ‘অর্থনৈতিক বিপ্লব’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এতে জিতবে (অস্থিরতা কাটিয়ে উঠবে)।’
ট্রাম্প তাঁর মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া একটি পোস্টে দেশবাসীর উদ্দেশে লেখেন, ‘অনমনীয় হোন, এটি সহজ হবে না, কিন্তু শেষমেশ যে ফলাফল আসবে, তা হবে ঐতিহাসিক।’
ট্রাম্পের শুল্ক ঘোষণার ধাক্কা ইতিমধ্যে লেগেছে যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশ ও এশিয়ার পুঁজিবাজারে। যুক্তরাষ্ট্রের মতো যুক্তরাজ্যের পুঁজিবাজারের সূচকও কমেছে প্রায় ৫ শতাংশ। পাঁচ বছরের মধ্যে এটি দেশটির পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বড় ধসের ঘটনা। জার্মানি ও ফ্রান্সের পুঁজিবাজারেও একই রকম সূচক কমেছে।
ট্রাম্পের পদক্ষেপের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে বড় বিক্ষোভ হলেও এ নিয়ে হোয়াইট হাউস এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রকে ‘অর্থনৈতিক স্বাধীনতা’ এনে দিতে বিশ্বজুড়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যে শুল্কের খড়্গ চাপিয়েছেন, তার ধাক্কা সামলাতে হবে দেশটির নাগরিকদেরও। যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের যেসব দেশ থেকে নিয়মিত পণ্য কিনে থাকে, সেসব দেশের প্রায় সবাই দেশটিতে রপ্তানি করা পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিতে পারে। এতে পোশাক থেকে শুরু করে কফি—সবকিছুতেই বাড়তি অর্থ গুনতে হবে যুক্তরাষ্ট্রবাসীকে।
বুধবার যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় অর্থনৈতিক জরুরি অবস্থা জারি করে ট্রাম্প দেশটিতে প্রবেশ করা শত শত কোটি ডলারের পণ্যে ন্যূনতম ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। যেসব দেশকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘সবচেয়ে খারাপ’ বলে বিবেচনা করেছেন, সেসব দেশের ওপর তিনি চাপিয়েছেন ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কের বোঝা।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্ক ঘোষণায় বিশ্বজুড়ে পুঁজিবাজারে অস্থিরতা এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার প্রেক্ষাপটে দেশবাসীকে ‘অনমনীয়’ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য প্রবেশের ওপর ১০ শতাংশ ভিত্তি ধরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশ্বজুড়ে আরোপ করা শুল্ক গতকাল শনিবার থেকে কার্যকর হয়েছে। ফলে দেশটির আমদানি করা সব পণ্যের ওপর এদিন থেকেই বাড়তি অর্থ আদায় শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কায় পড়া দেশগুলোর অন্যতম যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের নেতারা বলেছেন, ট্রাম্পের ঘোষণার পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে কোনো কিছুই তারা বিবেচনার বাইরে রাখছেন না। আর ওই ঘোষণায় বিশেষভাবে ধাক্কা খাওয়া চীন এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে উচ্চ হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে।
গত বুধবার (২ এপ্রিল) হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প তাঁর নতুন শুল্কনীতি ঘোষণা করেন। এর দুই দিন পর শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি প্রধান পুঁজিবাজারের সূচকই ৫ শতাংশের বেশি কমে যায়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরুর সময় অর্থাৎ ২০২০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশটির পুঁজিবাজারের জন্য এটিই ছিল সবচেয়ে খারাপ সপ্তাহ।
ফেডারেল সরকারের আকার (জনবল ও খরচ) কমানোসহ ট্রাম্পের নতুন আর্থিক নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গতকাল শনিবার ওয়াশিংটন ডিসি, নিউইয়র্ক ও অন্য শহরের রাস্তায় নেমে আসে হাজারো মানুষ।

তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পুঁজিবাজারের ওই অস্থিরতাকে ‘অর্থনৈতিক বিপ্লব’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এতে জিতবে (অস্থিরতা কাটিয়ে উঠবে)।’
ট্রাম্প তাঁর মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া একটি পোস্টে দেশবাসীর উদ্দেশে লেখেন, ‘অনমনীয় হোন, এটি সহজ হবে না, কিন্তু শেষমেশ যে ফলাফল আসবে, তা হবে ঐতিহাসিক।’
ট্রাম্পের শুল্ক ঘোষণার ধাক্কা ইতিমধ্যে লেগেছে যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশ ও এশিয়ার পুঁজিবাজারে। যুক্তরাষ্ট্রের মতো যুক্তরাজ্যের পুঁজিবাজারের সূচকও কমেছে প্রায় ৫ শতাংশ। পাঁচ বছরের মধ্যে এটি দেশটির পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বড় ধসের ঘটনা। জার্মানি ও ফ্রান্সের পুঁজিবাজারেও একই রকম সূচক কমেছে।
ট্রাম্পের পদক্ষেপের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে বড় বিক্ষোভ হলেও এ নিয়ে হোয়াইট হাউস এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রকে ‘অর্থনৈতিক স্বাধীনতা’ এনে দিতে বিশ্বজুড়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যে শুল্কের খড়্গ চাপিয়েছেন, তার ধাক্কা সামলাতে হবে দেশটির নাগরিকদেরও। যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের যেসব দেশ থেকে নিয়মিত পণ্য কিনে থাকে, সেসব দেশের প্রায় সবাই দেশটিতে রপ্তানি করা পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিতে পারে। এতে পোশাক থেকে শুরু করে কফি—সবকিছুতেই বাড়তি অর্থ গুনতে হবে যুক্তরাষ্ট্রবাসীকে।
বুধবার যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় অর্থনৈতিক জরুরি অবস্থা জারি করে ট্রাম্প দেশটিতে প্রবেশ করা শত শত কোটি ডলারের পণ্যে ন্যূনতম ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। যেসব দেশকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘সবচেয়ে খারাপ’ বলে বিবেচনা করেছেন, সেসব দেশের ওপর তিনি চাপিয়েছেন ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কের বোঝা।
ভার্জিনিয়া, টেক্সাস, অ্যারিজোনা ও মিজৌরির মতো অঙ্গরাজ্যগুলোর লজিস্টিক হাবের কাছে ৭টি বিশাল গুদাম তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। এর প্রতিটিতে ৫ থেকে ১০ হাজার মানুষ রাখা হবে। এ ছাড়া, ১৬টি ছোট গুদামে আরও দেড় হাজার করে মানুষ রাখার ব্যবস্থা থাকবে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন মার্কিন প্রশাসন এইচ-১বি ওয়ার্ক ভিসা নির্বাচন প্রক্রিয়ার নিয়মে আমূল পরিবর্তন এনেছে। নতুন এই নিয়মে লটারি পদ্ধতির পরিবর্তে এখন থেকে বেতন ও দক্ষতার ভিত্তিতে কর্মী নির্বাচন করা হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে। ‘দক্ষতা নিয়ে যাব বিদেশ, রেমিট্যান্স দিয়ে গড়ব স্বদেশ’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিবসটি উদ্যাপন করেছে দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেট।
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপের দক্ষিণ থেকে বাংলাদেশিসহ প্রায় ৫৪০ জন আশ্রয়প্রার্থীকে উদ্ধার করেছে দেশটির উপকূলরক্ষী বাহিনী। একটি নৌকা থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়।