মোহাম্মদ সাকিবুর রহমান খান, কানাডা থেকে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডার সব পণ্যের ওপর শাস্তিমূলক শুল্ক আরোপের মাধ্যমে বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করার পর কানাডা পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
গতকাল স্থানীয় সময় শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো জানান, ফেডারেল সরকার যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। ট্রুডো স্পষ্ট করে বলেন, ‘আমরা এমন একটি দেশের আক্রমণ মেনে নেব না, যে দেশ নিজেকে আমাদের মিত্র ও বন্ধু বলে দাবি করে।’
ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপকে কানাডার অর্থনীতির ওপর আঘাত হিসেবে আখ্যা দিয়ে ট্রুডো বলেন, তাঁর দেশও পাল্টা শুল্ক আরোপ করবে। তাঁর ঘোষণামতে, মঙ্গলবার থেকে কানাডায় আসা যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হবে। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে আরও ১২৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যের আমদানি পণ্য এই শুল্কের আওতায় আসবে।
ট্রুডো বলেন, ‘আমরা এ অবস্থানে আসতে চাইনি, কিন্তু কানাডিয়ানদের স্বার্থরক্ষায় আমরা কোনোভাবেই পিছপা হব না।’
প্রতিশোধমূলক শুল্কের আওতায় প্রথম পর্যায়ে আসছে আমেরিকান বিয়ার, ওয়াইন, স্পিরিট, শাকসবজি, পোশাক, জুতা ও সুগন্ধি। এ ছাড়া গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র এবং ক্রীড়া সরঞ্জামের মতো আমেরিকান ভোগ্যপণ্যের ওপরও শুল্ক আরোপ করা হবে বলে জানিয়েছেন ট্রুডো।
তিনি আরও জানান, ট্রাম্পের এই বাণিজ্যিক শত্রুতার বিরুদ্ধে কেবল শুল্ক আরোপই নয়, কানাডা আরও কঠোর অ-শুল্ক বাণিজ্য পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বিবেচনা করছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ খনিজ ও জ্বালানি পণ্যের রপ্তানিতে বিধিনিষেধ এবং আমেরিকান কোম্পানিগুলোর জন্য সরকারি দরপত্র নিষিদ্ধ করার মতো সিদ্ধান্ত অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই বাণিজ্যযুদ্ধ উত্তর আমেরিকার অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে। কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ বাণিজ্যিক সম্পর্ক থাকলেও সাম্প্রতিক শুল্ক নীতির কারণে দুই দেশের সম্পর্ক নতুন সংকটে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডার সব পণ্যের ওপর শাস্তিমূলক শুল্ক আরোপের মাধ্যমে বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করার পর কানাডা পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
গতকাল স্থানীয় সময় শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাতে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো জানান, ফেডারেল সরকার যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। ট্রুডো স্পষ্ট করে বলেন, ‘আমরা এমন একটি দেশের আক্রমণ মেনে নেব না, যে দেশ নিজেকে আমাদের মিত্র ও বন্ধু বলে দাবি করে।’
ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপকে কানাডার অর্থনীতির ওপর আঘাত হিসেবে আখ্যা দিয়ে ট্রুডো বলেন, তাঁর দেশও পাল্টা শুল্ক আরোপ করবে। তাঁর ঘোষণামতে, মঙ্গলবার থেকে কানাডায় আসা যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হবে। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে আরও ১২৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যের আমদানি পণ্য এই শুল্কের আওতায় আসবে।
ট্রুডো বলেন, ‘আমরা এ অবস্থানে আসতে চাইনি, কিন্তু কানাডিয়ানদের স্বার্থরক্ষায় আমরা কোনোভাবেই পিছপা হব না।’
প্রতিশোধমূলক শুল্কের আওতায় প্রথম পর্যায়ে আসছে আমেরিকান বিয়ার, ওয়াইন, স্পিরিট, শাকসবজি, পোশাক, জুতা ও সুগন্ধি। এ ছাড়া গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র এবং ক্রীড়া সরঞ্জামের মতো আমেরিকান ভোগ্যপণ্যের ওপরও শুল্ক আরোপ করা হবে বলে জানিয়েছেন ট্রুডো।
তিনি আরও জানান, ট্রাম্পের এই বাণিজ্যিক শত্রুতার বিরুদ্ধে কেবল শুল্ক আরোপই নয়, কানাডা আরও কঠোর অ-শুল্ক বাণিজ্য পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বিবেচনা করছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ খনিজ ও জ্বালানি পণ্যের রপ্তানিতে বিধিনিষেধ এবং আমেরিকান কোম্পানিগুলোর জন্য সরকারি দরপত্র নিষিদ্ধ করার মতো সিদ্ধান্ত অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই বাণিজ্যযুদ্ধ উত্তর আমেরিকার অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে। কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ বাণিজ্যিক সম্পর্ক থাকলেও সাম্প্রতিক শুল্ক নীতির কারণে দুই দেশের সম্পর্ক নতুন সংকটে পড়েছে।
টরন্টো পোয়েট্রি ফেস্টিভ্যালে (২০২৫) দুপুর থেকে পুরোটা বিকেলজুড়ে ইংরেজি ভাষার কবিরা এবং বাঙালি কবি, আবৃত্তিশিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন। আরও যুক্ত হয়েছে টরন্টোর জননন্দিত আবৃত্তি সংগঠন অন্যস্বর, বাচনিক, উত্তরের জানালা এবং রাইটার্স ক্লাব কানাডা।
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের (২০২৬) টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ফলে দর্শক–সমর্থকদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। বেঙ্গল টাইগ্রেসের সমর্থকেরা ২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য এএফসি নারী এশিয়ান কাপের খেলা দেখার জন্য অবিলম্বে তাদের টিকিট নিশ্চিত করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।