বিডিজেন ডেস্ক
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই হামলার ফল বহু দিন ধরে ভুগতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে আরাগচি বলেন, ‘ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের পুরোপুরি লঙ্ঘন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি স্থায়ী সদস্য দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের এমন হামলা ভয়াবহ অপরাধ। এটি জাতিসংঘ সনদের মৌলিক নীতিমালার স্পষ্ট লঙ্ঘন। ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর হামলা চালিয়ে তারা আন্তর্জাতিক আইন, এনপিটি (পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ) চুক্তিও ভেঙেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সকালে যা ঘটেছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং অবশ্যই এর দীর্ঘমেয়াদি পরিণতি থাকবে। জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রেরই এই ভয়ানক, বেআইনি এবং অপরাধমূলক আচরণে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত।’ আরাগচি সতর্ক করে বলেন, ‘ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ ও জনগণের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।’
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই হামলার ফল বহু দিন ধরে ভুগতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে আরাগচি বলেন, ‘ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের পুরোপুরি লঙ্ঘন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি স্থায়ী সদস্য দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের এমন হামলা ভয়াবহ অপরাধ। এটি জাতিসংঘ সনদের মৌলিক নীতিমালার স্পষ্ট লঙ্ঘন। ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর হামলা চালিয়ে তারা আন্তর্জাতিক আইন, এনপিটি (পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ) চুক্তিও ভেঙেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সকালে যা ঘটেছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং অবশ্যই এর দীর্ঘমেয়াদি পরিণতি থাকবে। জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রেরই এই ভয়ানক, বেআইনি এবং অপরাধমূলক আচরণে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত।’ আরাগচি সতর্ক করে বলেন, ‘ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ ও জনগণের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রায় ৬ মাস আগে সিরিয়ায় ক্ষমতা থেকে উৎখাত হন দেশটির দীর্ঘদিনের শাসক বাশার আল-আসাদ। তাঁকে উৎখাতে নেতৃত্ব দেন দেশটির বর্তমান শাসক আহমেদ আল–শারা।
যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক ঐতিহাসিক রায়ে ফেডারেল বিচারকদের ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। এই বিচারকেরা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার নির্বাহী আদেশ স্থগিত করতে দেশব্যাপী আদেশ জারি করেছিলেন।