বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ থেকে আমদানিতে নতুন করে ব্যাপক শুল্ক আরোপের কারণে দেশটির বেশির ভাগ নাগরিক বিভিন্ন ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ার আশঙ্কা করছেন।
রয়টার্স/ইপসোসের করা এক নতুন জরিপ থেকে এমন তথ্য জানা গেছে।
তিন দিন ধরে চালানো জরিপটি গত রোববার শেষ হয়েছে। এতে দেখা গেছে, উত্তরদাতাদের মধ্যে ৭৩ শতাংশ বলেছেন, তারা মনে করেন প্রায় সব আমদানির ওপর নতুন শুল্ক কার্যকর হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম আগামী ৬ মাসে বাড়বে।
মাত্র ৪ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, তারা মনে করেন দাম কমবে। জরিপে অংশগ্রহণকারী অন্যদের কেউ কেউ মনে করেন, কোনো ধরনের পরিবর্তন হবে না। আবার কেউ কেউ প্রশ্নের উত্তর দেননি।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প অনেক দেশের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক দশকের মধ্যে এটি সবচেয়ে বড় ধরনের শুল্ক বৃদ্ধির ঘটনা। অর্থনীতিবিদদের অনেকে আশঙ্কা জানিয়েছেন, এ পদক্ষেপের কারণে দাম বেড়ে যাবে এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ গোটা বিশ্বে মন্দা দেখা দিতে পারে।
রয়টার্স/ইপসোসের জরিপে অংশগ্রহণকারীদের প্রায় ৫৭ শতাংশ বলেছেন, তারা নতুন শুল্কের বিরোধিতা করছেন। এর মধ্যে এক-চতুর্থাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পের দল রিপাবলিকান পার্টির সমর্থক।
প্রায় ৩৯ শতাংশ উত্তরদাতা নতুন শুল্ককে সমর্থন জানিয়েছেন। এর মধ্যে ৫২ শতাংশ বলেছেন, তারা ট্রাম্প প্রশাসনের এ যুক্তির সঙ্গে একমত যে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অন্য দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সুবিধা নিচ্ছে। ট্রাম্প প্রায়ই এই দৃষ্টিভঙ্গিকে অন্য দেশের জন্য নতুন বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা তৈরির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে থাকেন। তাঁর মতে, অন্য দেশের জন্য বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হলে যুক্তরাষ্ট্রের উৎপাদন খাতে প্রসার ঘটবে।
৪৪ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, তারা ট্রাম্পের এ দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন।
উচ্চ হারে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তটি ভালো হবে কি না, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। উত্তরদাতাদের অর্ধেক বা ৫০ শতাংশই বলেছেন, তারা এই বিবৃতির সঙ্গে একমত যে দীর্ঘ মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রকে শক্তিশালী করার জন্য যেকোনো স্বল্পমেয়াদি অর্থনৈতিক সংকট মেনে নেওয়া যায়। এই ৫০ শতাংশ উত্তরদাতার প্রায় সবাই রিপাবলিকান। বাকি অর্ধেক উত্তরদাতা বলেছেন, তারা এ ধারণার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন। এই উত্তরদাতাদের প্রায় সবাই ডেমোক্র্যাট।
রয়টার্স/ইপসোসের জরিপটি অনলাইনে পরিচালিত হয়েছে। দেশজুড়ে চালানো ওই জরিপে যুক্তরাষ্ট্রের ১ হাজার ২৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক অংশ নিয়েছিলেন।
গত বুধবার (২ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি করা সব পণ্যের ওপর সর্বজনীন ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। একে ভিত্তি শুল্ক বলা হচ্ছে। এ ছাড়া, প্রায় ৬০টি দেশের ওপর অতিরিক্ত হারে পাল্টা শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। পাল্টা শুল্কের তালিকায় রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো এবং চীনের মতো বড় অর্থনীতির দেশও। ট্রাম্পের সর্বজনীন শুল্ক গত শনিবার থেকে কার্যকর হয়েছে। আর পাল্টা শুল্ক কার্যকর হচ্ছে আজ বুধবার থেকে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ থেকে আমদানিতে নতুন করে ব্যাপক শুল্ক আরোপের কারণে দেশটির বেশির ভাগ নাগরিক বিভিন্ন ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ার আশঙ্কা করছেন।
রয়টার্স/ইপসোসের করা এক নতুন জরিপ থেকে এমন তথ্য জানা গেছে।
তিন দিন ধরে চালানো জরিপটি গত রোববার শেষ হয়েছে। এতে দেখা গেছে, উত্তরদাতাদের মধ্যে ৭৩ শতাংশ বলেছেন, তারা মনে করেন প্রায় সব আমদানির ওপর নতুন শুল্ক কার্যকর হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম আগামী ৬ মাসে বাড়বে।
মাত্র ৪ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, তারা মনে করেন দাম কমবে। জরিপে অংশগ্রহণকারী অন্যদের কেউ কেউ মনে করেন, কোনো ধরনের পরিবর্তন হবে না। আবার কেউ কেউ প্রশ্নের উত্তর দেননি।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প অনেক দেশের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক দশকের মধ্যে এটি সবচেয়ে বড় ধরনের শুল্ক বৃদ্ধির ঘটনা। অর্থনীতিবিদদের অনেকে আশঙ্কা জানিয়েছেন, এ পদক্ষেপের কারণে দাম বেড়ে যাবে এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ গোটা বিশ্বে মন্দা দেখা দিতে পারে।
রয়টার্স/ইপসোসের জরিপে অংশগ্রহণকারীদের প্রায় ৫৭ শতাংশ বলেছেন, তারা নতুন শুল্কের বিরোধিতা করছেন। এর মধ্যে এক-চতুর্থাংশ উত্তরদাতা ট্রাম্পের দল রিপাবলিকান পার্টির সমর্থক।
প্রায় ৩৯ শতাংশ উত্তরদাতা নতুন শুল্ককে সমর্থন জানিয়েছেন। এর মধ্যে ৫২ শতাংশ বলেছেন, তারা ট্রাম্প প্রশাসনের এ যুক্তির সঙ্গে একমত যে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অন্য দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সুবিধা নিচ্ছে। ট্রাম্প প্রায়ই এই দৃষ্টিভঙ্গিকে অন্য দেশের জন্য নতুন বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা তৈরির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে থাকেন। তাঁর মতে, অন্য দেশের জন্য বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হলে যুক্তরাষ্ট্রের উৎপাদন খাতে প্রসার ঘটবে।
৪৪ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, তারা ট্রাম্পের এ দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন।
উচ্চ হারে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তটি ভালো হবে কি না, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। উত্তরদাতাদের অর্ধেক বা ৫০ শতাংশই বলেছেন, তারা এই বিবৃতির সঙ্গে একমত যে দীর্ঘ মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রকে শক্তিশালী করার জন্য যেকোনো স্বল্পমেয়াদি অর্থনৈতিক সংকট মেনে নেওয়া যায়। এই ৫০ শতাংশ উত্তরদাতার প্রায় সবাই রিপাবলিকান। বাকি অর্ধেক উত্তরদাতা বলেছেন, তারা এ ধারণার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন। এই উত্তরদাতাদের প্রায় সবাই ডেমোক্র্যাট।
রয়টার্স/ইপসোসের জরিপটি অনলাইনে পরিচালিত হয়েছে। দেশজুড়ে চালানো ওই জরিপে যুক্তরাষ্ট্রের ১ হাজার ২৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক অংশ নিয়েছিলেন।
গত বুধবার (২ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি করা সব পণ্যের ওপর সর্বজনীন ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন ট্রাম্প। একে ভিত্তি শুল্ক বলা হচ্ছে। এ ছাড়া, প্রায় ৬০টি দেশের ওপর অতিরিক্ত হারে পাল্টা শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। পাল্টা শুল্কের তালিকায় রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো এবং চীনের মতো বড় অর্থনীতির দেশও। ট্রাম্পের সর্বজনীন শুল্ক গত শনিবার থেকে কার্যকর হয়েছে। আর পাল্টা শুল্ক কার্যকর হচ্ছে আজ বুধবার থেকে।
বিশ্বব্যাপী নানা আর্থিক অস্থিরতা, রাজনৈতিক টানাপোড়েন ও বাণিজ্যযুদ্ধের মাঝেও চমক দেখিয়েছে রাশিয়ার রুবল। বিশ্ব অর্থনীতির ঘূর্ণিপাকে যখন অধিকাংশ মুদ্রাই দুর্বল হয়েছে, তখন রুবলের উত্থান আন্তর্জাতিক বাজারে নজর কেড়েছে। চলতি বছর বিশ্বের সবচেয়ে ভালো পারফর্ম করা মুদ্রায় পরিণত হয়েছে রাশিয়ার রুবল।
ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজা এবং লেবানন ও সিরিয়ায় ইসরায়েলের সেনারা অনির্দিষ্টকাল অবস্থান করবে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। তিনি বলেছেন, গাজা, লেবানন ও সিরিয়ার তথাকথিত ‘নিরাপত্তা অঞ্চলে’ ইসরায়েলি সেনারা অনির্দিষ্টকালের জন্য থাকবে।
নিরাপদ দেশের তালিকায় নতুন করে ৭টি দেশের নাম ঢুকিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই তালিকায় বাংলাদেশের নামও রয়েছে। এতে করে ইউরোপের দেশগুলোয় বাংলাদেশিদের রাজনৈতিক আশ্রয় (অ্যাসাইলাম) নেওয়ার সুযোগ কঠিন হলো।
ইসরায়েলের দেওয়া ৬ সপ্তাহের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাস। এ প্রস্তাবের আওতায় হামাসকে অস্ত্র সমর্পণের আহ্বান জানানো হয়েছিল।