বিডিজেন ডেস্ক
কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসীদের হামলাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানকে উত্তেজনা না বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এই দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে শিগগিরই কথা বলবেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স ওয়াশিংটন থেকে এ খবর দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর গতকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে।
ওয়াশিংটন গত রোববার বলেছে, পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশ—ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ করছে তারা। পাশাপাশি চলতি সংকটে ‘দায়িত্বশীল সমাধানের’ পথে কাজ করতে উভয় দেশকে তারা আহ্বান জানায়।
রুবিওর বক্তব্যের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা উভয় পক্ষের সঙ্গে যোগাযাগ রাখছি। তাদের বলছি উত্তেজনা না বাড়াতে।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, রুবিও ভারত ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে মঙ্গলবার (গতকাল) বা বুধবার (আজ) কথা বলবেন বলে আশা করা হচ্ছে। একই কাজ করতে অন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীদেরও উৎসাহ দিয়েছেন তিনি।
কাশ্মীরে হামলার পর ওয়াশিংটন প্রকাশ্যে ভারতের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেছে। হামলার নিন্দা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স। তবে ওয়াশিংটন পাকিস্তানের সমালোচনা করেনি।
গত ২২ এপ্রিলের ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় পাকিস্তানকে দোষারোপ করেছে ভারত। তবে পাকিস্তান তা নাকচ করে দিয়েছে, আহ্বান জানিয়েছেন নিরপেক্ষ তদন্ত করতে।
চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ঠেকাতে ভারত আগের চেয়ে আরও বেশি যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদার হয়ে উঠছে। তবে পাকিস্তানও যুক্তরাষ্ট্রের একটি মিত্রদেশ হয়ে আছে।
মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দাবিদার ভারত ও পাকিস্তান উভয় দেশ। বর্তমানে দুই দেশ কাশ্মীরের অংশবিশেষ নিয়ন্ত্রণ করছে। এ ভূখণ্ড নিয়ে দেশ দুটি অতীতে একাধিকবার যুদ্ধে জড়িয়েছে।
ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পহেলগামে সাম্প্রতিকতম হামলার ঘটনায় একতরফাভাবে আন্তর্জাতিক সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে নয়াদিল্লি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দেশটি নিয়েছে আরও কিছু পদক্ষেপ। পাকিস্তানও পাল্টা বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে। উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ার মধ্যে কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় পরপর কয়েক দিন গোলাগুলি করেছেন দুই পক্ষের সেনারা।
এমন পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের হিন্দু জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হামলাকারীদের কঠোর সাজা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। আর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, ভারতের তরফ থেকে পাকিস্তানে হামলা অত্যাসন্ন।
কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসীদের হামলাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানকে উত্তেজনা না বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এই দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে শিগগিরই কথা বলবেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স ওয়াশিংটন থেকে এ খবর দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর গতকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে।
ওয়াশিংটন গত রোববার বলেছে, পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশ—ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ করছে তারা। পাশাপাশি চলতি সংকটে ‘দায়িত্বশীল সমাধানের’ পথে কাজ করতে উভয় দেশকে তারা আহ্বান জানায়।
রুবিওর বক্তব্যের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা উভয় পক্ষের সঙ্গে যোগাযাগ রাখছি। তাদের বলছি উত্তেজনা না বাড়াতে।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, রুবিও ভারত ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে মঙ্গলবার (গতকাল) বা বুধবার (আজ) কথা বলবেন বলে আশা করা হচ্ছে। একই কাজ করতে অন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীদেরও উৎসাহ দিয়েছেন তিনি।
কাশ্মীরে হামলার পর ওয়াশিংটন প্রকাশ্যে ভারতের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেছে। হামলার নিন্দা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স। তবে ওয়াশিংটন পাকিস্তানের সমালোচনা করেনি।
গত ২২ এপ্রিলের ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় পাকিস্তানকে দোষারোপ করেছে ভারত। তবে পাকিস্তান তা নাকচ করে দিয়েছে, আহ্বান জানিয়েছেন নিরপেক্ষ তদন্ত করতে।
চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ঠেকাতে ভারত আগের চেয়ে আরও বেশি যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদার হয়ে উঠছে। তবে পাকিস্তানও যুক্তরাষ্ট্রের একটি মিত্রদেশ হয়ে আছে।
মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দাবিদার ভারত ও পাকিস্তান উভয় দেশ। বর্তমানে দুই দেশ কাশ্মীরের অংশবিশেষ নিয়ন্ত্রণ করছে। এ ভূখণ্ড নিয়ে দেশ দুটি অতীতে একাধিকবার যুদ্ধে জড়িয়েছে।
ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পহেলগামে সাম্প্রতিকতম হামলার ঘটনায় একতরফাভাবে আন্তর্জাতিক সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে নয়াদিল্লি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দেশটি নিয়েছে আরও কিছু পদক্ষেপ। পাকিস্তানও পাল্টা বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে। উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ার মধ্যে কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় পরপর কয়েক দিন গোলাগুলি করেছেন দুই পক্ষের সেনারা।
এমন পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের হিন্দু জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হামলাকারীদের কঠোর সাজা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। আর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, ভারতের তরফ থেকে পাকিস্তানে হামলা অত্যাসন্ন।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সৌদি আরব। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে উত্তেজনা কমাতে এবং কূটনৈতিক উপায়ে বিরোধ সমাধান করতে দেশ দুটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। বুধবার (৩০ এপ্রিল) সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই আহ্বান জানায়।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, কাশ্মীরে যারা হামলার পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়ন করেছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে। বৃহস্পতিবার (১ মে) তিনি এ কথা বলেন।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা নিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে ফোন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও।
কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসীদের হামলাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানকে উত্তেজনা না বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এই দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে শিগগিরই কথা বলবেন।