বিডিজেন ডেস্ক
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে মধ্যস্থতা এবং গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা থেকে নিজেদের সরিয়ে নিয়েছে কাতার।
শনিবার (৯ নভেম্বর) কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, গাজায় যুদ্ধ শেষ করতে 'দুই পক্ষ গুরুত্ব ও ইচ্ছা প্রকাশ' না করার আগ পর্যন্ত আর মধ্যস্থতাকারীর দায়িত্ব নেবে না কাতার। এই বিবৃতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে প্রকাশ করা হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ১০ দিন আগেই দুই পক্ষকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে কাতার।
এর আগে রয়টার্স ও এপিসহ একাধিক পশ্চিমা বার্তা সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, মধ্যস্থতাকারীর দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার পাশাপাশি দোহায় হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয় বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে কাতার।
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের বিবৃতিতে পশ্চিমা বার্তা সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমের দাবিকে নাকচ করেছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানায়, দুই সপ্তাহ আগে বাইডেন প্রশাসনের পক্ষ থেকে দোহায় হামাসের কার্যালয় বন্ধ করে দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আক্রমণের পর থেকে গাজায় প্রতিশোধমূলক নির্বিচার গণহত্যা পরিচালনা করছে ইসরায়েল। হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা ৪৩ হাজার ৫০০ ছাড়িয়েছে। আহতের সংখ্যা এক লাখেরও বেশি।
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই গণহত্যার ৭০ শতাংশ হতাহতই নারী ও শিশু।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে মধ্যস্থতা এবং গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা থেকে নিজেদের সরিয়ে নিয়েছে কাতার।
শনিবার (৯ নভেম্বর) কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, গাজায় যুদ্ধ শেষ করতে 'দুই পক্ষ গুরুত্ব ও ইচ্ছা প্রকাশ' না করার আগ পর্যন্ত আর মধ্যস্থতাকারীর দায়িত্ব নেবে না কাতার। এই বিবৃতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে প্রকাশ করা হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ১০ দিন আগেই দুই পক্ষকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে কাতার।
এর আগে রয়টার্স ও এপিসহ একাধিক পশ্চিমা বার্তা সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, মধ্যস্থতাকারীর দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার পাশাপাশি দোহায় হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয় বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে কাতার।
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের বিবৃতিতে পশ্চিমা বার্তা সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমের দাবিকে নাকচ করেছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানায়, দুই সপ্তাহ আগে বাইডেন প্রশাসনের পক্ষ থেকে দোহায় হামাসের কার্যালয় বন্ধ করে দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আক্রমণের পর থেকে গাজায় প্রতিশোধমূলক নির্বিচার গণহত্যা পরিচালনা করছে ইসরায়েল। হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা ৪৩ হাজার ৫০০ ছাড়িয়েছে। আহতের সংখ্যা এক লাখেরও বেশি।
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই গণহত্যার ৭০ শতাংশ হতাহতই নারী ও শিশু।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
সৌদি রেড ক্রিসেন্টের মদিনা শাখার পরিচালক ডা. আহমেদ বিন আলী আল জাহরানির ও মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান বিন আব্দুলাজিজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই সার্ভিসটির উদ্বোধন করেন।