বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নিজেদের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে পরোক্ষ আলোচনা শুরু করতে রাজি হয়েছে ইরান। এর আগে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে নতুন চুক্তির দাবি জানিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
বার্তা সংস্থা এএফপি তেহরান থেকে এ খবর দিয়েছে।
সরাসরি আলোচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে সোমবার (২৪ মার্চ) ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেন, ‘আমরা পরোক্ষ আলোচনার জন্য প্রস্তুত আছি, যতক্ষণ অন্য পক্ষ ইসলামিক রিপাবলিকের (ইরান) প্রতি তাদের মনোভাব পরিবর্তন না করে।’
ইরানের শীর্ষ এই কূটনীতিক বলেন, ওয়াশিংটনের হুমকির মুখে এবং যতক্ষণ পর্যন্ত ট্রাম্প তাঁর ‘সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের’ নীতি বজায় রাখবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত সরাসরি আলোচনায় বসবে না তেহরান।
‘সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের’ নীতির অংশ হিসেবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০১৮ সালে তাঁর প্রথম মেয়াদে ইরানের সঙ্গে হওয়া পারমাণবিক চুক্তি থেকে একতরফা সরে আসেন এবং দেশটির ওপর ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার শর্তে ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রসহ প্রভাবশালী দেশগুলোর সঙ্গে ওই চুক্তি করেছিল ইরান।
গত ৭ মার্চ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছিলেন, পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনায় বসতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে তিনি চিঠি লিখেছেন। তেহরান আলোচনায় বসতে রাজি না হলে প্রয়োজনে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ারও হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প। আলোচনায় বসার জন্য ইরানকে দুই মাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন ট্রাম্প।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নিজেদের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে পরোক্ষ আলোচনা শুরু করতে রাজি হয়েছে ইরান। এর আগে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে নতুন চুক্তির দাবি জানিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
বার্তা সংস্থা এএফপি তেহরান থেকে এ খবর দিয়েছে।
সরাসরি আলোচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে সোমবার (২৪ মার্চ) ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেন, ‘আমরা পরোক্ষ আলোচনার জন্য প্রস্তুত আছি, যতক্ষণ অন্য পক্ষ ইসলামিক রিপাবলিকের (ইরান) প্রতি তাদের মনোভাব পরিবর্তন না করে।’
ইরানের শীর্ষ এই কূটনীতিক বলেন, ওয়াশিংটনের হুমকির মুখে এবং যতক্ষণ পর্যন্ত ট্রাম্প তাঁর ‘সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের’ নীতি বজায় রাখবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত সরাসরি আলোচনায় বসবে না তেহরান।
‘সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের’ নীতির অংশ হিসেবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ২০১৮ সালে তাঁর প্রথম মেয়াদে ইরানের সঙ্গে হওয়া পারমাণবিক চুক্তি থেকে একতরফা সরে আসেন এবং দেশটির ওপর ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার শর্তে ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রসহ প্রভাবশালী দেশগুলোর সঙ্গে ওই চুক্তি করেছিল ইরান।
গত ৭ মার্চ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছিলেন, পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনায় বসতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে তিনি চিঠি লিখেছেন। তেহরান আলোচনায় বসতে রাজি না হলে প্রয়োজনে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ারও হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প। আলোচনায় বসার জন্য ইরানকে দুই মাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন ট্রাম্প।
গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অবৈধ অভিবাসন দমনে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুধু অবৈধ নয়, অনেক ক্ষেত্রে বৈধভাবে থাকা অভিবাসীরাও দেশটির প্রশাসনের হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান। ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস বা কাজের জন্য আবেদনকারী ব্যক্তিদের এখন থেকে ‘আমেরিকাবিরোধী মনোভাব’ খতিয়ে দেখা হবে। এর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেদনকারীর কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখার বিষয়টিও রয়েছে।
সাইফুদ্দিন বলেন, আগে নিয়োগকর্তা, এজেন্ট যে কেউ আবেদন করতে পারতেন। এখন, আর না। খাত এবং উপ-খাতের শিল্প মালিকদের প্রথমে তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিদেশী কর্মী ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কারিগরি কমিটির কাছে আবেদন জমা দিতে হবে, যার মধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিবরা থাকবেন।