বিডিজেন ডেস্ক
লেবাননের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত থেকে ইসরায়েল লক্ষ্য করে অন্তত ২৫০টি রকেট ছুড়েছে হিজবুল্লাহ। এটাই চলমান সংঘাতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লেবাননের সশস্ত্র সংগঠনটির সবচেয়ে বড় হামলা। সোমবার *২৫ নভেম্বর) এই তথ্য জানিয়েছে জেরুজালেম পোস্ট।
দিনভর এই হামলা চলে। এতে প্রায় ৫০০ বার আকাশ হামলার সতর্কতা সূচক সাইরেন বেজে ওঠে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, কয়েকটি রকেট গুরুত্বপূর্ণ শহর তেল আবিবে আঘাত হেনেছে।
আইডিএফের দাবি, এগুলো 'প্রজেক্টাইল রকেট'। অর্থাৎ, নিখুঁতভাবে লক্ষ্যে আঘাত করতে পারে এমন রকেট।
তবে আইডিএফের দাবি, তাদের আকাশ হামলা প্রতিরক্ষাব্যবস্থা লক্ষ্যে আঘাত হানার আগেই বেশির ভাগ রকেট ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে।
কিছু রকেট মধ্য ইসরায়েলে আঘাত হানে। এতে বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভেঙে পড়ে।
আকাশ হামলার সতর্কতামূলক ব্যবস্থার ফলে আগেই বাসিন্দারা বাঙ্কারে আশ্রয় নেন। যার ফলে কারো প্রাণহানি হয়নি।
পেতাহ তিকভায় বেশ কয়েকজন আহত হন। হাইফা শহরে একটি পাঁচ তলা ভবনে রকেট আঘাত হানলে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এই ভবনটি ধসে পড়ার ঝুঁকিতে আছে। কিফার ব্লামে এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নাহারিয়া ও মোশাভ রিনাতিয়াসহ আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় রকেট আঘাত হানে।
বিবৃতিতে আইডিএফ দাবি করে, হিজবুল্লাহর এই হামলায় অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। তাদের অধিকাংশই সাধারণ মানুষ। রকেটের শার্পনেলে তারা আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
পরবর্তীতে বৈরুতে একটি রকেট লঞ্চারে হামলা চালায় আইডিএফ। তাদের দাবি, এখান থেকেই হাইফার দিকে রকেট হামলা চালানো হয়েছিল।
আইডিএফের আরবিভাষী মুখপাত্র কর্নেল আভিচে আদ্রাই রোববার তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তু চিহ্নিত করে মানচিত্র প্রকাশ করেন এবং ওইসব এলাকা থেকে বেসামরিক লেবানিজদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানান। বৈরুতের দাহিয়েহ সহ বেশ কয়েকটি জায়গা ম্যাপে চিহ্নিত করা হয়।
রকেট হামলার প্রতিশোধে বৈরুতের একটি পাঁচ তলা ভবনে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে ২০ থেকে ২৫ জনের মতো নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
তবে নিহতদের মধ্যে কতজন হিজবুল্লাহর কর্মী, তা জানা যায়নি।
আরও পড়ুন
লেবাননের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত থেকে ইসরায়েল লক্ষ্য করে অন্তত ২৫০টি রকেট ছুড়েছে হিজবুল্লাহ। এটাই চলমান সংঘাতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লেবাননের সশস্ত্র সংগঠনটির সবচেয়ে বড় হামলা। সোমবার *২৫ নভেম্বর) এই তথ্য জানিয়েছে জেরুজালেম পোস্ট।
দিনভর এই হামলা চলে। এতে প্রায় ৫০০ বার আকাশ হামলার সতর্কতা সূচক সাইরেন বেজে ওঠে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, কয়েকটি রকেট গুরুত্বপূর্ণ শহর তেল আবিবে আঘাত হেনেছে।
আইডিএফের দাবি, এগুলো 'প্রজেক্টাইল রকেট'। অর্থাৎ, নিখুঁতভাবে লক্ষ্যে আঘাত করতে পারে এমন রকেট।
তবে আইডিএফের দাবি, তাদের আকাশ হামলা প্রতিরক্ষাব্যবস্থা লক্ষ্যে আঘাত হানার আগেই বেশির ভাগ রকেট ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে।
কিছু রকেট মধ্য ইসরায়েলে আঘাত হানে। এতে বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভেঙে পড়ে।
আকাশ হামলার সতর্কতামূলক ব্যবস্থার ফলে আগেই বাসিন্দারা বাঙ্কারে আশ্রয় নেন। যার ফলে কারো প্রাণহানি হয়নি।
পেতাহ তিকভায় বেশ কয়েকজন আহত হন। হাইফা শহরে একটি পাঁচ তলা ভবনে রকেট আঘাত হানলে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এই ভবনটি ধসে পড়ার ঝুঁকিতে আছে। কিফার ব্লামে এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নাহারিয়া ও মোশাভ রিনাতিয়াসহ আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় রকেট আঘাত হানে।
বিবৃতিতে আইডিএফ দাবি করে, হিজবুল্লাহর এই হামলায় অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। তাদের অধিকাংশই সাধারণ মানুষ। রকেটের শার্পনেলে তারা আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
পরবর্তীতে বৈরুতে একটি রকেট লঞ্চারে হামলা চালায় আইডিএফ। তাদের দাবি, এখান থেকেই হাইফার দিকে রকেট হামলা চালানো হয়েছিল।
আইডিএফের আরবিভাষী মুখপাত্র কর্নেল আভিচে আদ্রাই রোববার তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তু চিহ্নিত করে মানচিত্র প্রকাশ করেন এবং ওইসব এলাকা থেকে বেসামরিক লেবানিজদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানান। বৈরুতের দাহিয়েহ সহ বেশ কয়েকটি জায়গা ম্যাপে চিহ্নিত করা হয়।
রকেট হামলার প্রতিশোধে বৈরুতের একটি পাঁচ তলা ভবনে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে ২০ থেকে ২৫ জনের মতো নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
তবে নিহতদের মধ্যে কতজন হিজবুল্লাহর কর্মী, তা জানা যায়নি।
আরও পড়ুন
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।