বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে যাত্রীবাহী বিমান ও সামরিক হেলিকপ্টারের মধ্যে সংঘর্ষের পর নদীতে বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় কমপক্ষে ১৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এক পুলিশ কর্মকর্তার বরাতে সিবিএস নিউজ খবরটি জানিয়েছে।
এদিকে দুটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, নদী থেকে বেশ কয়েকজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
স্থানীয় সময় বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে রোনাল্ড রিগ্যান ওয়াশিংটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্টের কাছে মাঝ আকাশে আমেরিকান এয়ারলাইনসের একটি অভ্যন্তরীণ যাত্রীবাহী বিমানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর একটি ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ হয়। এর পর বিমান ও হেলিকপ্টারটি হিমশীতল পটোম্যাক নদীতে বিধ্বস্ত হয়।
আমেরিকান এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, তাদের পরিচালনাধীন বিমানটিতে ৬৪ জন আরোহী ছিলেন। এর মধ্যে ৬০ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রু। যুক্তরাষ্ট্রের আর এক কর্মকর্তা বলেছেন, হেলিকপ্টারটিতে ৩ সেনা ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর জয়েন্ট টাস্কফোর্স-ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়নের গণমাধ্যমবিষয়ক প্রধান হেদার চাইরেজ সিবিএস নিউজকে বলেন, সামরিক হেলিকপ্টারটি প্রশিক্ষণ ফ্লাইট ছিল।
ইতিমধ্যে বিমানবন্দরে স্বজনদের ভিড় জমেছে। তারা বলেছেন, ঘটনাটির বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তেমন কোনো তথ্য পাননি। বরং বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকেই বেশি তথ্য পাচ্ছেন তারা।
২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারির পর যুক্তরাষ্ট্রে যাত্রীবাহী বিমানে কোনো প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা ঘটেনি। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কিমানে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যেগুলোতে হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারত। আর এই নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
১৯৮২ সালে পটোম্যাক নদীর ওপর ফোরটিনথ স্ট্রিট ব্রিজে এয়ার ফ্লোরিডা ফ্লাইট ৯০ বিধ্বস্ত হয়েছিল। এই ঘটনায় ৭০ জন যাত্রী এবং ৪ জন ক্রু নিহত হয়। শুধু ৪ যাত্রী এবং একজন ক্রু বেঁচে গিয়েছিলেন।
সূত্র: রয়টার্স
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে যাত্রীবাহী বিমান ও সামরিক হেলিকপ্টারের মধ্যে সংঘর্ষের পর নদীতে বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় কমপক্ষে ১৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এক পুলিশ কর্মকর্তার বরাতে সিবিএস নিউজ খবরটি জানিয়েছে।
এদিকে দুটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, নদী থেকে বেশ কয়েকজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
স্থানীয় সময় বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে রোনাল্ড রিগ্যান ওয়াশিংটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্টের কাছে মাঝ আকাশে আমেরিকান এয়ারলাইনসের একটি অভ্যন্তরীণ যাত্রীবাহী বিমানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর একটি ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ হয়। এর পর বিমান ও হেলিকপ্টারটি হিমশীতল পটোম্যাক নদীতে বিধ্বস্ত হয়।
আমেরিকান এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, তাদের পরিচালনাধীন বিমানটিতে ৬৪ জন আরোহী ছিলেন। এর মধ্যে ৬০ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রু। যুক্তরাষ্ট্রের আর এক কর্মকর্তা বলেছেন, হেলিকপ্টারটিতে ৩ সেনা ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর জয়েন্ট টাস্কফোর্স-ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়নের গণমাধ্যমবিষয়ক প্রধান হেদার চাইরেজ সিবিএস নিউজকে বলেন, সামরিক হেলিকপ্টারটি প্রশিক্ষণ ফ্লাইট ছিল।
ইতিমধ্যে বিমানবন্দরে স্বজনদের ভিড় জমেছে। তারা বলেছেন, ঘটনাটির বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তেমন কোনো তথ্য পাননি। বরং বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকেই বেশি তথ্য পাচ্ছেন তারা।
২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারির পর যুক্তরাষ্ট্রে যাত্রীবাহী বিমানে কোনো প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা ঘটেনি। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কিমানে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যেগুলোতে হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারত। আর এই নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
১৯৮২ সালে পটোম্যাক নদীর ওপর ফোরটিনথ স্ট্রিট ব্রিজে এয়ার ফ্লোরিডা ফ্লাইট ৯০ বিধ্বস্ত হয়েছিল। এই ঘটনায় ৭০ জন যাত্রী এবং ৪ জন ক্রু নিহত হয়। শুধু ৪ যাত্রী এবং একজন ক্রু বেঁচে গিয়েছিলেন।
সূত্র: রয়টার্স
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) বলছে, তারা মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে ইসরায়েলের দিকে ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র ফাত্তাহ-১ ছুড়েছে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, ‘ইরান কখনোই জায়নবাদীদের [ইসরায়েল] সঙ্গে আপস করবে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া একাধিক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের সঙ্গে যৌথভাবে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালানোর কথা ভাবছেন।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার (১৭ জুন) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ‘অবৈধ হামলা’ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। পশ্চিমা দেশগুলো বর্তমান সংকটাপন্ন পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক শত্রুতার প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেছে দেশটি।