বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ ডক্টরেট প্লাটফর্ম ইন ফিনল্যান্ড (বিডিপিএ) বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ প্রদান করেছে। এই আয়োজনে একইসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে সংগঠনটির বার্ষিক সাধারণ সভাও।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) ফিনল্যান্ডের স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় জুম প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে বার্ষিক সাধারণ সভা ও বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ প্রদান অনুষ্ঠান।
বার্ষিক সভা শুরু করেন বিডিপিএফের নির্বাহী কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. মো. মঞ্জুরে মওলা। নির্বাহী ডক্টরস সদস্য ও অতিথিদের আমন্ত্রণ করেন সদস্য সচিব ড. আবুল রহমান।
২০২৪ সালের কাজের বিবরণ (সমাপ্ত ও অসমাপ্ত) স্লাইডের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন ড. সানাউল হক। সদস্য সচিব স্লাইডে উপস্থাপন করেন বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব নিকাশ।
জুম প্লাটফর্মে যুক্ত সকল ডক্টরস সদস্যরা তা অনুমোদন করেন। এরপর বিডিপিএফের কনফারেন্স নিয়ে আলোচনা করেন কনফারেন্স চেয়ার ড. আনিসুর ফারুখ। তিনি কথা বলেন, কীভাবে বেষ্ট পেপার আওয়ার্ড ২০২৪ নির্বাচন করা হয়েছে এবং পরবর্তী কনফারেন্স কবে হবে।
তিনটি আর্টিকেলসকে বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ প্রদান করা হয়। আর্টিকেলসগুলো স্লাইডে দেখানো হয়।
বেষ্ট আর্টিকেলস ১–এর লেখকেরা হলেন; মো. মঞ্জুরে মওলা, মেজবাউল ইসলাম অনিন্দ্য, লাবনী খাতুন, তাহমিনা খানম, আবুল রহমান, পাপিয়া বসু, রাকিবুল হাসান, শাহাদাত হোসেন আরমান, আশিকুজ্জামান সোহান, মো. আলামিন হোসেন ও আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ।
আর্টিকেল ২–এর লেখকেরা হলেন নাজনীন শারমিন ও ব্রিয়ান ভনসেন।
আর্টিকেল ৩–এর লেখকেরা হলেন; মোহাম্মদ ইকবাল, ফয়সাল সিদ্দিক, দিপিকা বিশ্বাস ও আ হ ম সামসুজ্জোহা।
বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠান ও বার্ষিক সাধারণ সভায় উপস্থিত ছিলেন নির্বাহী কমিটির সদস্য ও আমন্ত্রিত অতিথি যথাক্রমে ড. সাইফুল্লাহ, ড. মো. আব্দুল হাই, ড. সানাউল হক, ড. হারুন-অর-রশীদ, ড. নাজিমুল ইসলাম, ড. আবুল রহমান, ড. আনিসুর রহমান, ড. মো. মঞ্জুরে মওলা, ড. আতিকুর রহমান, লাবনী খাতুন ও পাপিয়া বসু।
শেষে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বার্ষিক সাধারণ সভা ও বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন ড. মো. মঞ্জুরে মওলা। বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ ডক্টরেট প্লাটফর্ম ইন ফিনল্যান্ড (বিডিপিএ) বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ প্রদান করেছে। এই আয়োজনে একইসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে সংগঠনটির বার্ষিক সাধারণ সভাও।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) ফিনল্যান্ডের স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় জুম প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে বার্ষিক সাধারণ সভা ও বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ প্রদান অনুষ্ঠান।
বার্ষিক সভা শুরু করেন বিডিপিএফের নির্বাহী কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. মো. মঞ্জুরে মওলা। নির্বাহী ডক্টরস সদস্য ও অতিথিদের আমন্ত্রণ করেন সদস্য সচিব ড. আবুল রহমান।
২০২৪ সালের কাজের বিবরণ (সমাপ্ত ও অসমাপ্ত) স্লাইডের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন ড. সানাউল হক। সদস্য সচিব স্লাইডে উপস্থাপন করেন বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব নিকাশ।
জুম প্লাটফর্মে যুক্ত সকল ডক্টরস সদস্যরা তা অনুমোদন করেন। এরপর বিডিপিএফের কনফারেন্স নিয়ে আলোচনা করেন কনফারেন্স চেয়ার ড. আনিসুর ফারুখ। তিনি কথা বলেন, কীভাবে বেষ্ট পেপার আওয়ার্ড ২০২৪ নির্বাচন করা হয়েছে এবং পরবর্তী কনফারেন্স কবে হবে।
তিনটি আর্টিকেলসকে বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ প্রদান করা হয়। আর্টিকেলসগুলো স্লাইডে দেখানো হয়।
বেষ্ট আর্টিকেলস ১–এর লেখকেরা হলেন; মো. মঞ্জুরে মওলা, মেজবাউল ইসলাম অনিন্দ্য, লাবনী খাতুন, তাহমিনা খানম, আবুল রহমান, পাপিয়া বসু, রাকিবুল হাসান, শাহাদাত হোসেন আরমান, আশিকুজ্জামান সোহান, মো. আলামিন হোসেন ও আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ।
আর্টিকেল ২–এর লেখকেরা হলেন নাজনীন শারমিন ও ব্রিয়ান ভনসেন।
আর্টিকেল ৩–এর লেখকেরা হলেন; মোহাম্মদ ইকবাল, ফয়সাল সিদ্দিক, দিপিকা বিশ্বাস ও আ হ ম সামসুজ্জোহা।
বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠান ও বার্ষিক সাধারণ সভায় উপস্থিত ছিলেন নির্বাহী কমিটির সদস্য ও আমন্ত্রিত অতিথি যথাক্রমে ড. সাইফুল্লাহ, ড. মো. আব্দুল হাই, ড. সানাউল হক, ড. হারুন-অর-রশীদ, ড. নাজিমুল ইসলাম, ড. আবুল রহমান, ড. আনিসুর রহমান, ড. মো. মঞ্জুরে মওলা, ড. আতিকুর রহমান, লাবনী খাতুন ও পাপিয়া বসু।
শেষে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বার্ষিক সাধারণ সভা ও বেষ্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন ড. মো. মঞ্জুরে মওলা। বিজ্ঞপ্তি
কুয়েতে সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করতে বসানো হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ক্যামেরা। এ ক্যামেরায় চার দিনে চার হাজারের বেশি ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছে।
সিরা ব্যান্ডের শুরুটা হয়েছিল রিয়াদের একটা আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড হিসেবে। সেখানেই তারা অনুশীলন করত। গত ৪ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছে তাদের প্রথম অ্যালবাম। অসাধারণ গানের লাইন আর রক-আরব ফিউশনের কারণে রাতারাতি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে সিরা।
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।