

বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ার কেলান্তান থেকে চার বাংলাদেশিসহ ৩৫ অবৈধ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।
গত ১৫ মার্চ ভোরে কোটা ভারু শহরের বাস টার্মিনালে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম নিউ স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গত রোববার কেলান্তান রাজ্য ইমিগ্রেশন বিভাগের (জেআইএম) পরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ খান মোহাম্মদ হাসান এক বিবৃতিতে জানান, গ্রেপ্তার অবৈধ প্রবাসীদের বয়স ২৬ থেকে ৫৮ বছরের মধ্যে। গ্রেপ্তারদের মধ্যে দুই কিশোরও রয়েছে। তাদের বয়স ১৩ থেকে ১৭ বছর।
কর্তৃপক্ষ জানায়, গ্রেপ্তারদের মধ্যে ২৬ জন ইন্দোনেশিয়ান, ৪ জন বাংলাদেশি , ২ জন ভারতীয় এবং বাকিরা মিয়ানমারের নাগরিক।
আরও তদন্তের জন্য গ্রেপ্তারদের তানাহ মেরাহ ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে অভিবাসন বিভাগ।
মালয়েশিয়ার কেলান্তান থেকে চার বাংলাদেশিসহ ৩৫ অবৈধ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।
গত ১৫ মার্চ ভোরে কোটা ভারু শহরের বাস টার্মিনালে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম নিউ স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গত রোববার কেলান্তান রাজ্য ইমিগ্রেশন বিভাগের (জেআইএম) পরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ খান মোহাম্মদ হাসান এক বিবৃতিতে জানান, গ্রেপ্তার অবৈধ প্রবাসীদের বয়স ২৬ থেকে ৫৮ বছরের মধ্যে। গ্রেপ্তারদের মধ্যে দুই কিশোরও রয়েছে। তাদের বয়স ১৩ থেকে ১৭ বছর।
কর্তৃপক্ষ জানায়, গ্রেপ্তারদের মধ্যে ২৬ জন ইন্দোনেশিয়ান, ৪ জন বাংলাদেশি , ২ জন ভারতীয় এবং বাকিরা মিয়ানমারের নাগরিক।
আরও তদন্তের জন্য গ্রেপ্তারদের তানাহ মেরাহ ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে অভিবাসন বিভাগ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।
ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া কাউন্সিলের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল সেন্টারসমূহকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।