
বিডিজেন ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৫৩তম জাতীয় দিবস উপলক্ষে চার দিনের ছুটি পেতে যাচ্ছেন দেশটির বাসিন্দারা। এদিকে এবার থেকে এ জাতীয় দিবসকে ঈদ আল ইতিহাদ নামে পালন করবে আমিরাত সরকার।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঈদ আল ইতিহাদ উপলক্ষে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত সকল অফিস-আদালত বন্ধ থাকবে। ৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে আবার কার্যক্রম শুরু হবে।
আরব আমিরাতে শনি ও রোববার সাপ্তাহিক ছুটির দিন। আর জাতীয় দিবস উপলক্ষে ২ ও ৩ ডিসেম্বর অর্থাৎ সোমবার ও মঙ্গলবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এভাবে সব মিলিয়ে ঈদ আল ইতিহাদ উপলক্ষে চার দিনের ছুটি পাবেন আরব আমিরাতের বাসিন্দারা।
প্রতি বছর ২ ডিসেম্বর জাতীয় দিবস উপলক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে একটি জমকালো অনুষ্ঠান হয়।এতে সাধারণত আমিরাতের শাসকরা উপস্থিত হন। এ বছরের অনুষ্ঠান কোথায় আয়োজন করা হবে, তা এখনও প্রকাশ করা হয়নি। কমিটি অবশ্য বলেছে, ওই দিন সাতটি আমিরাতজুড়ে 'ঈদ আল ইতিহাদ উপলক্ষে বিভিন্ন আয়োজন থাকবে।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, ঈদ আল ইতিহাদ নামটি ঐক্য বা ইতিহাদের থিমের ওপর জোর দিয়ে রাখা হয়েছে। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত আমিরাতগুলো ব্রিটেনের প্রভাবাধীন ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে তারা ব্রিটিশদের কাছ থেকে ক্রমশ স্বায়ত্তশাসন পেতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় আমিরাতগুলো সম্মিলিতভাবে ১৯৭১ সালে ব্রিটিশ নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত হয়। ওই বছরের ২ ডিসেম্বর ছয়টি আমিরাত—আবুধাবি, দুবাই, আজমান, ফুজাইরা, শারজাহ ও উম্ম আল কুওয়াইন একত্র হয়ে গঠন করে ফেডারেশন। এর নাম দেওয়া হয় সংযুক্ত আরব আমিরাত। দুই মাস পর সপ্তম আমিরাত হিসেবে ‘রাস আল খাইমা’ এই ফেডারেশনে যুক্ত হয়। কাতার ও বাহরাইনেরও এই ফেডারেশনে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। শেষ পর্যন্ত তারা আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
প্রয়াত শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম প্রেসিডেন্ট। তিনি দেশটির স্থপতি হিসেবেও পরিচিত। ১৯৭১ সালের ২ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাত গঠনের পর থেকে ২০০৪ সালে মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৫৩তম জাতীয় দিবস উপলক্ষে চার দিনের ছুটি পেতে যাচ্ছেন দেশটির বাসিন্দারা। এদিকে এবার থেকে এ জাতীয় দিবসকে ঈদ আল ইতিহাদ নামে পালন করবে আমিরাত সরকার।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঈদ আল ইতিহাদ উপলক্ষে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত সকল অফিস-আদালত বন্ধ থাকবে। ৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে আবার কার্যক্রম শুরু হবে।
আরব আমিরাতে শনি ও রোববার সাপ্তাহিক ছুটির দিন। আর জাতীয় দিবস উপলক্ষে ২ ও ৩ ডিসেম্বর অর্থাৎ সোমবার ও মঙ্গলবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এভাবে সব মিলিয়ে ঈদ আল ইতিহাদ উপলক্ষে চার দিনের ছুটি পাবেন আরব আমিরাতের বাসিন্দারা।
প্রতি বছর ২ ডিসেম্বর জাতীয় দিবস উপলক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে একটি জমকালো অনুষ্ঠান হয়।এতে সাধারণত আমিরাতের শাসকরা উপস্থিত হন। এ বছরের অনুষ্ঠান কোথায় আয়োজন করা হবে, তা এখনও প্রকাশ করা হয়নি। কমিটি অবশ্য বলেছে, ওই দিন সাতটি আমিরাতজুড়ে 'ঈদ আল ইতিহাদ উপলক্ষে বিভিন্ন আয়োজন থাকবে।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, ঈদ আল ইতিহাদ নামটি ঐক্য বা ইতিহাদের থিমের ওপর জোর দিয়ে রাখা হয়েছে। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত আমিরাতগুলো ব্রিটেনের প্রভাবাধীন ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে তারা ব্রিটিশদের কাছ থেকে ক্রমশ স্বায়ত্তশাসন পেতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় আমিরাতগুলো সম্মিলিতভাবে ১৯৭১ সালে ব্রিটিশ নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত হয়। ওই বছরের ২ ডিসেম্বর ছয়টি আমিরাত—আবুধাবি, দুবাই, আজমান, ফুজাইরা, শারজাহ ও উম্ম আল কুওয়াইন একত্র হয়ে গঠন করে ফেডারেশন। এর নাম দেওয়া হয় সংযুক্ত আরব আমিরাত। দুই মাস পর সপ্তম আমিরাত হিসেবে ‘রাস আল খাইমা’ এই ফেডারেশনে যুক্ত হয়। কাতার ও বাহরাইনেরও এই ফেডারেশনে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। শেষ পর্যন্ত তারা আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
প্রয়াত শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম প্রেসিডেন্ট। তিনি দেশটির স্থপতি হিসেবেও পরিচিত। ১৯৭১ সালের ২ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাত গঠনের পর থেকে ২০০৪ সালে মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিজের একজন মুখপাত্র বলেছেন, “আমরা বন্দাই বিচে নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। আশপাশের লোকজনকে নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করছি।”
গত শুক্রবার ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ওই বাংলাদেশিরা জোহানেসবার্গের ওআর টাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। আগমনের পর যাত্রীদের তথ্য ও চলাচলের ধরন বিশ্লেষণ করে বিএমএ কর্মকর্তারা তাদের আচরণকে সন্দেহজনক হিসেবে চিহ্নিত করেন।
এই প্রতিবেদনটি থেকে বোঝা যায়, এই নীতির সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের ওপর। এসব দেশ থেকে আসা বিপুলসংখ্যক মুসলিম নাগরিক যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন।
২০২৫ সালে দেশটির গোল্ডেন ভিসা ও ভ্রমণ ভিসা প্রকল্পের অধীনে নতুন আরও কিছু ক্যাটাগরি নিয়ে এসেছে। যার মধ্যে আবেদন ও যোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে পর্যটক, পেশাজীবী ও বাসিন্দারা কীভাবে দেশটিতে প্রবেশ করবেন সেটির নিয়মবালি যুক্ত করা হয়েছে।