বিডিজেন ডেস্ক
ইরানের আরাক শহরে ভারী পানির (ডিউটেরিয়াম অক্সাইড মিশ্রিত থাকে) পারমাণবিক চুল্লিতে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
এর আগে ইসরায়েলি বাহিনীর পক্ষ থেকে ইরানের ওই চুল্লির আশপাশের এলাকায় বসবাস করা মানুষদের অবিলম্বে অন্যত্র সরে যাওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছিল।
অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) খবর বলছে, ডিউটেরিয়াম অক্সাইড মিশ্রিত এই ভারী পানি পারমাণবিক চুল্লি শীতল করার কাজে ব্যবহার হয়। তবে উপজাত পণ্য হিসেবে ওই পানি থেকে প্লুটোনিয়াম পাওয়া যায়। এই উপাদান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে কাজে লাগে।
২০১৫ সালে বিশ্ব শক্তিগুলোর সঙ্গে সই হওয়া পারমাণবিক চুক্তিতে আরাক পারমাণবিক স্থাপনায় ভারী পানির চুল্লির নকশা নতুন করে করার বিষয়ে রাজি হয়েছিল ইরান। এর মধ্য দিয়ে পারমাণবিক ইস্যুতে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ দূর করার চেষ্টা করা হয় বলেও এপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইরান বরাবরই জানিয়ে এসেছে, তাদের পারমাণবিক প্রকল্প বেসামরিক উদ্দেশ্যে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এমনকি আরাক পারমাণবিক স্থাপনায় ভারী পানির চুল্লির নতুন নকশা প্রণয়নে ইরানকে সহায়তা করছিল যুক্তরাজ্য সরকার। এপি জানিয়েছে, নতুন নকশায় প্লুটোনিয়াম উৎপাদন কমিয়ে আনাকে লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে।
২০১৫ সালে সই হওয়া পারমাণবিক চুক্তি বিষয়ে আলোচনার এক পর্যায়ে ইরান পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে ভারী পানি বিক্রি করতেও রাজি হয়। এপি আরও জানিয়েছে, চুক্তির আওতায় ইরানের কাছে থেকে যুক্তরাষ্ট্র প্রায় ৩২ টন ভারী পানি কিনেছিল। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রের গুণতে হয়েছিল ৮০ লাখ ডলারের বেশি। খবর আল–জাজিরার।
এদিকে বিবিসি জানিয়েছে, আরাকে ভারী পানির পারমাণবিক চুল্লিতে হামলার খবর নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর দাবি, এই চুল্লিতে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্লুটোনিয়াম উৎপাদনের নকশা রয়েছে। এসব প্লুটোনিয়াম পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
ইরানের আরাক শহরে ভারী পানির (ডিউটেরিয়াম অক্সাইড মিশ্রিত থাকে) পারমাণবিক চুল্লিতে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
এর আগে ইসরায়েলি বাহিনীর পক্ষ থেকে ইরানের ওই চুল্লির আশপাশের এলাকায় বসবাস করা মানুষদের অবিলম্বে অন্যত্র সরে যাওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছিল।
অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) খবর বলছে, ডিউটেরিয়াম অক্সাইড মিশ্রিত এই ভারী পানি পারমাণবিক চুল্লি শীতল করার কাজে ব্যবহার হয়। তবে উপজাত পণ্য হিসেবে ওই পানি থেকে প্লুটোনিয়াম পাওয়া যায়। এই উপাদান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে কাজে লাগে।
২০১৫ সালে বিশ্ব শক্তিগুলোর সঙ্গে সই হওয়া পারমাণবিক চুক্তিতে আরাক পারমাণবিক স্থাপনায় ভারী পানির চুল্লির নকশা নতুন করে করার বিষয়ে রাজি হয়েছিল ইরান। এর মধ্য দিয়ে পারমাণবিক ইস্যুতে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ দূর করার চেষ্টা করা হয় বলেও এপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইরান বরাবরই জানিয়ে এসেছে, তাদের পারমাণবিক প্রকল্প বেসামরিক উদ্দেশ্যে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এমনকি আরাক পারমাণবিক স্থাপনায় ভারী পানির চুল্লির নতুন নকশা প্রণয়নে ইরানকে সহায়তা করছিল যুক্তরাজ্য সরকার। এপি জানিয়েছে, নতুন নকশায় প্লুটোনিয়াম উৎপাদন কমিয়ে আনাকে লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে।
২০১৫ সালে সই হওয়া পারমাণবিক চুক্তি বিষয়ে আলোচনার এক পর্যায়ে ইরান পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে ভারী পানি বিক্রি করতেও রাজি হয়। এপি আরও জানিয়েছে, চুক্তির আওতায় ইরানের কাছে থেকে যুক্তরাষ্ট্র প্রায় ৩২ টন ভারী পানি কিনেছিল। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রের গুণতে হয়েছিল ৮০ লাখ ডলারের বেশি। খবর আল–জাজিরার।
এদিকে বিবিসি জানিয়েছে, আরাকে ভারী পানির পারমাণবিক চুল্লিতে হামলার খবর নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর দাবি, এই চুল্লিতে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্লুটোনিয়াম উৎপাদনের নকশা রয়েছে। এসব প্লুটোনিয়াম পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অবৈধ অভিবাসন দমনে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুধু অবৈধ নয়, অনেক ক্ষেত্রে বৈধভাবে থাকা অভিবাসীরাও দেশটির প্রশাসনের হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান। ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস বা কাজের জন্য আবেদনকারী ব্যক্তিদের এখন থেকে ‘আমেরিকাবিরোধী মনোভাব’ খতিয়ে দেখা হবে। এর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেদনকারীর কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখার বিষয়টিও রয়েছে।
সাইফুদ্দিন বলেন, আগে নিয়োগকর্তা, এজেন্ট যে কেউ আবেদন করতে পারতেন। এখন, আর না। খাত এবং উপ-খাতের শিল্প মালিকদের প্রথমে তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিদেশী কর্মী ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কারিগরি কমিটির কাছে আবেদন জমা দিতে হবে, যার মধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিবরা থাকবেন।