বিডিজেন ডেস্ক
ইরান এবার ইসরায়েল নিয়ে আরব বিশ্বের দেশগুলোকেও হুমকি দিল। উপসাগরীয় অঞ্চল ও আরব প্রতিবেশীদের মধ্যে যারা মার্কিন মিত্র দেশ হিসেবে পরিচিত, তাদের হুমকি দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, ইরানের ওপর কোনো সম্ভাব্য হামলায় ইসরায়েলকে সাহায্য করার জন্য নিজেদের অঞ্চল বা আকাশসীমা ব্যবহার করতে দিলে কঠোর প্রতিশোধ নেওয়া হবে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, কূটনীতিক চ্যানেলের মাধ্যমে তেলসমৃদ্ধ দেশ সৌদি আরবসহ সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), জর্ডান ও কাতারকে এই হুমকি দেওয়া হয়। এসব দেশে মার্কিন বাহিনী রয়েছে।
এমন এক সময়ে এই হুমকি দেওয়া হলো, যখন ইরানে হামলার হুশিয়ারি দিয়েছে ইসরায়েল। এতে বলা হয়, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি কিংবা তেল শোধনাগারসহ বিভিন্ন কাঠামোতে হামলা হতে পারে। আর এমনটি করা হলে ইরানও পাল্টা হামলা চালাবে বলে হুমকি দিয়েছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, ইরানের হুমকির পর আরব বিশ্বের তিনটি দেশ এরই মধ্যে আমেরিকার বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। ইরানে হামলা করতে তাদের মাটি কিংবা আকাশসীমা যেন ব্যবহার না করা হয় সেই বিষয়ে অনুরোধ জানিয়েছে তারা। তবে এই তিন দেশের নাম প্রকাশ করেনি ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
এর মধ্যেই ইরানের জ্বালানি তেল খাতের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আমেরিকা। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় (ইউএস ট্রেজারি) ও পররাষ্ট্র দপ্তর (স্টেট ডিপার্টমেন্ট) যৌথভাবে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত ১১ অক্টোবর শুক্রবার মার্কিন সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে, যেসব কোম্পানি ও জাহাজ ইরানের তেল ব্যবসা ও পরিবহণের সঙ্গে জড়িত সেগুলোর ওপর এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, নতুন এই নিষেধাজ্ঞায় ১৬টি সংস্থা ও ১৭টি জাহাজ রয়েছে যেগুলো ইরানের জ্বালানি তেল পরিবহনে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ ও হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াকে হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে গত ১ অক্টোবর ইসরায়েলে প্রায় ২০০টি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। এরপর থেকে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে ইরানের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে।
ইরান এবার ইসরায়েল নিয়ে আরব বিশ্বের দেশগুলোকেও হুমকি দিল। উপসাগরীয় অঞ্চল ও আরব প্রতিবেশীদের মধ্যে যারা মার্কিন মিত্র দেশ হিসেবে পরিচিত, তাদের হুমকি দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, ইরানের ওপর কোনো সম্ভাব্য হামলায় ইসরায়েলকে সাহায্য করার জন্য নিজেদের অঞ্চল বা আকাশসীমা ব্যবহার করতে দিলে কঠোর প্রতিশোধ নেওয়া হবে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, কূটনীতিক চ্যানেলের মাধ্যমে তেলসমৃদ্ধ দেশ সৌদি আরবসহ সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), জর্ডান ও কাতারকে এই হুমকি দেওয়া হয়। এসব দেশে মার্কিন বাহিনী রয়েছে।
এমন এক সময়ে এই হুমকি দেওয়া হলো, যখন ইরানে হামলার হুশিয়ারি দিয়েছে ইসরায়েল। এতে বলা হয়, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি কিংবা তেল শোধনাগারসহ বিভিন্ন কাঠামোতে হামলা হতে পারে। আর এমনটি করা হলে ইরানও পাল্টা হামলা চালাবে বলে হুমকি দিয়েছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, ইরানের হুমকির পর আরব বিশ্বের তিনটি দেশ এরই মধ্যে আমেরিকার বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। ইরানে হামলা করতে তাদের মাটি কিংবা আকাশসীমা যেন ব্যবহার না করা হয় সেই বিষয়ে অনুরোধ জানিয়েছে তারা। তবে এই তিন দেশের নাম প্রকাশ করেনি ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
এর মধ্যেই ইরানের জ্বালানি তেল খাতের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আমেরিকা। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় (ইউএস ট্রেজারি) ও পররাষ্ট্র দপ্তর (স্টেট ডিপার্টমেন্ট) যৌথভাবে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত ১১ অক্টোবর শুক্রবার মার্কিন সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে, যেসব কোম্পানি ও জাহাজ ইরানের তেল ব্যবসা ও পরিবহণের সঙ্গে জড়িত সেগুলোর ওপর এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, নতুন এই নিষেধাজ্ঞায় ১৬টি সংস্থা ও ১৭টি জাহাজ রয়েছে যেগুলো ইরানের জ্বালানি তেল পরিবহনে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ ও হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াকে হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে গত ১ অক্টোবর ইসরায়েলে প্রায় ২০০টি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। এরপর থেকে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে ইরানের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
সৌদি রেড ক্রিসেন্টের মদিনা শাখার পরিচালক ডা. আহমেদ বিন আলী আল জাহরানির ও মদিনা অঞ্চলের গভর্নর প্রিন্স সালমান বিন সুলতান বিন আব্দুলাজিজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই সার্ভিসটির উদ্বোধন করেন।