
শফিকুল আলম

অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা গামা আব্দুল কাদির অনন্য সাধারণ একজন ব্যক্তিত্ব। ১৯৭১ সালে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে যোগদান করেছিলেন রেডক্রসে। কর্মসূত্রে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন রেডক্রস ((বর্তমানে রেড ক্রিসেন্ট) হাসপাতালের সে সময়ের একজন রেজিস্ট্রার্ড নার্সকে। স্ত্রীর কাজের সুবাদে ৪৬ বছর আগে তার সঙ্গী হয়ে এসেছিলেন অস্ট্রেলিয়ায়। এখানে তার স্ত্রী রেজিস্টার্ড নার্স (আরএন) হিসেবে দীর্ঘদিন সেবাপ্রদান শেষে বর্তমানে অবসরে আছেন।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যে গামা আব্দুল কাদির তার জীবন ব্যাপৃত রাখেন সামাজিক কর্মকাণ্ডের আবর্তে। বহুজাতিক অস্ট্রেলিয়ায় সকল কমিউনিটিতে তিনি একজন প্রিয় মানুষ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার রাজনৈতিক আদর্শ।
গামা আব্দুল কাদিরের হাত ছুঁয়ে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসে বঙ্গবন্ধু পরিষদ, আওয়ামী লীগের শাখা ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনসহ অসংখ্য মসজিদের প্রতিষ্ঠা হয়েছে। অসাম্প্রদায়িক এই মানুষটি উদার নৈতিকতায় বিশ্বাসী। এমনকি নিউ সাউথ ওয়েলসে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) শাখা প্রতিষ্ঠায়ও তার অকুন্ঠ সহযোগিতার কথা সর্বজনবিদিত।
গামা আব্দুল কাদির সুদীর্ঘ প্রবাস জীবনে পাচঁবার বাংলাদেশ অ্যাসেসিয়েশনের সভাপতি এবং তিনবার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি এখনো এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অস্ট্রেলিয়া এবং আওয়ামী লীগের অস্ট্রেলিয়া শাখারও প্রধান উপদেষ্টা।

গামা আব্দুল কাদির ৮০ বছরোর্ধ একজন ব্যক্তি, যিনি একটি দিনের জন্যও তার সামাজিক কার্যক্রমে বিরতি দেননি। ৪৬ বছরের প্রবাস জীবনে ৪০ বছর কাটিয়েছেন ইস্টার্ন সাবার্বে। সামাজিক কার্যক্রমে নিবেদিতপ্রাণ গামা আব্দুল কাদিরকে ২০২৫ সালে কমিউনিটি সার্ভিসে বিশেষ অ্যাওয়ার্ড দিয়ে সম্মানিত করেছেন ইস্টার্ন সাবার্বের ফেডারেল এমপি (মেম্বার ফর কিংসফোর্ড) ম্যাট থিসেলয়েট। তিনি একইসঙ্গে সরকারের সহকারী অভিবাসন, পররাষ্ট্র ও বাণিজ্যমন্ত্রী।
গামা আব্দুল কাদির বাংলাদেশ কমিউনিটির গর্ব। আপনি বেঁচে থাকুন। মহান আল্লাহ আপনাকে শতায়ু করুন। আপনার সান্নিধ্য আমাদেরকে সমৃদ্ধ করবে।
*লেখক অস্ট্রেলিয়ার সিডনিপ্রবাসী। রাজনীতি বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা গামা আব্দুল কাদির অনন্য সাধারণ একজন ব্যক্তিত্ব। ১৯৭১ সালে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে যোগদান করেছিলেন রেডক্রসে। কর্মসূত্রে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন রেডক্রস ((বর্তমানে রেড ক্রিসেন্ট) হাসপাতালের সে সময়ের একজন রেজিস্ট্রার্ড নার্সকে। স্ত্রীর কাজের সুবাদে ৪৬ বছর আগে তার সঙ্গী হয়ে এসেছিলেন অস্ট্রেলিয়ায়। এখানে তার স্ত্রী রেজিস্টার্ড নার্স (আরএন) হিসেবে দীর্ঘদিন সেবাপ্রদান শেষে বর্তমানে অবসরে আছেন।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যে গামা আব্দুল কাদির তার জীবন ব্যাপৃত রাখেন সামাজিক কর্মকাণ্ডের আবর্তে। বহুজাতিক অস্ট্রেলিয়ায় সকল কমিউনিটিতে তিনি একজন প্রিয় মানুষ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার রাজনৈতিক আদর্শ।
গামা আব্দুল কাদিরের হাত ছুঁয়ে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসে বঙ্গবন্ধু পরিষদ, আওয়ামী লীগের শাখা ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনসহ অসংখ্য মসজিদের প্রতিষ্ঠা হয়েছে। অসাম্প্রদায়িক এই মানুষটি উদার নৈতিকতায় বিশ্বাসী। এমনকি নিউ সাউথ ওয়েলসে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) শাখা প্রতিষ্ঠায়ও তার অকুন্ঠ সহযোগিতার কথা সর্বজনবিদিত।
গামা আব্দুল কাদির সুদীর্ঘ প্রবাস জীবনে পাচঁবার বাংলাদেশ অ্যাসেসিয়েশনের সভাপতি এবং তিনবার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি এখনো এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অস্ট্রেলিয়া এবং আওয়ামী লীগের অস্ট্রেলিয়া শাখারও প্রধান উপদেষ্টা।

গামা আব্দুল কাদির ৮০ বছরোর্ধ একজন ব্যক্তি, যিনি একটি দিনের জন্যও তার সামাজিক কার্যক্রমে বিরতি দেননি। ৪৬ বছরের প্রবাস জীবনে ৪০ বছর কাটিয়েছেন ইস্টার্ন সাবার্বে। সামাজিক কার্যক্রমে নিবেদিতপ্রাণ গামা আব্দুল কাদিরকে ২০২৫ সালে কমিউনিটি সার্ভিসে বিশেষ অ্যাওয়ার্ড দিয়ে সম্মানিত করেছেন ইস্টার্ন সাবার্বের ফেডারেল এমপি (মেম্বার ফর কিংসফোর্ড) ম্যাট থিসেলয়েট। তিনি একইসঙ্গে সরকারের সহকারী অভিবাসন, পররাষ্ট্র ও বাণিজ্যমন্ত্রী।
গামা আব্দুল কাদির বাংলাদেশ কমিউনিটির গর্ব। আপনি বেঁচে থাকুন। মহান আল্লাহ আপনাকে শতায়ু করুন। আপনার সান্নিধ্য আমাদেরকে সমৃদ্ধ করবে।
*লেখক অস্ট্রেলিয়ার সিডনিপ্রবাসী। রাজনীতি বিশ্লেষক ও কলামিস্ট
গামা আব্দুল কাদির সুদীর্ঘ প্রবাস জীবনে বাংলাদেশ অ্যাসেসিয়েশনের পাচঁবার সভাপতি এবং তিনবার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি এখনো এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অস্ট্রেলিয়া এবং আওয়ামী লীগের অস্ট্রেলিয়া শাখারও প্রধান উপদেষ্টা।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক নেতাদের একমাত্র যোগ্যতা—অসততা ও মিথ্যাচার। আর কর্মীদের যোগ্যতা—তোষামোদ। এক কঠিন সত্য হলো—এই দেশে কোনো নেতা কখনোই অযোগ্য হয় না, দুর্নীতি যতই করুক।
সমস্যা সম্পদ নয়—সমস্যা চরিত্রের, মানসিকতার, আর সৎ মানুষের কণ্ঠরোধের। রাজনৈতিক নেতাদের ওলি-আউলিয়া ভাবার সুযোগ নেই। সভ্য দেশে একটি গুরুতর অপরাধই তাদের রাজনৈতিক জীবনের ইতি টানে। আমাদের দেশে এটিই সবচেয়ে বড় ঘাটতি।
আজও বহু দেশে স্বৈরাচারী শাসন টিকে আছে; পরিবারতন্ত্র ও একনায়কতন্ত্র আরও গাঢ় হয়েছে। শাসন আর শোষণ যেন একই স্রোতে মিশে গেছে। বক্তব্যের স্বাধীনতা প্রতিনিয়ত আঘাতপ্রাপ্ত হচ্ছে, ভিন্নমত প্রকাশের অধিকার পরিণত হয়েছে নিছক প্রহসনে।