বিডিজেন ডেস্ক
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতা ওয়াসকুরনীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
রোববার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেলে কুলাউড়া উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়ন এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাবের শ্রীমঙ্গল ক্যাম্পের একটি বিশেষ দল।
গ্রেপ্তার ওয়াসকুরনী (৩৮) ওই ইউনিয়নের লালারচক গ্রামের বাসিন্দা।
র্যাব জানায়, ওয়াসকুরনী মানবপাচারসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তার বিরুদ্ধে কুলাউড়া থানায় মানবপাচার, পাসপোর্ট ও মাদকদ্রব্য আইনে একাধিক মামলা রয়েছে। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর রোববার বিকেলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শরীফপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে র্যাব-৯ সিলেটের সহকারী পুলিশ সুপার (গণমাধ্যম) মো. মশিহুর রহমান সোহেল বলেন, ‘গ্রেপ্তারের পর ওয়াসকুরনীকে কুলাউড়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতা ওয়াসকুরনীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
রোববার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেলে কুলাউড়া উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়ন এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাবের শ্রীমঙ্গল ক্যাম্পের একটি বিশেষ দল।
গ্রেপ্তার ওয়াসকুরনী (৩৮) ওই ইউনিয়নের লালারচক গ্রামের বাসিন্দা।
র্যাব জানায়, ওয়াসকুরনী মানবপাচারসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তার বিরুদ্ধে কুলাউড়া থানায় মানবপাচার, পাসপোর্ট ও মাদকদ্রব্য আইনে একাধিক মামলা রয়েছে। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর রোববার বিকেলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শরীফপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে র্যাব-৯ সিলেটের সহকারী পুলিশ সুপার (গণমাধ্যম) মো. মশিহুর রহমান সোহেল বলেন, ‘গ্রেপ্তারের পর ওয়াসকুরনীকে কুলাউড়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় উগ্রবাদী মতাদর্শ ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে অধিকাংশ ব্যক্তিকে ফেরত পাঠানো হতে পারে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ঢাকায় এ কথা বলেন।
ইতালির নাগরিক সিজার তাবেলা হত্যা মামলায় ৩ অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া, মামলা থেকে খালাস পেয়েছে ৪ জন।
বিটিআরসির নতুন নীতিমালা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গুমের ঘটনায় সেনাবাহিনীর কোনো সদস্যের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সেনাসদর। সেনাবাহিনীতে থাকা সদস্যদের মধ্যে যারা বিভিন্ন সংস্থায় ডেপুটেশনে কর্মরত, তাদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ উঠেছে।