
ইউএনবি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের ৩ দিনব্যাপী দ্বিতীয় দফা শুল্ক আলোচনা শেষে বেশ কিছু বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে। তাই ঢাকার আশা, আগামী ১ আগস্টের নির্ধারিত সময়ের আগেই একটি ইতিবাচক ফল অর্জন সম্ভব হবে। ওই দিন থেকেই সব বাংলাদেশি পণ্যে অতিরিক্ত ৩৫ শতাংশ শুল্ক কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
শনিবার (১২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার উপ–প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, ‘কিছু বিষয় এখনো অমীমাংসিত থাকলেও আলোচনায় বেশ অগ্রগতি হয়েছে।’ তিনি জানান, উভয় পক্ষই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে আন্তমন্ত্রণালয় পর্যায়ে আলোচনা চলবে এবং দুই দেশের প্রতিনিধিরা আবারও বৈঠকে বসবেন। আলোচনা সরাসরি ও ভার্চ্যুয়ালি—উভয় মাধ্যমেই হতে পারে। তারিখ ও সময় শিগগিরই নির্ধারণ করা হবে।
প্রয়োজনে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, বাণিজ্যসচিব ও অতিরিক্ত সচিব আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন বলে জানান প্রধান উপদেষ্টার উপ–প্রেস সচিব।
৩ দিনের আলোচনা শেষে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই একটি ইতিবাচক সমঝোতায় পৌঁছানোর ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত আলোচনায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ঢাকা থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এতে অংশ নেন। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি, জ্বালানি, বাণিজ্য ও কপিরাইট–সংক্রান্ত সংস্থার কর্মকর্তারাও এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের দূতাবাস আলোচনার সমন্বয় করে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির কার্যালয় (ইউএসটিআর) ৯-১১ জুলাই পারস্পরিক শুল্ক চুক্তি নিয়ে দ্বিতীয় দফা আলোচনার জন্য বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানায়।
৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ১৪টি দেশের নেতাদের চিঠি পাঠান। বাংলাদেশ এসব দেশের অন্যতম।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে বলেন, ‘আপনার দেশের বাজার আমাদের জন্য উন্মুক্ত করলে এবং শুল্ক ও অশুল্ক বাধা তুলে নিলে, আমরা এই চিঠিতে উল্লিখিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক হার পুনর্বিবেচনা করতে পারি।’
ট্রাম্প বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে ঘোষিত এই শুল্কহার বৃদ্ধি বা হ্রাস—উভয়ই হতে পারে। তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে লেখা চিঠিতে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র কখনোই আপনাকে হতাশ করবে না।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যঘাটতি পূরণে ৩৫ শতাংশ হার এখনো যথেষ্ট নয়। তবে, আপনি যদি যুক্তরাষ্ট্রে কারখানা স্থাপন করেন, তাহলে কোনো শুল্কই থাকবে না। বরং দ্রুত অনুমোদন পেতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের ৩ দিনব্যাপী দ্বিতীয় দফা শুল্ক আলোচনা শেষে বেশ কিছু বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে। তাই ঢাকার আশা, আগামী ১ আগস্টের নির্ধারিত সময়ের আগেই একটি ইতিবাচক ফল অর্জন সম্ভব হবে। ওই দিন থেকেই সব বাংলাদেশি পণ্যে অতিরিক্ত ৩৫ শতাংশ শুল্ক কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
শনিবার (১২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার উপ–প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, ‘কিছু বিষয় এখনো অমীমাংসিত থাকলেও আলোচনায় বেশ অগ্রগতি হয়েছে।’ তিনি জানান, উভয় পক্ষই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে আন্তমন্ত্রণালয় পর্যায়ে আলোচনা চলবে এবং দুই দেশের প্রতিনিধিরা আবারও বৈঠকে বসবেন। আলোচনা সরাসরি ও ভার্চ্যুয়ালি—উভয় মাধ্যমেই হতে পারে। তারিখ ও সময় শিগগিরই নির্ধারণ করা হবে।
প্রয়োজনে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, বাণিজ্যসচিব ও অতিরিক্ত সচিব আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন বলে জানান প্রধান উপদেষ্টার উপ–প্রেস সচিব।
৩ দিনের আলোচনা শেষে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই একটি ইতিবাচক সমঝোতায় পৌঁছানোর ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত আলোচনায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ঢাকা থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এতে অংশ নেন। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি, জ্বালানি, বাণিজ্য ও কপিরাইট–সংক্রান্ত সংস্থার কর্মকর্তারাও এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের দূতাবাস আলোচনার সমন্বয় করে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির কার্যালয় (ইউএসটিআর) ৯-১১ জুলাই পারস্পরিক শুল্ক চুক্তি নিয়ে দ্বিতীয় দফা আলোচনার জন্য বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানায়।
৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ১৪টি দেশের নেতাদের চিঠি পাঠান। বাংলাদেশ এসব দেশের অন্যতম।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে বলেন, ‘আপনার দেশের বাজার আমাদের জন্য উন্মুক্ত করলে এবং শুল্ক ও অশুল্ক বাধা তুলে নিলে, আমরা এই চিঠিতে উল্লিখিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক হার পুনর্বিবেচনা করতে পারি।’
ট্রাম্প বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে ঘোষিত এই শুল্কহার বৃদ্ধি বা হ্রাস—উভয়ই হতে পারে। তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে লেখা চিঠিতে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র কখনোই আপনাকে হতাশ করবে না।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যঘাটতি পূরণে ৩৫ শতাংশ হার এখনো যথেষ্ট নয়। তবে, আপনি যদি যুক্তরাষ্ট্রে কারখানা স্থাপন করেন, তাহলে কোনো শুল্কই থাকবে না। বরং দ্রুত অনুমোদন পেতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে।’
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।