প্রতিবেদক, বিডিজেন
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষা ও নির্বাচনপূর্ব স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আজ রোববার (১৩ জুলাই) থেকে বিশেষ চিরুনি অভিযান শুরু হচ্ছে।
আজ সকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, দেশে খুন, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, নারী নির্যাতন, সন্ত্রাস, মাদক চোরাচালানসহ নানা অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। এ লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়মিত অভিযানের পাশাপাশি এখন বিশেষ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করবে।
আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে বলেছে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। সেই লক্ষ্যে নির্বাচনপূর্ব আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চিরুনি অভিযান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘রাজধানীর মিটফোর্ডে যে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক ও বর্বরোচিত। সভ্য সমাজে এমন ঘটনা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’
মিটফোর্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ১৯ জন অভিযুক্তের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান তিনি। এই মামলার তদন্তে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো শিথিলতা ছিল কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অপরাধী যেই হোক না কেন, রাজনৈতিক পরিচয়ে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আইন সবার জন্য সমান।’
তিনি জানান, মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। খুলনায় সম্প্রতি আরেকটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়ও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘মিটফোর্ডের ঘটনায় কেউই পুলিশের ‘ট্রিপল নাইন’ নম্বরে ফোন করেনি। এমনকি পাশেই আনসার সদস্যরা থাকলেও তাদের কেউ কিছু জানায়নি।’
গত বুধবার রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে (৩৯)। হত্যার আগে ডেকে নিয়ে তাঁকে পিটিয়ে এবং ইট-পাথরের টুকরা দিয়ে আঘাত করে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ থেঁতলে দেওয়া হয়। একপর্যায়ে তাঁকে বিবস্ত্র করা হয়। তাঁর শরীরের ওপর উঠে লাফায় কেউ কেউ।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষা ও নির্বাচনপূর্ব স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আজ রোববার (১৩ জুলাই) থেকে বিশেষ চিরুনি অভিযান শুরু হচ্ছে।
আজ সকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, দেশে খুন, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, নারী নির্যাতন, সন্ত্রাস, মাদক চোরাচালানসহ নানা অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। এ লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়মিত অভিযানের পাশাপাশি এখন বিশেষ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করবে।
আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে বলেছে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। সেই লক্ষ্যে নির্বাচনপূর্ব আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চিরুনি অভিযান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘রাজধানীর মিটফোর্ডে যে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক ও বর্বরোচিত। সভ্য সমাজে এমন ঘটনা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’
মিটফোর্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ১৯ জন অভিযুক্তের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান তিনি। এই মামলার তদন্তে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো শিথিলতা ছিল কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অপরাধী যেই হোক না কেন, রাজনৈতিক পরিচয়ে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আইন সবার জন্য সমান।’
তিনি জানান, মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। খুলনায় সম্প্রতি আরেকটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়ও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘মিটফোর্ডের ঘটনায় কেউই পুলিশের ‘ট্রিপল নাইন’ নম্বরে ফোন করেনি। এমনকি পাশেই আনসার সদস্যরা থাকলেও তাদের কেউ কিছু জানায়নি।’
গত বুধবার রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে (৩৯)। হত্যার আগে ডেকে নিয়ে তাঁকে পিটিয়ে এবং ইট-পাথরের টুকরা দিয়ে আঘাত করে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ থেঁতলে দেওয়া হয়। একপর্যায়ে তাঁকে বিবস্ত্র করা হয়। তাঁর শরীরের ওপর উঠে লাফায় কেউ কেউ।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।