বিডিজেন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) আজ ২১ নভেম্বর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। এই পরোয়ানা দেশটির প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইওয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধেও জারি করা হয়েছে। গাজায় মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে অবস্থিত আইসিসি এই পরোয়ানা জারি করে। একই সঙ্গে হামাসের সামরিক কমান্ডার মোহাম্মদ দেইফের বিরুদ্ধেও একই ধরনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এই পরোয়ানা জারির পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। আমেরিকাসহ ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্ররা এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করেছে। তারা বলছে, আইসিসির এই পদক্ষেপ ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার খর্ব করছে। অন্যদিকে, ইউরোপের বেশ কিছু দেশ আইসিসির সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছে।
আইসিসি প্রধান প্রসিকিউটর করিম খান জানিয়েছেন, ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ বিচারব্যবস্থা এই অভিযোগগুলো কার্যকরভাবে তদন্তে ব্যর্থ হয়েছে। যদিও ইসরায়েল দাবি করেছে, তাদের নিজস্ব বিচারব্যবস্থা যথেষ্ট সক্ষম।
এই ঘটনা শুধু নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্যই নয়, বরং আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে গণ্য হচ্ছে। তবে, ইসরায়েল আইসিসির সদস্য নয় এবং এই পরোয়ানা কার্যকর করা নিয়ে আইনি ও রাজনৈতিক জটিলতা বিদ্যমান। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পরোয়ানা আন্তর্জাতিক আইনের কার্যকারিতা এবং প্রভাব বাড়ানোর ক্ষেত্রে একটি পরীক্ষাস্বরূপ হতে পারে।
দেশেও নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ইসরায়েলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েলি রাজনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তবে কিছু দিন আগে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ এবং আদালতের রায় তাকে জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি করেছে। নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং বিচার প্রক্রিয়ায় প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে একটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সে দেশের আদালত। এই পরোয়ানা কেবল তার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের জন্যই নয়, বরং পুরো ইসরায়েলি রাজনীতির জন্যই একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে মূলত তিনটি দুর্নীতির মামলা রয়েছে। এসব মামলায় তাকে ধনবান ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বিলাসবহুল উপহার নেওয়া, মিডিয়া সংস্থার সঙ্গে অনৈতিক সমঝোতা এবং তার পরিবারকে অনৈতিক সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। একটি মামলায় তাকে মিডিয়া জগতের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কাছ থেকে তার সরকারের পক্ষে ইতিবাচক প্রচারের বিনিময়ে আর্থিক সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়।
২০১৯ সালে এই মামলাগুলো আদালতে তোলা হলেও, নেতানিয়াহু তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তার দাবি, এগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং তাকে ক্ষমতা থেকে সরানোর জন্য একটি চক্রান্ত। তবে আদালত ও তদন্তকারী সংস্থাগুলো দাবি করছে যে, তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ রয়েছে।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইসরায়েলের বিচার ব্যবস্থার শক্তিশালী অবস্থানের প্রতীক। এটি প্রমাণ করে যে, ইসরায়েলের বিচার বিভাগ এমনকি দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর রাজনীতিবিদকেও আইনের ঊর্ধ্বে স্থান দেয় না। তবে এই পরোয়ানা জারি করার সঙ্গে সঙ্গে ইসরায়েলে রাজনৈতিক উত্তেজনা বেড়ে যায়।
নেতানিয়াহুর সমর্থকরা এটিকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা হিসেবে দেখছেন। তারা দাবি করছেন যে, নেতানিয়াহুকে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত করে তার জনপ্রিয়তায় আঘাত হানার চেষ্টা চলছে। অপরদিকে, বিরোধীরা বলছেন, এই পরোয়ানা দেশের আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে এ ধরনের আইনি ব্যবস্থা ইসরায়েলের রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভাজন আরও বাড়িয়ে তুলেছে। তার সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষের আশঙ্কা বাড়ছে। এর পাশাপাশি, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক মহলেও প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। ইসরায়েলের বিচার ব্যবস্থা যে নিরপেক্ষ, তা প্রমাণ করার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত।
এই পরিস্থিতিতে, নেতানিয়াহু আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি হয়তো আপিল করবেন এবং আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানাবেন। তবে ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে তার অবস্থান কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তা এখনই বলা কঠিন।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইসরায়েলের রাজনীতি এবং বিচার ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় রচনা করেছে। এটি দেশের গণতন্ত্র ও আইনের শাসনকে দৃঢ় করতে পারে। তবে এর ফলে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইসরায়েলের বর্তমান যুদ্ধাংদেহী মনোভাব অনেকটাই নেতানিয়াহুর দেশের ভেতরে আইনি ও রাজনৈতিক লড়াইয়ের অংশ বলে অনেকে মনে করেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) আজ ২১ নভেম্বর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। এই পরোয়ানা দেশটির প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইওয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধেও জারি করা হয়েছে। গাজায় মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে অবস্থিত আইসিসি এই পরোয়ানা জারি করে। একই সঙ্গে হামাসের সামরিক কমান্ডার মোহাম্মদ দেইফের বিরুদ্ধেও একই ধরনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এই পরোয়ানা জারির পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। আমেরিকাসহ ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্ররা এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করেছে। তারা বলছে, আইসিসির এই পদক্ষেপ ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার খর্ব করছে। অন্যদিকে, ইউরোপের বেশ কিছু দেশ আইসিসির সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছে।
আইসিসি প্রধান প্রসিকিউটর করিম খান জানিয়েছেন, ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ বিচারব্যবস্থা এই অভিযোগগুলো কার্যকরভাবে তদন্তে ব্যর্থ হয়েছে। যদিও ইসরায়েল দাবি করেছে, তাদের নিজস্ব বিচারব্যবস্থা যথেষ্ট সক্ষম।
এই ঘটনা শুধু নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্যই নয়, বরং আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে গণ্য হচ্ছে। তবে, ইসরায়েল আইসিসির সদস্য নয় এবং এই পরোয়ানা কার্যকর করা নিয়ে আইনি ও রাজনৈতিক জটিলতা বিদ্যমান। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পরোয়ানা আন্তর্জাতিক আইনের কার্যকারিতা এবং প্রভাব বাড়ানোর ক্ষেত্রে একটি পরীক্ষাস্বরূপ হতে পারে।
দেশেও নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ইসরায়েলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েলি রাজনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তবে কিছু দিন আগে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ এবং আদালতের রায় তাকে জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি করেছে। নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং বিচার প্রক্রিয়ায় প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে একটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সে দেশের আদালত। এই পরোয়ানা কেবল তার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের জন্যই নয়, বরং পুরো ইসরায়েলি রাজনীতির জন্যই একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে মূলত তিনটি দুর্নীতির মামলা রয়েছে। এসব মামলায় তাকে ধনবান ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বিলাসবহুল উপহার নেওয়া, মিডিয়া সংস্থার সঙ্গে অনৈতিক সমঝোতা এবং তার পরিবারকে অনৈতিক সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। একটি মামলায় তাকে মিডিয়া জগতের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কাছ থেকে তার সরকারের পক্ষে ইতিবাচক প্রচারের বিনিময়ে আর্থিক সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়।
২০১৯ সালে এই মামলাগুলো আদালতে তোলা হলেও, নেতানিয়াহু তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তার দাবি, এগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং তাকে ক্ষমতা থেকে সরানোর জন্য একটি চক্রান্ত। তবে আদালত ও তদন্তকারী সংস্থাগুলো দাবি করছে যে, তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ রয়েছে।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইসরায়েলের বিচার ব্যবস্থার শক্তিশালী অবস্থানের প্রতীক। এটি প্রমাণ করে যে, ইসরায়েলের বিচার বিভাগ এমনকি দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর রাজনীতিবিদকেও আইনের ঊর্ধ্বে স্থান দেয় না। তবে এই পরোয়ানা জারি করার সঙ্গে সঙ্গে ইসরায়েলে রাজনৈতিক উত্তেজনা বেড়ে যায়।
নেতানিয়াহুর সমর্থকরা এটিকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা হিসেবে দেখছেন। তারা দাবি করছেন যে, নেতানিয়াহুকে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত করে তার জনপ্রিয়তায় আঘাত হানার চেষ্টা চলছে। অপরদিকে, বিরোধীরা বলছেন, এই পরোয়ানা দেশের আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে এ ধরনের আইনি ব্যবস্থা ইসরায়েলের রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভাজন আরও বাড়িয়ে তুলেছে। তার সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষের আশঙ্কা বাড়ছে। এর পাশাপাশি, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক মহলেও প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। ইসরায়েলের বিচার ব্যবস্থা যে নিরপেক্ষ, তা প্রমাণ করার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত।
এই পরিস্থিতিতে, নেতানিয়াহু আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি হয়তো আপিল করবেন এবং আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানাবেন। তবে ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে তার অবস্থান কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তা এখনই বলা কঠিন।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইসরায়েলের রাজনীতি এবং বিচার ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় রচনা করেছে। এটি দেশের গণতন্ত্র ও আইনের শাসনকে দৃঢ় করতে পারে। তবে এর ফলে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইসরায়েলের বর্তমান যুদ্ধাংদেহী মনোভাব অনেকটাই নেতানিয়াহুর দেশের ভেতরে আইনি ও রাজনৈতিক লড়াইয়ের অংশ বলে অনেকে মনে করেন।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।