বিডিজেন ডেস্ক
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
খবর প্রথম আলোর।
রাজধানীর পল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। শনিবার (২৩ আগস্ট) জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দলটি। এ সময় দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জুলাই সনদ রাজনৈতিক দলগুলোর একটি সমঝোতার দলিল। আগামী দিনে যে নির্বাচিত সরকার আসবে, তাদের এই জুলাই সনদকে বাস্তবায়নের দায় রয়েছে। জাতির কাছে তারা অঙ্গীকার করবে। কিন্তু আমরা সংবিধানের ওপরে এটাকে স্থান দেওয়ার পক্ষে না।’
‘জুলাই সনদ নিয়ে আইনি প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না’ এমন প্রসঙ্গ তুলে মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘এটার বিপক্ষে আমরা। কারণ, আমাদের সংবিধানে ১০২ অনুচ্ছেদে প্রত্যেক নাগরিক যদি কোনো বিষয়ে সংক্ষুব্ধ হন বা ক্ষতিগ্রস্ত হন, তাহলে তিনি উচ্চতর আদালতে যেতে পারেন। কিন্তু সেই ক্ষেত্রে একটা রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল নিয়ে কোনো নাগরিক প্রশ্ন তুলতে পারবেন না এবং কোথাও কোনো রকম আলোচনা করতে পারবেন না, এই ধরনের একটি প্রস্তাবনাকে আমরা সমর্থন করি না।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অঙ্গীকার থাকা দরকার বলেও উল্লেখ করেন গণফোরামের এই নেতা।
গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘সংবিধানের ওপরে জুলাই সনদকে স্থান দিতে হবে, এটা আমরা গ্রহণ করছি না। সুতরাং আইনি কাঠামো যতটুকু দেওয়া সম্ভব, আমরা দেব; সংবিধান সংবিধানের জায়গায় থাকবে।’
কোনো বিষয়ে মতানৈক্য থাকলে তা সংবিধানের ১০৬ ধারার মাধ্যমে মতামত নেওয়া যেতে পারে বলে মনে করেন সুব্রত চৌধুরী। পাশাপাশি জুলাই সনদের যতটুকু এখন বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না, তা আগামী নির্বাচিত সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
সূত্র: প্রথম আলো
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
খবর প্রথম আলোর।
রাজধানীর পল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্য করেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। শনিবার (২৩ আগস্ট) জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দলটি। এ সময় দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জুলাই সনদ রাজনৈতিক দলগুলোর একটি সমঝোতার দলিল। আগামী দিনে যে নির্বাচিত সরকার আসবে, তাদের এই জুলাই সনদকে বাস্তবায়নের দায় রয়েছে। জাতির কাছে তারা অঙ্গীকার করবে। কিন্তু আমরা সংবিধানের ওপরে এটাকে স্থান দেওয়ার পক্ষে না।’
‘জুলাই সনদ নিয়ে আইনি প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না’ এমন প্রসঙ্গ তুলে মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘এটার বিপক্ষে আমরা। কারণ, আমাদের সংবিধানে ১০২ অনুচ্ছেদে প্রত্যেক নাগরিক যদি কোনো বিষয়ে সংক্ষুব্ধ হন বা ক্ষতিগ্রস্ত হন, তাহলে তিনি উচ্চতর আদালতে যেতে পারেন। কিন্তু সেই ক্ষেত্রে একটা রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল নিয়ে কোনো নাগরিক প্রশ্ন তুলতে পারবেন না এবং কোথাও কোনো রকম আলোচনা করতে পারবেন না, এই ধরনের একটি প্রস্তাবনাকে আমরা সমর্থন করি না।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অঙ্গীকার থাকা দরকার বলেও উল্লেখ করেন গণফোরামের এই নেতা।
গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘সংবিধানের ওপরে জুলাই সনদকে স্থান দিতে হবে, এটা আমরা গ্রহণ করছি না। সুতরাং আইনি কাঠামো যতটুকু দেওয়া সম্ভব, আমরা দেব; সংবিধান সংবিধানের জায়গায় থাকবে।’
কোনো বিষয়ে মতানৈক্য থাকলে তা সংবিধানের ১০৬ ধারার মাধ্যমে মতামত নেওয়া যেতে পারে বলে মনে করেন সুব্রত চৌধুরী। পাশাপাশি জুলাই সনদের যতটুকু এখন বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না, তা আগামী নির্বাচিত সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
সূত্র: প্রথম আলো
ঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) শীর্ষ নেতারা।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।