বিডিজেন ডেস্ক
আমদানি বিল দেড় বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ১ হাজার ৮৪৬ কোটি (১৮.৪৬ বিলিয়ন) ডলারে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
শনিবার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরের আমদানি বিল পরিশোধ করে সরকার।
তেহরানভিত্তিক এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের মাধ্যমে ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে লেনদেন হয়ে থাকে।
এর আওতায় বাংলাদেশ প্রতি দুই মাস পর পর আমদানি বিল পরিশোধ করে।
আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি অনুযায়ী এবারের বিল পরিশোধের আগে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রচলিত হিসাব অনুযায়ী, বিল পরিশোধের পর গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার।
এর আগে, সেপ্টেম্বরে ১ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার (জুলাই-আগস্টের) এসিইউ বিল পরিশোধে রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। পাশাপাশি রপ্তানি আয় হয়েছে ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। এর ফলে রিজার্ভে কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে। তার ওপর আমদানিতে এলসি খোলার চাপ কমায় ব্যাংকগুলো ডলারের পর্যাপ্ত তারল্য বজায় রাখতে পারছে। এ ছাড়া, বিদেশি ঋণ ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার কেনার ফলেও রিজার্ভের পরিমাণ বেড়েছে।
২০২১ সালের আগস্টে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। তবে কোভিড-পরবর্তী অর্থনীতিতে চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে বাধ্য হয় সরকার। পাশাপাশি, বৈদেশিক ঋণ ও বিনিয়োগের পরিমাণ হ্রাস এবং আগের ঋণ পরিশোধ করার ফলে দীর্ঘদিন ধরে রিজার্ভের পরিমাণ কমতে থাকে।
আমদানি বিল দেড় বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ১ হাজার ৮৪৬ কোটি (১৮.৪৬ বিলিয়ন) ডলারে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
শনিবার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরের আমদানি বিল পরিশোধ করে সরকার।
তেহরানভিত্তিক এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের মাধ্যমে ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে লেনদেন হয়ে থাকে।
এর আওতায় বাংলাদেশ প্রতি দুই মাস পর পর আমদানি বিল পরিশোধ করে।
আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি অনুযায়ী এবারের বিল পরিশোধের আগে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রচলিত হিসাব অনুযায়ী, বিল পরিশোধের পর গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার।
এর আগে, সেপ্টেম্বরে ১ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার (জুলাই-আগস্টের) এসিইউ বিল পরিশোধে রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। পাশাপাশি রপ্তানি আয় হয়েছে ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। এর ফলে রিজার্ভে কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে। তার ওপর আমদানিতে এলসি খোলার চাপ কমায় ব্যাংকগুলো ডলারের পর্যাপ্ত তারল্য বজায় রাখতে পারছে। এ ছাড়া, বিদেশি ঋণ ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার কেনার ফলেও রিজার্ভের পরিমাণ বেড়েছে।
২০২১ সালের আগস্টে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। তবে কোভিড-পরবর্তী অর্থনীতিতে চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে বাধ্য হয় সরকার। পাশাপাশি, বৈদেশিক ঋণ ও বিনিয়োগের পরিমাণ হ্রাস এবং আগের ঋণ পরিশোধ করার ফলে দীর্ঘদিন ধরে রিজার্ভের পরিমাণ কমতে থাকে।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।