এখন থেকে ব্যবহারযোগ্য সব বৈদেশিক মুদ্রায় হিসাব খুলতে পারবেন প্রবাসীরা। সেই সঙ্গে প্রবাসীদের নামে খোলা বৈদেশিক হিসাবের সুদের হার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে এখন থেকে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে সুদের হার নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আওতাভুক্ত ৯টি দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের বিল বাবদ ১৭৫ কোটি (১ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন) ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভের এই স্থিতি দাঁড়িয়েছে।
আমদানি বিল দেড় বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ১ হাজার ৮৪৬ কোটি (১৮.৪৬ বিলিয়ন) ডলারে দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, বাংলাদেশ পৌনে দুইশ কোটি ডলারের বিদেশি ঋণ শোধ করেছে রিজার্ভে হাত না দিয়ে৷ বিভিন্ন প্রকল্পের ঋণ ও সুদ বাবদ প্রায় সোয়া একশ কোটি ডলার শোধ করেছে৷ কীভাবে তা সম্ভব হয়েছে?
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘তিনমাসের মধ্যে সব কিছু করা সম্ভব না। তবে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আজ হোক, কাল হোক রাষ্ট্র ক্ষমতায় রাজনৈতিক সরকার আসবে। আমরা যতটুকু সময় আছি দেশের জন্য কাজ করে যাব