বিডিজেন ডেস্ক
ভারতে বিভিন্ন মেয়াদে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরেছে দেশটিতে মানব পাচারের শিকার হওয়া ২৪ বাংলাদেশি। এর মধ্যে ১৩ জন কিশোর ও ১১ জন কিশোরী।
বুধবার (২০নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তাদের ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ বাংলাদেশের বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
তাদের তিনটি এনজিও সংস্থা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রাইটস যশোর ১১ জন, বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি ৭ জন এবং জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার ৬ জনকে গ্রহণ করেছে।
তাদের বাড়ি পটুয়াখালী, কক্সবাজার, সাতক্ষীরায়।
রাইটস যশোর এনজিও সংস্থা ১১ জনকে গ্রহণ করে সেল্টার হোমে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাদের পরিবারের কাছে হস্থান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন রাইটস যশোরের মাঠ কর্মকর্তা তৌফিকজ্জজামান।
জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মুহিত হোসেন বলেন, ‘অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের পর সে দেশের পুলিশ বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করেছিল। পরে আদালতে পাঠায় পুলিশ। অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়। সাজা শেষ হওয়ার পর ভারতীয় বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা তাদের নিজস্ব শেল্টারহোমে রাখে তাদের। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাগজপত্রের আনুষ্ঠিকতা শেষে আজ বেনাপোল দিয়ে বাংলাদেশে হস্তান্তর করে ভারতীয় পুলিশ।
ফেরত আসাদের মধ্যে মাহানা খাতুন জানায়, তারা ভালো চাকরির আশায় গত আড়াই বছর আগে দালালের খপ্পরে পড়ে অবৈধ পথে ভারতে যান। পরে সে দেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করার অপরাধে কলকাতা পুলিশ তাদের আটক করে জেলহাজতে পাঠায়। সাজার মেয়াদ শেষে সেখান থেকে ‘রেসকিউ ফাউন্ডেশন’ নামের ভারতের একটি এনজিও সংস্থা তাদের ছাড়িয়ে নিয়ে নিজস্ব শেল্টার হোমে রাখে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ আহসানুল কাদের ভূইয়া জানান, ভালো চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ভারতে পাচার করা হয়েছিল তাদের। বেনাপোল উপজেলা প্রশাসন ও ইমিগ্রেশনের পক্ষ থেকে তাদেরকে গ্রহণ করে বেনাপোল পোর্ট থ্যনায় হস্থান্তর করা হয়েছে। সেখান থেকে এনজিও সংস্থা তাদের নিয়ে গিয়ে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করবে।’
ভারতে বিভিন্ন মেয়াদে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরেছে দেশটিতে মানব পাচারের শিকার হওয়া ২৪ বাংলাদেশি। এর মধ্যে ১৩ জন কিশোর ও ১১ জন কিশোরী।
বুধবার (২০নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তাদের ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ বাংলাদেশের বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
তাদের তিনটি এনজিও সংস্থা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রাইটস যশোর ১১ জন, বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি ৭ জন এবং জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার ৬ জনকে গ্রহণ করেছে।
তাদের বাড়ি পটুয়াখালী, কক্সবাজার, সাতক্ষীরায়।
রাইটস যশোর এনজিও সংস্থা ১১ জনকে গ্রহণ করে সেল্টার হোমে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাদের পরিবারের কাছে হস্থান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন রাইটস যশোরের মাঠ কর্মকর্তা তৌফিকজ্জজামান।
জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মুহিত হোসেন বলেন, ‘অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের পর সে দেশের পুলিশ বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করেছিল। পরে আদালতে পাঠায় পুলিশ। অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়। সাজা শেষ হওয়ার পর ভারতীয় বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা তাদের নিজস্ব শেল্টারহোমে রাখে তাদের। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাগজপত্রের আনুষ্ঠিকতা শেষে আজ বেনাপোল দিয়ে বাংলাদেশে হস্তান্তর করে ভারতীয় পুলিশ।
ফেরত আসাদের মধ্যে মাহানা খাতুন জানায়, তারা ভালো চাকরির আশায় গত আড়াই বছর আগে দালালের খপ্পরে পড়ে অবৈধ পথে ভারতে যান। পরে সে দেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করার অপরাধে কলকাতা পুলিশ তাদের আটক করে জেলহাজতে পাঠায়। সাজার মেয়াদ শেষে সেখান থেকে ‘রেসকিউ ফাউন্ডেশন’ নামের ভারতের একটি এনজিও সংস্থা তাদের ছাড়িয়ে নিয়ে নিজস্ব শেল্টার হোমে রাখে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ আহসানুল কাদের ভূইয়া জানান, ভালো চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ভারতে পাচার করা হয়েছিল তাদের। বেনাপোল উপজেলা প্রশাসন ও ইমিগ্রেশনের পক্ষ থেকে তাদেরকে গ্রহণ করে বেনাপোল পোর্ট থ্যনায় হস্থান্তর করা হয়েছে। সেখান থেকে এনজিও সংস্থা তাদের নিয়ে গিয়ে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করবে।’
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।