বিডিজেন ডেস্ক
২০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি ভিসা আবেদনকারীর পাসপোর্ট ফেরত দিয়েছে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন। ভিসার দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ প্রতিবাদ এবং হুমকিমূলক ই-মেইল দেওয়ার প্রেক্ষিতে এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে ভারতের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এ খবর জানিয়েছে।
গত আগস্ট মাসে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ভারতীয় ভিসা পরিষেবা অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত থাকায়, পাসপোর্টগুলো ভারতীয় হাইকমিশনের তত্ত্বাবধানে ছিল।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, হাসিনা সরকারের পতনের পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারতীয় হাইকমিশন।
তবে পরবর্তীতে সীমিত সংখ্যক জরুরি ভিসার আবেদনগুলো প্রক্রিয়া করা শুরু হয়। এর মধ্যে কিছু ব্যতিক্রম ভিসা আবেদন যেমন: মেডিকেল ইমার্জেন্সি, স্টুডেন্ট এবং তৃতীয় দেশে ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় ডাবল-এন্ট্রি ভিসা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আর এর কারণে হতাশাগ্রস্ত আবেদনকারীদের অনেকেই ব্যাপকভাবে হাইকমিশনে ই-মেইল করছেন, এমনকি কিছু ইমেইলে ভাঙচুরের হুমকিও রয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ভিসা আবেদন কেন্দ্রের সদস্যরা প্রশ্নবাণে জর্জরিত হচ্ছেন এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলো জনগণের অসন্তোষ প্রকাশের স্থানে পরিণত হয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, বাংলাদেশ ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিসা আবেদনকারী দেশ। শুধু ২০২৩ সালে প্রায় ১৬ লাখ বাংলাদেশি নাগরিকের ভিসা ইস্যু করেছিল ভারত, যার মধ্যে প্রায় সাড়ে চার লাখ ভিসা ইস্যু হয়েছিল চিকিৎসার উদ্দেশ্যে।
যেহেতু বাংলাদেশে অন্যান্য দেশের কূটনৈতিক মিশনের সংখ্যা সীমিত, তাই বাংলাদেশিরা প্রায়ই ইউরোপসহ অন্যান্য দেশে ভিসার জন্য ভারতের উপর নির্ভরশীল। এখন দুর্গাপূজা ঘনিয়ে আসায়, পশ্চিমবঙ্গে উৎসবে যোগ দেওয়ার জন্য ভিসার আবেদন বৃদ্ধির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
অবশ্য উভয় দেশের সরকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।
২০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি ভিসা আবেদনকারীর পাসপোর্ট ফেরত দিয়েছে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন। ভিসার দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ প্রতিবাদ এবং হুমকিমূলক ই-মেইল দেওয়ার প্রেক্ষিতে এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে ভারতের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এ খবর জানিয়েছে।
গত আগস্ট মাসে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ভারতীয় ভিসা পরিষেবা অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত থাকায়, পাসপোর্টগুলো ভারতীয় হাইকমিশনের তত্ত্বাবধানে ছিল।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, হাসিনা সরকারের পতনের পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারতীয় হাইকমিশন।
তবে পরবর্তীতে সীমিত সংখ্যক জরুরি ভিসার আবেদনগুলো প্রক্রিয়া করা শুরু হয়। এর মধ্যে কিছু ব্যতিক্রম ভিসা আবেদন যেমন: মেডিকেল ইমার্জেন্সি, স্টুডেন্ট এবং তৃতীয় দেশে ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় ডাবল-এন্ট্রি ভিসা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আর এর কারণে হতাশাগ্রস্ত আবেদনকারীদের অনেকেই ব্যাপকভাবে হাইকমিশনে ই-মেইল করছেন, এমনকি কিছু ইমেইলে ভাঙচুরের হুমকিও রয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ভিসা আবেদন কেন্দ্রের সদস্যরা প্রশ্নবাণে জর্জরিত হচ্ছেন এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলো জনগণের অসন্তোষ প্রকাশের স্থানে পরিণত হয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, বাংলাদেশ ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিসা আবেদনকারী দেশ। শুধু ২০২৩ সালে প্রায় ১৬ লাখ বাংলাদেশি নাগরিকের ভিসা ইস্যু করেছিল ভারত, যার মধ্যে প্রায় সাড়ে চার লাখ ভিসা ইস্যু হয়েছিল চিকিৎসার উদ্দেশ্যে।
যেহেতু বাংলাদেশে অন্যান্য দেশের কূটনৈতিক মিশনের সংখ্যা সীমিত, তাই বাংলাদেশিরা প্রায়ই ইউরোপসহ অন্যান্য দেশে ভিসার জন্য ভারতের উপর নির্ভরশীল। এখন দুর্গাপূজা ঘনিয়ে আসায়, পশ্চিমবঙ্গে উৎসবে যোগ দেওয়ার জন্য ভিসার আবেদন বৃদ্ধির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
অবশ্য উভয় দেশের সরকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।