ইরান-ইসরায়েলের সংঘাতের মধ্যে তেহরানে অবস্থানরত প্রায় ৪০০ বাংলাদেশির অধিকাংশই নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন। এরই মধ্যে দেশে ফিরে আসতে ১০০ জনের মতো দূতাবাসে যোগাযোগ করেছেন। তাদের তালিকা চূড়ান্ত করে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
ইসরায়েলের প্রাথমিক হামলায় একাধিক সামরিক কমান্ডার নিহত হওয়ার পরও ইরানের অবিরাম ক্ষেপণাস্ত্র হামলা প্রমাণ করে, তেহরানের বাহিনী পুনরায় সংগঠিত হতে সক্ষম। শীর্ষস্থানীয় সামরিক কর্মকর্তাদের হারানোর পরও ইরানের এই পুনর্গঠন সক্ষমতা ইসরায়েলকেও বিস্মিত করেছে।
ইরানে চলমান সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে দেশটিতে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সাহায্য ও সহায়তা দিতে জরুরি হটলাইন নম্বর চালু করেছে তেহরানে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস।
ইরান কখনোই বাহ্যিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে এবং দেশটির নাগরিকেরাও পরমাণু শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের উপকার থেকে বঞ্চিত হবে না। এমনটাই দাবি করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এই নির্বাচনের আগে ইরানের কাছ থেকে এমন হুমকি এল। মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র ইসরায়েল। ইসরায়েলের অস্ত্রের প্রধান সরবরাহকারীও যুক্তরাষ্ট্র।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে ইরানের ইসলামী বিপ্লবী গার্ডস বাহিনীর প্রধান হুসেইন সালামি বলেন, ইরানের হামলা করায় ইসরায়েলকে ‘তিক্ত পরিণতি ভোগ করতে হবে।