বিডিজেন ডেস্ক
কানাডার রাজধানী অটোয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশন বাংলাদেশি তরুণদের অবদানকে তুলে ধরে এক উৎসাহমূলক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন করেছে।
১৬ ডিসেম্বর দিনব্যাপী এই স্মরণসভায় নতুন প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে আলিঙ্গন করার পাশাপাশি জাতির ঐতিহাসিক বিজয়কে সম্মান জানানোর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়।
স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং সাম্প্রতিক জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের শহীদদের প্রতি সম্মান জানাতে এক মিনিট নীরবতা পালন করে আলোচনা শুরু হয়।
আলোচনা সভায় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সেবা ও সহায়তায় হাইকমিশনের নিষ্ঠার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার নাহিদা সোবহান।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও অভিবাসীরা আমাদের দেশের অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হাইকমিশন বিশ্ব দরবারে সবার জন্য সুযোগ নিশ্চিত করতে এবং বাংলাদেশের প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রাখতে কাজ করে যাবে।’
নাহিদা সোবহান একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, ন্যায়সঙ্গত ও বৈষম্যমুক্ত ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানাতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানান।
তিনি বিজয় দিবসে কানাডায় বসবাসরত বাংলাদেশিদের উষ্ণ অভিনন্দন জানান।
এর আগে হাইকমিশনের কর্মকর্তারা রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ শেষে বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম এবং ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের রূপান্তরিত প্রেক্ষাপট তুলে ধরে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র 'গণমুক্তি অনিবার্য' প্রদর্শন করেন।
আলোচনা পর্বে ইউনিভার্সিটি অব অটোয়ার বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের একজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি তাঁর বক্তব্যে জাতির ইতিহাসে শিক্ষার্থীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অন্য বক্তারা বলেন, ১৯৫২ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত এবং ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বিপ্লবে শিক্ষার্থীরা সবসময় ন্যায়বিচার, সমতা ও অগ্রগতির নেতৃত্ব দিয়েছে।
তাদের বক্তব্য উপস্থিতদের মনে গভীরভাবে অনুরণিত হয়, যা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গঠনে তরুণদের নেতৃত্বে আন্দোলনের উত্তরাধিকারকে আরও শক্তিশালী করে।
মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। বিজ্ঞপ্তি
কানাডার রাজধানী অটোয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশন বাংলাদেশি তরুণদের অবদানকে তুলে ধরে এক উৎসাহমূলক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন করেছে।
১৬ ডিসেম্বর দিনব্যাপী এই স্মরণসভায় নতুন প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে আলিঙ্গন করার পাশাপাশি জাতির ঐতিহাসিক বিজয়কে সম্মান জানানোর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়।
স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং সাম্প্রতিক জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের শহীদদের প্রতি সম্মান জানাতে এক মিনিট নীরবতা পালন করে আলোচনা শুরু হয়।
আলোচনা সভায় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সেবা ও সহায়তায় হাইকমিশনের নিষ্ঠার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার নাহিদা সোবহান।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও অভিবাসীরা আমাদের দেশের অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হাইকমিশন বিশ্ব দরবারে সবার জন্য সুযোগ নিশ্চিত করতে এবং বাংলাদেশের প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রাখতে কাজ করে যাবে।’
নাহিদা সোবহান একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, ন্যায়সঙ্গত ও বৈষম্যমুক্ত ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানাতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানান।
তিনি বিজয় দিবসে কানাডায় বসবাসরত বাংলাদেশিদের উষ্ণ অভিনন্দন জানান।
এর আগে হাইকমিশনের কর্মকর্তারা রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ শেষে বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম এবং ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের রূপান্তরিত প্রেক্ষাপট তুলে ধরে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র 'গণমুক্তি অনিবার্য' প্রদর্শন করেন।
আলোচনা পর্বে ইউনিভার্সিটি অব অটোয়ার বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের একজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি তাঁর বক্তব্যে জাতির ইতিহাসে শিক্ষার্থীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অন্য বক্তারা বলেন, ১৯৫২ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত এবং ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বিপ্লবে শিক্ষার্থীরা সবসময় ন্যায়বিচার, সমতা ও অগ্রগতির নেতৃত্ব দিয়েছে।
তাদের বক্তব্য উপস্থিতদের মনে গভীরভাবে অনুরণিত হয়, যা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গঠনে তরুণদের নেতৃত্বে আন্দোলনের উত্তরাধিকারকে আরও শক্তিশালী করে।
মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। বিজ্ঞপ্তি
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে সাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অস্ট্রেলিয়ার ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি নাইট– গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন ২০২৫’ এবং প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর উদযাপন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এবারই প্রথম বর্তমান কার্যকরি পরিষদের উদ্যোগে এতবড় আয়োজন করা হয়।
কাতারে বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান দিগন্ত এক্সপ্রেস কন্ট্রাক্টিং অ্যান্ড হসপিটালিটি কোম্পানির সপ্তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করা হয়েছে। সম্প্রতি কাতারের বাণিজ্যিক এলাকা নাজমার এয়ারপোর্ট রোড সংলগ্ন স্টিগেনবার্গার হোটেলের বল রুমে জমকালো এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মামুনি, আম্মা, মা, আম্মি, মাম্মি, মাতৃ, মাদার—সব আদুরে নাম গায়ে মেখে ক্যানসাসের অগাস্টা শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে একঝাঁক মায়ের ব্যতিক্রমী আয়োজন ‘বেস্ট মম এভার’। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যানসাস রাজ্যের ছায়াঘেরা অগাস্টায় পরিবার নিয়ে গত রোববার (১১ মে) সকাল থেকে মায়েরা অনুষ্ঠানস্থলে আসতে থাকেন।
বাংলাদেশ-জাপান ৬ষ্ঠ ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) জাপানের রাজধানী টোকিওতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনায় বাংলাদেশ পক্ষের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) রাষ্ট্রদূত মো. নজরুল ইসলাম এবং জাপান পক্ষের নেতৃত্ব দেন জাপানের পররাষ্ট্রবিষয়ক সিনিয়র উপমন্ত্রী আকাহোরি তাকেশি।