বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী কানাডার উদ্যোগে টরন্টোয় সম্প্রতি এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
টরন্টোর হোপ চার্চ মিলনায়তনে দিবসটি উদযাপিত হয়।
উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি সুভাষ দাশ ও সাধারণ সম্পাদক মিনারা বেগম উপস্থিত সবাইকে স্বাগত জানান। পরে উদীচীর সদস্যরা বাংলাদেশ ও কানাডার জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করেন।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আলোচনায় অংশ নেন- মুক্তিযোদ্ধা ও উদীচী কানাডার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আজিজুল মালিক, সহসভাপতি সৌমেন সাহা, উপদেষ্টা বিদ্যুৎ রঞ্জন দে, মোহাম্মদ হাবীবুল্লাহ দুলাল ও প্রোগ্রেসিভ ডেমোক্রেটিভ ইনিশিয়েটিভের (PDI) সাধারণ সম্পাদক মনির জামান রাজু।
উদীচীর নাট্য সম্পাদক তাপস দেবের নেতৃত্বে ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১-এর ইতিহাস নিয়ে মঞ্চস্থ হয় একটি মনোরম অনুষ্ঠান ‘বিজয় নিশান’। উদীচী স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড কালচারের সংগীত শিক্ষক কাজল কুমার দেবের নেতৃত্বে স্কুলের ছাত্র ও অভিভাবকদের অংশগ্রহণে সংগীত পরিবেশন করা হয়।
অনুষ্ঠানটির মঞ্চ সজ্জা ও শব্দ ব্যবস্থাপনায় ছিলেন উদীচীর উপদেষ্টা ও উদীচী স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড কালচারের অধ্যক্ষ শিল্পী তাজউদ্দীন আহমেদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক জয় দাশ, দেবাশীষ দেব চৌধুরী ও উদীচীর সহ-সাধারণ সম্পাদক সুভাষ রায়। তবলায় ছিলেন শিল্পী অচিন্ত্য রায়।
উদীচী শিল্পীদের মনোমুগ্ধকর গণসংগীত ও কবিতা পরিবেশনার মধ্যে দিয়ে শেষ হয় অনুষ্ঠান।
বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী কানাডার উদ্যোগে টরন্টোয় সম্প্রতি এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
টরন্টোর হোপ চার্চ মিলনায়তনে দিবসটি উদযাপিত হয়।
উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি সুভাষ দাশ ও সাধারণ সম্পাদক মিনারা বেগম উপস্থিত সবাইকে স্বাগত জানান। পরে উদীচীর সদস্যরা বাংলাদেশ ও কানাডার জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করেন।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আলোচনায় অংশ নেন- মুক্তিযোদ্ধা ও উদীচী কানাডার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আজিজুল মালিক, সহসভাপতি সৌমেন সাহা, উপদেষ্টা বিদ্যুৎ রঞ্জন দে, মোহাম্মদ হাবীবুল্লাহ দুলাল ও প্রোগ্রেসিভ ডেমোক্রেটিভ ইনিশিয়েটিভের (PDI) সাধারণ সম্পাদক মনির জামান রাজু।
উদীচীর নাট্য সম্পাদক তাপস দেবের নেতৃত্বে ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১-এর ইতিহাস নিয়ে মঞ্চস্থ হয় একটি মনোরম অনুষ্ঠান ‘বিজয় নিশান’। উদীচী স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড কালচারের সংগীত শিক্ষক কাজল কুমার দেবের নেতৃত্বে স্কুলের ছাত্র ও অভিভাবকদের অংশগ্রহণে সংগীত পরিবেশন করা হয়।
অনুষ্ঠানটির মঞ্চ সজ্জা ও শব্দ ব্যবস্থাপনায় ছিলেন উদীচীর উপদেষ্টা ও উদীচী স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড কালচারের অধ্যক্ষ শিল্পী তাজউদ্দীন আহমেদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক জয় দাশ, দেবাশীষ দেব চৌধুরী ও উদীচীর সহ-সাধারণ সম্পাদক সুভাষ রায়। তবলায় ছিলেন শিল্পী অচিন্ত্য রায়।
উদীচী শিল্পীদের মনোমুগ্ধকর গণসংগীত ও কবিতা পরিবেশনার মধ্যে দিয়ে শেষ হয় অনুষ্ঠান।
এই নির্বাচন শুধু একটি শহরের নেতৃত্ব বদলে দেয়নি, এটি বদলে দিয়েছে রাজনৈতিক বাস্তবতা ও কল্পনার সীমানা। নিউইয়র্ক—যে শহরকে বলা হয় বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী, যেখানে ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বড় ইহুদি জনগোষ্ঠী বাস করে।
বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসীদের জন্য এক বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্প।
কুয়েতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কুয়েতপ্রবাসী লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
একটা মৃত্যু চেয়েছি— নীরব, নিরুচ্চার, যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না, প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।