বিডিজেন ডেস্ক
কাতার-বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে দোহার কাতারা কালচারাল ভিলেজে চলছে সাত দিনের বাংলাদেশি চিত্রকর্ম প্রদর্শনী। এ আয়োজনে স্থান পেয়েছে চিত্র শিল্পী কাজী সালাউদ্দিন আহমেদের একক চিত্রকর্ম।
সাত দিন ব্যাপী এ চিত্রকর্ম প্রদর্শনী গত বুধবার উদ্বোধন করেছেন কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নজরুল ইসলাম। এসময় তিনি এ অনুষ্ঠান আয়োজনে সহযোগিতা করায় কাতার সরকার ও কাতারা কালচারাল ভিলেজ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।
বাংলাদেশি চিত্রশিল্পী কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ চিত্রকর্ম প্রদর্শনীর আয়োজনের মাধ্যমে তাকে সন্মানিত করায় বাংলাদেশ দূতাবাস ও কাতারা কালচারাল ভিলেজের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কাতারা কালচারাল ভিলেজের উপ-মহাপরিচালক সাইফ সাদ আল ডোসারি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান শেখ মোহাম্মেদ আব্দুল্লাহ আল সুলাইতি, কাতারস্থ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কাতারের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
জানুয়ারির প্রথম দিন শুরু হওয়া প্রদর্শনীটি চলবে আগামী ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। সবার জন্য প্রদর্শনী উন্মুক্ত থাকবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।
কাতার-বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে দোহার কাতারা কালচারাল ভিলেজে চলছে সাত দিনের বাংলাদেশি চিত্রকর্ম প্রদর্শনী। এ আয়োজনে স্থান পেয়েছে চিত্র শিল্পী কাজী সালাউদ্দিন আহমেদের একক চিত্রকর্ম।
সাত দিন ব্যাপী এ চিত্রকর্ম প্রদর্শনী গত বুধবার উদ্বোধন করেছেন কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নজরুল ইসলাম। এসময় তিনি এ অনুষ্ঠান আয়োজনে সহযোগিতা করায় কাতার সরকার ও কাতারা কালচারাল ভিলেজ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।
বাংলাদেশি চিত্রশিল্পী কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ চিত্রকর্ম প্রদর্শনীর আয়োজনের মাধ্যমে তাকে সন্মানিত করায় বাংলাদেশ দূতাবাস ও কাতারা কালচারাল ভিলেজের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কাতারা কালচারাল ভিলেজের উপ-মহাপরিচালক সাইফ সাদ আল ডোসারি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান শেখ মোহাম্মেদ আব্দুল্লাহ আল সুলাইতি, কাতারস্থ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কাতারের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
জানুয়ারির প্রথম দিন শুরু হওয়া প্রদর্শনীটি চলবে আগামী ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। সবার জন্য প্রদর্শনী উন্মুক্ত থাকবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি আরব সরকার নিয়মিত আয়োজন করে আসছে ‘রিয়াদ সিজন’। বিনোদন, সংস্কৃতি, খেলাসহ নানা আয়োজনে অংশ নিতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিনোদনপ্রেমীরা জড়ো হন রিয়াদে। বাংলাদেশও অংশ নেয় এই আয়োজনে।
এত বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম, দাঁড়িয়েও দেখার সুযোগ পাননি অনেকেই। তবু হলের ভেতর কোনো কোলাহল নেই। যারা বসতে কিংবা দাঁড়িয়ে থাকার জায়গা পেয়েছেন, গভীর মনোযোগে উপভোগ করেছেন পুরো অনুষ্ঠান। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে একটানা রাত সাড়ে ১০টা। সময়মতো শুরু, শেষও সময় ধরেই।
বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আয়োজিত হচ্ছে বর্ণিল বৈশাখী মেলা। আগামী ২৬ এপ্রিল (শনিবার) কুয়ালালামপুরের মহারাজা লেলা মনোরেল স্টেশনের পাশে কুয়ালালামপুর ও সেলাঙ্গর চাইনিজ অ্যাসেম্বলি হলে (KLSCAH) অনুষ্ঠিত হবে দিনব্যাপী এই উৎসব।