বিডিজেন ডেস্ক
‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০২৪’ ও ‘জাতীয় প্রবাসী দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে স্পেন থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স প্রেরণে শীর্ষ দুজন ব্যক্তি ও দুই প্রতিষ্ঠানকে ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পদক দিয়েছে স্পেনের বাংলাদেশ দূতাবাস।
১৮ ডিসেম্বর ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০২৪’ ও ‘জাতীয় প্রবাসী দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাদের এই পদক দেওয়া হয়।
স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১১টায় কোরান তিলাওয়াতের মাধ্যমে দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠানের সূত্রপাত হয়। আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রবাসী গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করেন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ছিল—‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’।
দিবসটি উপলক্ষে দূতাবাসের মিলনায়তনে এক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্পেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ।]
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ স্পেনপ্রবাসী অভিবাসী কর্মী, তাদের সুহৃদ ও পরিবারের সদস্যবৃন্দসহ অভিবাসন কার্যক্রম ও কল্যাণে যুক্ত সকল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিগত কয়েক মাসে প্রবাসীদের কল্যাণে নানাবিধ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এবং এর বাস্তবায়ন শুরু করেছে।
তিনি পাসপোর্ট প্রাপ্তি ও ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবাসী লাউঞ্জ চালু করার বিষয়টি উল্লেখ করেন।
এ ছাড়াও, স্পেন প্রবাসীদের পাসপোর্ট সমস্যা সমাধানে সরকার দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলেও তিনি অবহিত করেন।
তিনি আরও বলেন, দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসী কর্মীদেরও রয়েছে অসামান্য অবদান। স্পেনে বসবাসরত প্রায় ৬০ হাজার প্রবাসী তাদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করছেন।
তিনি দেশের অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ উত্তরণে সবাইকে বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণে একযোগে কাজ করার আহবান জানান।
তিনি আরও জানান, স্পেন থেকে বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণ প্রতি বছর উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে।
তিনি বলেন, ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের পর রেমিট্যান্স প্রেরণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। অধিকসংখ্যক মানুষ যেন বৈধভাবে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণে উৎসাহ বোধ করে সেই জন্য দূতাবাসের পক্ষ থেকে বাংলাদেশে সর্বাধিক রেমিট্যান্স প্রেরকদের জন্য ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পদক’ চালু করা হয়েছে।
রাষ্ট্রতূত বলেন, এ বছর ব্যক্তি ক্যাটাগরিতে দিদারুল আলম প্রথম এবং মো. আব্দুল কাইয়ুম দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন। প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে ভিক্টরি মানি ট্রান্সফার ও ট্রাভেলস প্রথম স্থান এবং আমানাহ মানি ট্রান্সফার দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।
মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ অনুষ্ঠানে পদকজয়ীদের হাতে একটি সন্মাননা স্মারক ও সন্মাননাপত্র তুলে দিয়ে অভিবাসী দিবস পদক অর্জন করায় তাদের সকলকে শুভেচ্ছা জানান।
রাষ্ট্রদূত প্রবাসীদের কল্যাণে দূতাবাস সবসময় সচেষ্ট রয়েছে মর্মে মন্তব্য করেন এবং স্পেনে নিরাপদ অভিবাসনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন।
স্পেনসহ ইউরোপীয় দেশগুলোতে দক্ষ কর্মীর চাহিদা রয়েছে এবং বৈধ প্রক্রিয়ায় ভিসা নিয়ে প্রবাসীরা যেন ইউরোপীয় ইউনিউয়নভুক্ত দেশগুলোতে আসতে পারেন সে জন্য কার্যক্রম চলমান রয়েছে মর্মে তিনি সকলকে অবহিত করেন।
স্পেনপ্রবাসীরা যেন দূতাবাসের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে পারেন এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স যেন তারা সহজে পান সেজন্য দূতাবাস আন্তরিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বলে তিনি সকলকে অবহিত করেন।
তিনি প্রবাসীদের পরিবার স্পেনে আনার কার্যক্রম সহজীকরণ করার জন্য স্পেনিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করার বিষয় অবহিত করেন।
মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ আরও বলেন প্রবাসীদের কল্যাণে বাংলাদেশ সরকার নানাবিধ ভূমিকা রেখে চলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে চালু করা হয়েছে পেনশন স্কিম, যার মধ্যে প্রবাস স্কিম চালু করা হয়েছে শুধুমাত্র প্রবাসীদের কল্যাণে। প্রবাসীরা ওই স্কিমে নিজে অংশগ্রহণ করতে পারেন অথবা পছন্দ অনুসারে অন্য যেকোনো স্কিমে নিজের কোনো নিকটাত্মীয়ের পক্ষেও অংশ নিতে পারেন।
অনুষ্ঠানে প্রবাসী গণমান্য ব্যক্তিরা বক্তব্য দেন। তারা তাদের বক্তব্যে দূতাবাসের সেবা কার্যকমের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়তে সরকারের কার্যক্রমকে সাফল্যমন্ডিত করতে বক্তারা সকলের প্রতি আহবান জানান। সকলে মিলে দেশের উন্নয়নে কাজ করার পাশাপাশি প্রবাসীদের কল্যাণে একযোগে কাজ করার গুরুত্ব তুলে ধরে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০২৪’ ও ‘জাতীয় প্রবাসী দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে স্পেন থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স প্রেরণে শীর্ষ দুজন ব্যক্তি ও দুই প্রতিষ্ঠানকে ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পদক দিয়েছে স্পেনের বাংলাদেশ দূতাবাস।
১৮ ডিসেম্বর ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০২৪’ ও ‘জাতীয় প্রবাসী দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাদের এই পদক দেওয়া হয়।
স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১১টায় কোরান তিলাওয়াতের মাধ্যমে দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠানের সূত্রপাত হয়। আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রবাসী গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করেন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ছিল—‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’।
দিবসটি উপলক্ষে দূতাবাসের মিলনায়তনে এক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্পেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ।]
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ স্পেনপ্রবাসী অভিবাসী কর্মী, তাদের সুহৃদ ও পরিবারের সদস্যবৃন্দসহ অভিবাসন কার্যক্রম ও কল্যাণে যুক্ত সকল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিগত কয়েক মাসে প্রবাসীদের কল্যাণে নানাবিধ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এবং এর বাস্তবায়ন শুরু করেছে।
তিনি পাসপোর্ট প্রাপ্তি ও ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবাসী লাউঞ্জ চালু করার বিষয়টি উল্লেখ করেন।
এ ছাড়াও, স্পেন প্রবাসীদের পাসপোর্ট সমস্যা সমাধানে সরকার দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলেও তিনি অবহিত করেন।
তিনি আরও বলেন, দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসী কর্মীদেরও রয়েছে অসামান্য অবদান। স্পেনে বসবাসরত প্রায় ৬০ হাজার প্রবাসী তাদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করছেন।
তিনি দেশের অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ উত্তরণে সবাইকে বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণে একযোগে কাজ করার আহবান জানান।
তিনি আরও জানান, স্পেন থেকে বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণ প্রতি বছর উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে।
তিনি বলেন, ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের পর রেমিট্যান্স প্রেরণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। অধিকসংখ্যক মানুষ যেন বৈধভাবে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণে উৎসাহ বোধ করে সেই জন্য দূতাবাসের পক্ষ থেকে বাংলাদেশে সর্বাধিক রেমিট্যান্স প্রেরকদের জন্য ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পদক’ চালু করা হয়েছে।
রাষ্ট্রতূত বলেন, এ বছর ব্যক্তি ক্যাটাগরিতে দিদারুল আলম প্রথম এবং মো. আব্দুল কাইয়ুম দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন। প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে ভিক্টরি মানি ট্রান্সফার ও ট্রাভেলস প্রথম স্থান এবং আমানাহ মানি ট্রান্সফার দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।
মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ অনুষ্ঠানে পদকজয়ীদের হাতে একটি সন্মাননা স্মারক ও সন্মাননাপত্র তুলে দিয়ে অভিবাসী দিবস পদক অর্জন করায় তাদের সকলকে শুভেচ্ছা জানান।
রাষ্ট্রদূত প্রবাসীদের কল্যাণে দূতাবাস সবসময় সচেষ্ট রয়েছে মর্মে মন্তব্য করেন এবং স্পেনে নিরাপদ অভিবাসনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন।
স্পেনসহ ইউরোপীয় দেশগুলোতে দক্ষ কর্মীর চাহিদা রয়েছে এবং বৈধ প্রক্রিয়ায় ভিসা নিয়ে প্রবাসীরা যেন ইউরোপীয় ইউনিউয়নভুক্ত দেশগুলোতে আসতে পারেন সে জন্য কার্যক্রম চলমান রয়েছে মর্মে তিনি সকলকে অবহিত করেন।
স্পেনপ্রবাসীরা যেন দূতাবাসের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে পারেন এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স যেন তারা সহজে পান সেজন্য দূতাবাস আন্তরিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বলে তিনি সকলকে অবহিত করেন।
তিনি প্রবাসীদের পরিবার স্পেনে আনার কার্যক্রম সহজীকরণ করার জন্য স্পেনিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করার বিষয় অবহিত করেন।
মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ আরও বলেন প্রবাসীদের কল্যাণে বাংলাদেশ সরকার নানাবিধ ভূমিকা রেখে চলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে চালু করা হয়েছে পেনশন স্কিম, যার মধ্যে প্রবাস স্কিম চালু করা হয়েছে শুধুমাত্র প্রবাসীদের কল্যাণে। প্রবাসীরা ওই স্কিমে নিজে অংশগ্রহণ করতে পারেন অথবা পছন্দ অনুসারে অন্য যেকোনো স্কিমে নিজের কোনো নিকটাত্মীয়ের পক্ষেও অংশ নিতে পারেন।
অনুষ্ঠানে প্রবাসী গণমান্য ব্যক্তিরা বক্তব্য দেন। তারা তাদের বক্তব্যে দূতাবাসের সেবা কার্যকমের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়তে সরকারের কার্যক্রমকে সাফল্যমন্ডিত করতে বক্তারা সকলের প্রতি আহবান জানান। সকলে মিলে দেশের উন্নয়নে কাজ করার পাশাপাশি প্রবাসীদের কল্যাণে একযোগে কাজ করার গুরুত্ব তুলে ধরে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির মিন্টোতে নতুন রূপে সাজানো বাংলাদেশি মালিকানাধীন কেমিস্ট ডিসকাউন্ট সেন্টারের কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে।
সভায় নির্বাচনের প্রস্তুতি, কার্যক্রমের সুষ্ঠু পরিচালনা, সদস্যদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং কমিউনিটির ঐক্য ও সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
ম্যাকোয়ারি ইউনিভার্সিটি কলেজ গত এক দশকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি বিশ্বস্ত গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দশ বছর পূর্তিতে এইচবিডি সার্ভিসেসের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির আন্তর্জাতিক শিক্ষাক্ষেত্রে অংশীদারত্বের নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে।
এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল জনপ্রিয় বেশ কিছু খেলা—ক্যারম, লুডু, ডার্ট, দাবা, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট ও ফুটবল। প্রতিটি ইভেন্টে ছিল অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস, প্রতিযোগিতার উত্তেজনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দর্শকদের মুগ্ধ করেছে প্রতিটি ম্যাচে।