রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া
বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আয়োজিত হচ্ছে বর্ণিল বৈশাখী মেলা। আগামী ২৬ এপ্রিল (শনিবার) কুয়ালালামপুরের মহারাজা লেলা মনোরেল স্টেশনের পাশে কুয়ালালামপুর ও সেলাঙ্গর চাইনিজ অ্যাসেম্বলি হলে (KLSCAH) অনুষ্ঠিত হবে দিনব্যাপী এই উৎসব। বাংলাদেশি এক্সপ্যাটস ইন মালয়েশিয়ার (বিডিএক্সপ্যাটস) উদ্যোগে মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের জন্য এই বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
বৈশাখী মেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান।
মেলা আয়োজক কমিটির আহবায়ক অসীম সাহা রায় জানান, ‘মেলাকে ঘিরে শুরু হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি। দিনটিকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে উৎসবের আমেজ। নতুন বছর উপলক্ষে আয়োজিত উৎসবে প্রবাসী বাংলাদেশিরা সমবেত হবেন। পোশাক-আশাক, সাজসজ্জা, ভোজন-আড্ডা এবং সাংস্কৃতিক আয়োজনে দিনটি পরিণত করতে চাই এক খাঁটি বাঙালিয়ানার মিলনমেলায়। বাংলা সংস্কৃতির চিরন্তন ঐতিহ্যকে ধারণ করে বৈশাখী মেলাটি শুরু হবে সকাল ১১টায় এবং চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত।’
আয়োজকদের প্রত্যাশা, বিগত বছরের মতো এবারও দলে দলে মেলায় অংশ নেবেন প্রবাসীরা। ধারণা করা হচ্ছে, কয়েক হাজার বাঙালি এই মেলায় সমবেত হবেন।
মেলার প্রধান আকর্ষণসমূহের মধ্যে থাকবে:
শিশু-কিশোরদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বিস্কুট দৌড়, বল পাসিং, কাপল গেমস, সংগীত, নৃত্য, কবিতা আবৃত্তি, ফ্যাশন শো, স্মৃতিচারণসহ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। থাকবে র্যাফেল ড্র যেখানে বেশ কিছু কাপল রিটার্ন টিকিট (প্লেন)সহ প্রায় ৬০টি পুরস্কার জিতে নেওয়ার সুযোগ।
মেলা কমিটির সদস্য পাভেল সারওয়ার জানান, স্থানীয় বিভিন্ন সংগঠন ও শিল্পীদের পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকেও যোগ দেবেন সংগীতশিল্পীরা। তারা এই দিনটিকে করে তুলবেন আরও রঙিন ও প্রাণবন্ত।
মেলা কমিটির যুগ্ম আহবায়ক মুশফিকুর রহমান রিয়াজ জানান, অংশগ্রহণ ও আয়োজনের ব্যাপকতায় মালয়েশিয়ার বৈশাখী মেলাটি বাংলাদেশের বাইরে বর্ষবরণের অন্যতম বৃহৎ উৎসবে পরিণত হবে। প্রায় এক দশক ধরে ধারাবাহিকভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ায় মালয়েশিয়ার মূলধারার সমাজ ও প্রশাসনও এখন গুরুত্ব সহকারে এই উৎসবকে গ্রহণ করেছে।
দিনব্যাপী এই উৎসবে থাকবে দেশীয় খাবারের দোকান, যেমন পান্তা-ইলিশ এবং নানা ধরনের দেশীয় পণ্যের স্টল, যা আকর্ষণ করবে সকল বয়সের দর্শনার্থীকে।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশাপাশি মালয়েশিয়ার স্থানীয় ও অন্যান্য বিদেশিরাও এই বৈশাখী মেলায় অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। মেলা বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ থেকে দলমত নির্বিশেষে মালয়েশিয়ায় বসবাসরত সকল বাঙালি-বাংলাদেশিদের বাংলা নববর্ষের এই প্রাণের উৎসবে অংশগ্রহণের জন্য আন্তরিক আহ্বান জানানো হয়েছে।
মেলায় টাইটেল স্পন্সর হিসেবে থাকছে বাংলাদেশের সিটি ব্যাংকের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান সিবিএল মানি ট্রান্সফার।
বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আয়োজিত হচ্ছে বর্ণিল বৈশাখী মেলা। আগামী ২৬ এপ্রিল (শনিবার) কুয়ালালামপুরের মহারাজা লেলা মনোরেল স্টেশনের পাশে কুয়ালালামপুর ও সেলাঙ্গর চাইনিজ অ্যাসেম্বলি হলে (KLSCAH) অনুষ্ঠিত হবে দিনব্যাপী এই উৎসব। বাংলাদেশি এক্সপ্যাটস ইন মালয়েশিয়ার (বিডিএক্সপ্যাটস) উদ্যোগে মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের জন্য এই বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
বৈশাখী মেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান।
মেলা আয়োজক কমিটির আহবায়ক অসীম সাহা রায় জানান, ‘মেলাকে ঘিরে শুরু হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি। দিনটিকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে উৎসবের আমেজ। নতুন বছর উপলক্ষে আয়োজিত উৎসবে প্রবাসী বাংলাদেশিরা সমবেত হবেন। পোশাক-আশাক, সাজসজ্জা, ভোজন-আড্ডা এবং সাংস্কৃতিক আয়োজনে দিনটি পরিণত করতে চাই এক খাঁটি বাঙালিয়ানার মিলনমেলায়। বাংলা সংস্কৃতির চিরন্তন ঐতিহ্যকে ধারণ করে বৈশাখী মেলাটি শুরু হবে সকাল ১১টায় এবং চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত।’
আয়োজকদের প্রত্যাশা, বিগত বছরের মতো এবারও দলে দলে মেলায় অংশ নেবেন প্রবাসীরা। ধারণা করা হচ্ছে, কয়েক হাজার বাঙালি এই মেলায় সমবেত হবেন।
মেলার প্রধান আকর্ষণসমূহের মধ্যে থাকবে:
শিশু-কিশোরদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বিস্কুট দৌড়, বল পাসিং, কাপল গেমস, সংগীত, নৃত্য, কবিতা আবৃত্তি, ফ্যাশন শো, স্মৃতিচারণসহ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। থাকবে র্যাফেল ড্র যেখানে বেশ কিছু কাপল রিটার্ন টিকিট (প্লেন)সহ প্রায় ৬০টি পুরস্কার জিতে নেওয়ার সুযোগ।
মেলা কমিটির সদস্য পাভেল সারওয়ার জানান, স্থানীয় বিভিন্ন সংগঠন ও শিল্পীদের পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকেও যোগ দেবেন সংগীতশিল্পীরা। তারা এই দিনটিকে করে তুলবেন আরও রঙিন ও প্রাণবন্ত।
মেলা কমিটির যুগ্ম আহবায়ক মুশফিকুর রহমান রিয়াজ জানান, অংশগ্রহণ ও আয়োজনের ব্যাপকতায় মালয়েশিয়ার বৈশাখী মেলাটি বাংলাদেশের বাইরে বর্ষবরণের অন্যতম বৃহৎ উৎসবে পরিণত হবে। প্রায় এক দশক ধরে ধারাবাহিকভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ায় মালয়েশিয়ার মূলধারার সমাজ ও প্রশাসনও এখন গুরুত্ব সহকারে এই উৎসবকে গ্রহণ করেছে।
দিনব্যাপী এই উৎসবে থাকবে দেশীয় খাবারের দোকান, যেমন পান্তা-ইলিশ এবং নানা ধরনের দেশীয় পণ্যের স্টল, যা আকর্ষণ করবে সকল বয়সের দর্শনার্থীকে।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশাপাশি মালয়েশিয়ার স্থানীয় ও অন্যান্য বিদেশিরাও এই বৈশাখী মেলায় অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। মেলা বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ থেকে দলমত নির্বিশেষে মালয়েশিয়ায় বসবাসরত সকল বাঙালি-বাংলাদেশিদের বাংলা নববর্ষের এই প্রাণের উৎসবে অংশগ্রহণের জন্য আন্তরিক আহ্বান জানানো হয়েছে।
মেলায় টাইটেল স্পন্সর হিসেবে থাকছে বাংলাদেশের সিটি ব্যাংকের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান সিবিএল মানি ট্রান্সফার।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিবন্ধন কার্যক্রম। ক্যানবেরার বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং সিডনি কনস্যুলেট জেনারেলের সমন্বয়ে এ সেবা চালু করেছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট সেবার কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল ২০২৫) দূতাবাসের হলরুমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া।
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় পাঁচতারকা একটি হোটেলে এই সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি আরব সরকার নিয়মিত আয়োজন করে আসছে ‘রিয়াদ সিজন’। বিনোদন, সংস্কৃতি, খেলাসহ নানা আয়োজনে অংশ নিতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিনোদনপ্রেমীরা জড়ো হন রিয়াদে। বাংলাদেশও অংশ নেয় এই আয়োজনে।