বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বাংলাদেশিদের সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটি। সংগঠনটি ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত। এটি বাংলাদেশিদের আম্রবেলা সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
২৭ অক্টোবর (রোববার) সংগঠনটির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই নির্বাচনে সেলিম-আলী পরিষদ বিজয়ী হয়েছে।
বাংলাদেশ সোসাইটির এই নির্বাচন নিয়ে কমিউনিটিতে ছিল ব্যাপক আগ্রহ ও উত্তেজনা। নির্বাচনে দুটি প্যানেল অংশ নেয়।
নিউইয়র্ক সিটির ৫টি কেন্দ্রে স্থানীয় সময় সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হয়।
ছোটখাটো অভিযোগ ছাড়া শান্তিপূর্ণ পরিবেশ আর দেশীয় স্টাইলে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের দিন জ্যামাইকা কেন্দ্রে সকাল ৯টায় প্রথম ভোট দেন প্রবীণ প্রবাসী ছদরুন নূর। অপরদিকে উডসাইড কেন্দ্রে রাত ৯টার পর শেষ ভোট দেন কুইন্স ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ডিষ্ট্রিক্ট লিডার অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী।
সোসাইটির নিবন্ধিত ১৮ হাজার ভোটারের মধ্যে প্রায় ১০ হাজার ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
রাত ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট জামাল আহমেদ জনি কুইন্সের গুলশান ট্যারেসে নির্বাচন কমিশনের অস্থায়ী প্রধান কার্যালয় থেকে ফলাফল ঘোষণা করেন।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনএর (ইউনাইটেড নিউজ অব আমেরিকা)।
ইউএনএর প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন রিজু মোহাম্মদ। বাকি ১৮ পদের সবগুলোতেই সেলিম-আলী প্যানেলের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তারা হলেন;
সভাপতি আতাউর রহমান সেলিম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী
সিনিয়র সহসভাপতি মহিউদ্দিন দেওয়ান, সহসভাপতি মোহাম্মদ কামরুজ জামান, সহকারী সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম ভূইয়া, কোষাধ্যক্ষ মফিজুল ইসলাম ভূইয়া (রুমি), সাংগঠনিক সম্পাদক ডিউক খান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অনিক রাজ, সমাজকল্যাণ সম্পাদক জামিল আনসারী, সাহিত্য সম্পাদক মোহাম্মদ এ আখতার বাবুল,
ক্রীড়া ও আপ্যায়ন সম্পাদক আশ্রাফ আলী খান লিটন এবং স্কুল ও শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক বিজয় হাসান জিলানী।
কার্যকরী কমিটির সদস্য পদে নির্বাচিত সদস্যরা হলেন: সিদ্দিক পাটোয়ারি, হারুন চেয়ারম্যান, আবুল কাশেম চৌধুরী, জাহাঙ্গীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মনসুর আহমেদ ও হাসান খান।
বিজয়ী সেলিম-আলী পরিষদের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ছিলেন গোল্ডেন এজ হোম কেয়ারের প্রেসিডেন্ট ও কমিউনিটি অ্যাকটিভিস্ট শাহ নেওয়াজ। সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তোফায়েল আহমেদ।
ফলাফল ঘোষণার পর বিজয়ী সভাপতি আতাউর রহমান সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী এক প্রতিক্রিয়ায় কমিউনিটির সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
নির্বাচনে কে কত ভোট পেয়েছেন
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী সভাপতি পদে আতাউর রহমান সেলিমের প্রাপ্ত ভোট ৫২৮৯। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী রুহুল আমীন সিদ্দিকীর প্রাপ্ত ভোট ৩৮২০। আতাউর রহমান সেলিম ১৪৬৯ ভোট বেশি পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী মোহাম্মদ আলীর প্রাপ্ত ভোট ৫১৭৯। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জাহিদ মিন্টুর প্রাপ্ত ভোট ৩৮৭২। মোহাম্মদ আলী ১৩০৭ ভোট বেশি পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
সিনিয়র সহসভাপতি পদে বিজয়ী মহিউদ্দিন দেওয়ানের প্রাপ্ত ভোট ৫৪৯৪। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ফারুক চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৩৪০৫।
সহসভাপতি বিজয়ী মোহাম্মদ কামরুজ জামানের প্রাপ্ত ভোট ৫৪৮০। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আমিনুল চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৩৪০৯।
সহকারী সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী আবুল কালাম ভূইয়ার প্রাপ্ত ভোট ৫০৮৫। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী সারোয়ার খান বাবুর প্রাপ্ত ভোট ৩৮৬৪।
কোষাধ্যক্ষ পদে বিজয়ী মফিজুল ইসলাম ভূইয়া (রুমি)-র প্রাপ্ত ভোট ৫২৪২। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী নওশাদ হোসাইনের প্রাপ্ত ভোট ৩৬২৬।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে বিজয়ী ডিউক খানের প্রাপ্ত ভোট ৫২৩০। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী সাদী মিন্টুর প্রাপ্ত ভোট ৩৬৩৯।
সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে বিজয়ী অনিক রাজের প্রাপ্ত ভোট ৫০৬৯। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মনিকা রায় চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৩৭২৭।
সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে বিজয় জামিল আনসারীর প্রাপ্ত ভোট ৫২০৭। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী নাদির আইয়ুব চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৩৫৮৮ ভোট।
সাহিত্য সম্পাদক পদে বিজয়ী মোহাম্মদ এ আখতার বাবুলের প্রাপ্ত ভোট ৪৭৯৩। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী রোমানা আহমেদের প্রাপ্ত ভোট ৪০৫২।
ক্রীড়া ও আপ্যায়ন সম্পাদক বিজয়ী আশ্রাফ আলী খান লিটনের প্রাপ্ত ভোট ৫০৯১। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আলমগীর হোসেনের প্রাপ্ত ভোট ৩৬৮২।
স্কুল ও শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক বিজয় হাসান জিলানীর প্রাপ্ত ভোট ৫০৩৪। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী শাহানাজ হোসেনের প্রাপ্ত ভোট ৩৭৯৪।
কার্যকরী সদস্য পদে বিজয়ীদের মধ্যে মোহাম্মদ সাদিক পাটোয়ারীর প্রাপ্ত ভোট ৫১৫৮, হারুন চেয়ারম্যানের প্রাপ্ত ভোট ৫২১৮, আবুল কাশেম চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৫১৫৮, জাহাঙ্গীর শহীদ সোহরাওয়ার্দীর প্রাপ্ত ভোট ৫২১৪, মনসুর আহমেদের প্রাপ্ত ভোট ৫১১৯ এবং হাসান খানের প্রাপ্ত ভোট ৫০৩৩।
অপরদিকে কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে ‘রুহুল-জাহিদ’ প্যানেলের প্রার্থীদের মধ্যে মোহাম্মদ রব মিয়ার প্রাপ্ত ভোট ৩৮৪৭, মোহাম্মদ তাজু মিয়ার প্রাপ্ত ভোট ৩৫৬০, এমডি এন ইসলামের প্রাপ্ত ভোট ৩৬৩৫, এ কে এম রফিকুল ইসলাম ডালিমের প্রাপ্ত ভোট ৩৭১৫ ও সাইফুল ইসলামের প্রাপ্ত ভোট ৩,৫৫৪।
প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক পদে রিজু মোহাম্মদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বাংলাদেশিদের সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটি। সংগঠনটি ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত। এটি বাংলাদেশিদের আম্রবেলা সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
২৭ অক্টোবর (রোববার) সংগঠনটির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই নির্বাচনে সেলিম-আলী পরিষদ বিজয়ী হয়েছে।
বাংলাদেশ সোসাইটির এই নির্বাচন নিয়ে কমিউনিটিতে ছিল ব্যাপক আগ্রহ ও উত্তেজনা। নির্বাচনে দুটি প্যানেল অংশ নেয়।
নিউইয়র্ক সিটির ৫টি কেন্দ্রে স্থানীয় সময় সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হয়।
ছোটখাটো অভিযোগ ছাড়া শান্তিপূর্ণ পরিবেশ আর দেশীয় স্টাইলে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের দিন জ্যামাইকা কেন্দ্রে সকাল ৯টায় প্রথম ভোট দেন প্রবীণ প্রবাসী ছদরুন নূর। অপরদিকে উডসাইড কেন্দ্রে রাত ৯টার পর শেষ ভোট দেন কুইন্স ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ডিষ্ট্রিক্ট লিডার অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী।
সোসাইটির নিবন্ধিত ১৮ হাজার ভোটারের মধ্যে প্রায় ১০ হাজার ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
রাত ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট জামাল আহমেদ জনি কুইন্সের গুলশান ট্যারেসে নির্বাচন কমিশনের অস্থায়ী প্রধান কার্যালয় থেকে ফলাফল ঘোষণা করেন।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনএর (ইউনাইটেড নিউজ অব আমেরিকা)।
ইউএনএর প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন রিজু মোহাম্মদ। বাকি ১৮ পদের সবগুলোতেই সেলিম-আলী প্যানেলের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তারা হলেন;
সভাপতি আতাউর রহমান সেলিম, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী
সিনিয়র সহসভাপতি মহিউদ্দিন দেওয়ান, সহসভাপতি মোহাম্মদ কামরুজ জামান, সহকারী সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম ভূইয়া, কোষাধ্যক্ষ মফিজুল ইসলাম ভূইয়া (রুমি), সাংগঠনিক সম্পাদক ডিউক খান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অনিক রাজ, সমাজকল্যাণ সম্পাদক জামিল আনসারী, সাহিত্য সম্পাদক মোহাম্মদ এ আখতার বাবুল,
ক্রীড়া ও আপ্যায়ন সম্পাদক আশ্রাফ আলী খান লিটন এবং স্কুল ও শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক বিজয় হাসান জিলানী।
কার্যকরী কমিটির সদস্য পদে নির্বাচিত সদস্যরা হলেন: সিদ্দিক পাটোয়ারি, হারুন চেয়ারম্যান, আবুল কাশেম চৌধুরী, জাহাঙ্গীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মনসুর আহমেদ ও হাসান খান।
বিজয়ী সেলিম-আলী পরিষদের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ছিলেন গোল্ডেন এজ হোম কেয়ারের প্রেসিডেন্ট ও কমিউনিটি অ্যাকটিভিস্ট শাহ নেওয়াজ। সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তোফায়েল আহমেদ।
ফলাফল ঘোষণার পর বিজয়ী সভাপতি আতাউর রহমান সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী এক প্রতিক্রিয়ায় কমিউনিটির সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
নির্বাচনে কে কত ভোট পেয়েছেন
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী সভাপতি পদে আতাউর রহমান সেলিমের প্রাপ্ত ভোট ৫২৮৯। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী রুহুল আমীন সিদ্দিকীর প্রাপ্ত ভোট ৩৮২০। আতাউর রহমান সেলিম ১৪৬৯ ভোট বেশি পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী মোহাম্মদ আলীর প্রাপ্ত ভোট ৫১৭৯। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জাহিদ মিন্টুর প্রাপ্ত ভোট ৩৮৭২। মোহাম্মদ আলী ১৩০৭ ভোট বেশি পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
সিনিয়র সহসভাপতি পদে বিজয়ী মহিউদ্দিন দেওয়ানের প্রাপ্ত ভোট ৫৪৯৪। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ফারুক চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৩৪০৫।
সহসভাপতি বিজয়ী মোহাম্মদ কামরুজ জামানের প্রাপ্ত ভোট ৫৪৮০। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আমিনুল চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৩৪০৯।
সহকারী সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী আবুল কালাম ভূইয়ার প্রাপ্ত ভোট ৫০৮৫। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী সারোয়ার খান বাবুর প্রাপ্ত ভোট ৩৮৬৪।
কোষাধ্যক্ষ পদে বিজয়ী মফিজুল ইসলাম ভূইয়া (রুমি)-র প্রাপ্ত ভোট ৫২৪২। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী নওশাদ হোসাইনের প্রাপ্ত ভোট ৩৬২৬।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে বিজয়ী ডিউক খানের প্রাপ্ত ভোট ৫২৩০। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী সাদী মিন্টুর প্রাপ্ত ভোট ৩৬৩৯।
সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে বিজয়ী অনিক রাজের প্রাপ্ত ভোট ৫০৬৯। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মনিকা রায় চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৩৭২৭।
সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে বিজয় জামিল আনসারীর প্রাপ্ত ভোট ৫২০৭। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী নাদির আইয়ুব চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৩৫৮৮ ভোট।
সাহিত্য সম্পাদক পদে বিজয়ী মোহাম্মদ এ আখতার বাবুলের প্রাপ্ত ভোট ৪৭৯৩। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী রোমানা আহমেদের প্রাপ্ত ভোট ৪০৫২।
ক্রীড়া ও আপ্যায়ন সম্পাদক বিজয়ী আশ্রাফ আলী খান লিটনের প্রাপ্ত ভোট ৫০৯১। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আলমগীর হোসেনের প্রাপ্ত ভোট ৩৬৮২।
স্কুল ও শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক বিজয় হাসান জিলানীর প্রাপ্ত ভোট ৫০৩৪। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী শাহানাজ হোসেনের প্রাপ্ত ভোট ৩৭৯৪।
কার্যকরী সদস্য পদে বিজয়ীদের মধ্যে মোহাম্মদ সাদিক পাটোয়ারীর প্রাপ্ত ভোট ৫১৫৮, হারুন চেয়ারম্যানের প্রাপ্ত ভোট ৫২১৮, আবুল কাশেম চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৫১৫৮, জাহাঙ্গীর শহীদ সোহরাওয়ার্দীর প্রাপ্ত ভোট ৫২১৪, মনসুর আহমেদের প্রাপ্ত ভোট ৫১১৯ এবং হাসান খানের প্রাপ্ত ভোট ৫০৩৩।
অপরদিকে কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে ‘রুহুল-জাহিদ’ প্যানেলের প্রার্থীদের মধ্যে মোহাম্মদ রব মিয়ার প্রাপ্ত ভোট ৩৮৪৭, মোহাম্মদ তাজু মিয়ার প্রাপ্ত ভোট ৩৫৬০, এমডি এন ইসলামের প্রাপ্ত ভোট ৩৬৩৫, এ কে এম রফিকুল ইসলাম ডালিমের প্রাপ্ত ভোট ৩৭১৫ ও সাইফুল ইসলামের প্রাপ্ত ভোট ৩,৫৫৪।
প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক পদে রিজু মোহাম্মদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন।
সুইডেনের স্টকহোমে বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে রোববার (২২ ডিসেম্বর) স্টকহোমের ফিতিয়া স্কুলের হলে আলোচনা সভা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
সৌদি আরবের বন্দরনগরী জেদ্দায় জাকজমকভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বৃহত্তর নোয়াখালী সমিতির বার্ষিক আয়োজন ‘নোয়াখালী উৎসব ২০২৪’।
‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ প্রতিপাদ্যে জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপিত হয়েছে জর্ডানের রাজধানী আম্মানে।]
‘প্রবাসীদের অধিকার আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ আমাদের সবার’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপন করেছে মালদ্বীপের বাংলাদেশ হাইকমিশন।