বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ইউরোপ যাদের প্রথম পছন্দ, তাদের জন্য জার্মানি হতে পারে সেরা অপশন। জার্মানি শিক্ষার্থীবান্ধব দেশ হিসেবে পরিচিত। এর অন্যতম কারণ দেশটির সমৃদ্ধ ইতিহাস, জ্ঞান বিজ্ঞানের সম্ভার ও গবেষণা খাতে গুরুত্ব। এ ছাড়া জার্মানিতে শিক্ষাটা বাস্তবমুখী হয়।
এই জার্মানিতেই প্রতি বছর ফেলোশিপ দিয়ে থাকে জার্মান ফেডারেল ফরেন অফিস ও ইনস্টিটিউট ফুর অসল্যান্ডসবেজিহানজেন (আইএফএ)। ক্রসকালচার প্রোগ্রাম কিংবা সিসিপি নামের এই ফেলোশিপে প্রতিবছর জার্মানিতে যেতে পারবেন ৫৫ থেকে ৬০ জন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
সিসিপি ফেলোশিপে বিভিন্ন দেশের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল সম্পর্কে ধারণা পেতে পারবেন। আর উপস্থাপন করতে পারবেন নিজের দেশের বিভিন্ন ইতিহাস-সংস্কৃতিও। দুই থেকে তিন মাসের জন্য এই ফেলোশিপ পাবেন। এর আওতায় আপনার পেশা সংক্রান্ত বিষয়ে চর্চার সুযোগ পাবেন জার্মানি কিংবা সিসিপির শাখা রয়েছে এমন কোনো দেশে।
এর আওতায় পরিচিত হতে পারবেন বিশ্বের বিভিন্ন নামিদামি সংস্থা ও উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। এই ফেলোশিপে রয়েছে আর্থিক সহায়তা। প্রত্যেক ফেলো প্রতি মাসে স্টাইপেন্ড পাবেন ৬৫০ ইউরো (প্রায় ৮৫ হাজার টাকা)। এ ছাড়া জীবনযাত্রার ব্যয় বহন করা হবে। দেওয়া হবে যাতায়াতের খরচও। অনলাইনেও কাজ করতে পারবেন।
এর বাইরে থাকা-খাওয়ার খরচ ও ভিসার খরচও দেবে তারা।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
কোথাও অধ্যয়নরত থাকলে এই ফেলোশিপে আবেদন করতে পারবেন না। আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪০টি দেশের পেশাজীবীরা। মানবাধিকার ও শান্তি, পরিকল্পনা ও সমাজ, টেকসই উন্নয়ন ও জলবায়ু ন্যায়বিচার এবং গণমাধ্যম ও সংস্কৃতি বিষয়ক পেশায় যুক্ত থাকতে হবে। এ ছাড়া সংস্কৃতি, জেন্ডার ও বৈচিত্রতা নিয়েও কাজ করলে চলবে।
আবেদনের সময় বয়স কমপক্ষে ২৩ হতে হবে। কাজে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজি লেখা ও বলায় পারদর্শী হতে হবে। হতে হবে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। জার্মান ভাষা জানা থাকলে বাড়তি সুবিধা পাবেন। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আবেদন করা যাবে অনলাইনে। প্রতি বছরের শেষদিকে এই আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের সময় সঙ্গে বিভিন্ন ডকুমেন্ট দিতে হয়। তাতে থাকে একাডেমিক কাগজপত্রও। রিকমেন্ডেশন পাবেন কোনো সুপারভাইজারের মাধ্যমে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ইউরোপ যাদের প্রথম পছন্দ, তাদের জন্য জার্মানি হতে পারে সেরা অপশন। জার্মানি শিক্ষার্থীবান্ধব দেশ হিসেবে পরিচিত। এর অন্যতম কারণ দেশটির সমৃদ্ধ ইতিহাস, জ্ঞান বিজ্ঞানের সম্ভার ও গবেষণা খাতে গুরুত্ব। এ ছাড়া জার্মানিতে শিক্ষাটা বাস্তবমুখী হয়।
এই জার্মানিতেই প্রতি বছর ফেলোশিপ দিয়ে থাকে জার্মান ফেডারেল ফরেন অফিস ও ইনস্টিটিউট ফুর অসল্যান্ডসবেজিহানজেন (আইএফএ)। ক্রসকালচার প্রোগ্রাম কিংবা সিসিপি নামের এই ফেলোশিপে প্রতিবছর জার্মানিতে যেতে পারবেন ৫৫ থেকে ৬০ জন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
সিসিপি ফেলোশিপে বিভিন্ন দেশের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল সম্পর্কে ধারণা পেতে পারবেন। আর উপস্থাপন করতে পারবেন নিজের দেশের বিভিন্ন ইতিহাস-সংস্কৃতিও। দুই থেকে তিন মাসের জন্য এই ফেলোশিপ পাবেন। এর আওতায় আপনার পেশা সংক্রান্ত বিষয়ে চর্চার সুযোগ পাবেন জার্মানি কিংবা সিসিপির শাখা রয়েছে এমন কোনো দেশে।
এর আওতায় পরিচিত হতে পারবেন বিশ্বের বিভিন্ন নামিদামি সংস্থা ও উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। এই ফেলোশিপে রয়েছে আর্থিক সহায়তা। প্রত্যেক ফেলো প্রতি মাসে স্টাইপেন্ড পাবেন ৬৫০ ইউরো (প্রায় ৮৫ হাজার টাকা)। এ ছাড়া জীবনযাত্রার ব্যয় বহন করা হবে। দেওয়া হবে যাতায়াতের খরচও। অনলাইনেও কাজ করতে পারবেন।
এর বাইরে থাকা-খাওয়ার খরচ ও ভিসার খরচও দেবে তারা।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
কোথাও অধ্যয়নরত থাকলে এই ফেলোশিপে আবেদন করতে পারবেন না। আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪০টি দেশের পেশাজীবীরা। মানবাধিকার ও শান্তি, পরিকল্পনা ও সমাজ, টেকসই উন্নয়ন ও জলবায়ু ন্যায়বিচার এবং গণমাধ্যম ও সংস্কৃতি বিষয়ক পেশায় যুক্ত থাকতে হবে। এ ছাড়া সংস্কৃতি, জেন্ডার ও বৈচিত্রতা নিয়েও কাজ করলে চলবে।
আবেদনের সময় বয়স কমপক্ষে ২৩ হতে হবে। কাজে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজি লেখা ও বলায় পারদর্শী হতে হবে। হতে হবে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। জার্মান ভাষা জানা থাকলে বাড়তি সুবিধা পাবেন। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আবেদন করা যাবে অনলাইনে। প্রতি বছরের শেষদিকে এই আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের সময় সঙ্গে বিভিন্ন ডকুমেন্ট দিতে হয়। তাতে থাকে একাডেমিক কাগজপত্রও। রিকমেন্ডেশন পাবেন কোনো সুপারভাইজারের মাধ্যমে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।