বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষার জন্য চীন এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দেশটির উচ্চশিক্ষাও আগের চেয়ে বেশ ভালো ও উন্নতমানের। এ কারণে গত বেশ কিছু বছর ধরেই চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ বেড়ে গেছে।
চীনের স্বলারশিপগুলোর মধ্যে অন্যতম এইচআইটি চায়না লিংক স্কলারশিপ। প্রতি বছর এই স্কলারশিপে বিদেশি শিক্ষার্থীরা পড়ার সুযোগ পাবেন চীনের হারবিন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এইচআইটি)। ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকলেই পড়তে পারবেন এই স্কলারশিপে। লাগবে না কোনো খরচ।
প্রতি বছর চীনা স্কলারশিপ কাউন্সিল (সিএসসি) এই বৃত্তি দিয়ে থাকে। এর আওতায় সম্পূর্ণ অর্থায়ন করা হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য স্কলারশিপ দেওয়া হয় এর আওতায়। এমনকি এই ইনস্টিটিউটের বিদেশি পার্টনার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকেও শিক্ষার্থীদের সুযোগ দেওয়া হয়। এই স্কলারশিপের আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি, ক্যাম্পাসের যাবতীয় খরচ, আবাসন ব্যবস্থা, মাসিক ভাতা, স্বাস্থ্যবীমা পাবেন নির্বাচিত বিদেশি শিক্ষার্থীরা।
এখানে পড়তে পারবেন বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং ও বিভিন্ন গবেষণায়। এ ছাড়া ব্যবস্থাপনা, লিবারেল আর্টস, অর্থনীতি ও আইন বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। এর আওতায় স্কলারশিপ মিলবে ১ থেকে ১২ মাস পর্যন্ত।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
একবারের বেশি আবেদন করা যাবে না। চীনের নাগরিক হলে আবেদন গ্রহণ করা হবে না। জেনারেল স্কলারশিপে আবেদন করতে বয়স সর্বোচ্চ ৪৫ হতে হবে। সিনিয়র স্কলারস ক্যাটাগরির জন্য সর্বোচ্চ বয়স ৫০। আচরণ ভালো হতে হবে। এ ছাড়া একাডেমিক ভালো ফল থাকা লাগবে।
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। আবেদনের আগেই আগের ডিগ্রি শেষ করতে হবে। এ ছাড়া ভাষা দক্ষতার সনদ না দিলেও চলবে, দিলে ভালো।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত বছরের শেষদিকে আবেদনের সুযোগ দিয়ে থাকে চীনের এই ইনস্টিটিউট। ওয়েবসাইটে গিয়ে করতে পারবেন আবেদন। এ জন্য আগে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে যোগ্য কিনা তা জেনে নিতে হবে। এরপর নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদন প্রক্রিয়া অনুসরণ করবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
উচ্চশিক্ষার জন্য চীন এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দেশটির উচ্চশিক্ষাও আগের চেয়ে বেশ ভালো ও উন্নতমানের। এ কারণে গত বেশ কিছু বছর ধরেই চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ বেড়ে গেছে।
চীনের স্বলারশিপগুলোর মধ্যে অন্যতম এইচআইটি চায়না লিংক স্কলারশিপ। প্রতি বছর এই স্কলারশিপে বিদেশি শিক্ষার্থীরা পড়ার সুযোগ পাবেন চীনের হারবিন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এইচআইটি)। ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকলেই পড়তে পারবেন এই স্কলারশিপে। লাগবে না কোনো খরচ।
প্রতি বছর চীনা স্কলারশিপ কাউন্সিল (সিএসসি) এই বৃত্তি দিয়ে থাকে। এর আওতায় সম্পূর্ণ অর্থায়ন করা হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য স্কলারশিপ দেওয়া হয় এর আওতায়। এমনকি এই ইনস্টিটিউটের বিদেশি পার্টনার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকেও শিক্ষার্থীদের সুযোগ দেওয়া হয়। এই স্কলারশিপের আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি, ক্যাম্পাসের যাবতীয় খরচ, আবাসন ব্যবস্থা, মাসিক ভাতা, স্বাস্থ্যবীমা পাবেন নির্বাচিত বিদেশি শিক্ষার্থীরা।
এখানে পড়তে পারবেন বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং ও বিভিন্ন গবেষণায়। এ ছাড়া ব্যবস্থাপনা, লিবারেল আর্টস, অর্থনীতি ও আইন বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। এর আওতায় স্কলারশিপ মিলবে ১ থেকে ১২ মাস পর্যন্ত।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
একবারের বেশি আবেদন করা যাবে না। চীনের নাগরিক হলে আবেদন গ্রহণ করা হবে না। জেনারেল স্কলারশিপে আবেদন করতে বয়স সর্বোচ্চ ৪৫ হতে হবে। সিনিয়র স্কলারস ক্যাটাগরির জন্য সর্বোচ্চ বয়স ৫০। আচরণ ভালো হতে হবে। এ ছাড়া একাডেমিক ভালো ফল থাকা লাগবে।
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। আবেদনের আগেই আগের ডিগ্রি শেষ করতে হবে। এ ছাড়া ভাষা দক্ষতার সনদ না দিলেও চলবে, দিলে ভালো।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত বছরের শেষদিকে আবেদনের সুযোগ দিয়ে থাকে চীনের এই ইনস্টিটিউট। ওয়েবসাইটে গিয়ে করতে পারবেন আবেদন। এ জন্য আগে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে যোগ্য কিনা তা জেনে নিতে হবে। এরপর নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদন প্রক্রিয়া অনুসরণ করবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।