বিডিজেন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্নাতকোত্তর ও প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে রোটারি ইন্টারন্যাশনাল। রোটারি পিস ফেলোশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশসহ যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, সুইডেনের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তরে পড়াশোনার সুযোগ এবং তুরস্ক ও উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ বছরের একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ মিলবে।
মোট ১৩০টি স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। এর মধ্যে স্নাতকোত্তরে ৫০টি এবং একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জন্য ৮০টি স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। রোটারি পিস স্কলারশিপ প্রোগ্রামটি বিশ্বের সম্মানজনক স্কলারশিপগুলোর মধ্যে অন্যতম।
২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ মে।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
১৫ থেকে ২৪ মাস মেয়াদি স্নাতকোত্তরের জন্য এবং ১ বছর একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের রোটারি ফাউন্ডেশন ইন্টারন্যাশনাল অর্থায়ন করবে। টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। আবাসন সুবিধা প্রদান করবে। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ দেবে।
এ ছাড়া ইন্টার্নশিপ ও ফিল্ড স্টাডিজের খরচ দেবে। স্বাস্থ্যবিমা প্রদান করবে। কোনো আবেদন ফি লাগবে না। ইন্টার্নশিপেরও সুযোগ রয়েছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকে ভালো রেজাল্ট থাকতে হবে। নেতৃত্বের দক্ষতা প্রদর্শন করতে হবে। বর্তমানে স্নাতক বা স্নাতক প্রোগ্রামে নথিভুক্ত প্রার্থীরা আবেদনের যোগ্য নন। শান্তি বা উন্নয়নমূলক কাজের ওপরে স্নাতকোত্তরের জন্য ৩ বছর ও ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জন্য ৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজি দক্ষতার সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
একটি জীবনবৃত্তান্ত (সিভি), একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, পেশাদার রিকমেন্ডেশন, প্রবন্ধ, প্রশংসাপত্র, ইংরেজি দক্ষতার সনদ লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। সাধারণত প্রতি বছরের শুরুতে আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনে বেশ কয়েক মাস সময় দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়া বেশ সময়সাপেক্ষ।
এ বছর আবেদনের শেষ তারিখ ১৫ মে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্নাতকোত্তর ও প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে রোটারি ইন্টারন্যাশনাল। রোটারি পিস ফেলোশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশসহ যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, সুইডেনের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তরে পড়াশোনার সুযোগ এবং তুরস্ক ও উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ বছরের একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ মিলবে।
মোট ১৩০টি স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। এর মধ্যে স্নাতকোত্তরে ৫০টি এবং একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জন্য ৮০টি স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। রোটারি পিস স্কলারশিপ প্রোগ্রামটি বিশ্বের সম্মানজনক স্কলারশিপগুলোর মধ্যে অন্যতম।
২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ মে।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
১৫ থেকে ২৪ মাস মেয়াদি স্নাতকোত্তরের জন্য এবং ১ বছর একটি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের রোটারি ফাউন্ডেশন ইন্টারন্যাশনাল অর্থায়ন করবে। টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। আবাসন সুবিধা প্রদান করবে। বিমানে আসা-যাওয়ার খরচ দেবে।
এ ছাড়া ইন্টার্নশিপ ও ফিল্ড স্টাডিজের খরচ দেবে। স্বাস্থ্যবিমা প্রদান করবে। কোনো আবেদন ফি লাগবে না। ইন্টার্নশিপেরও সুযোগ রয়েছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকে ভালো রেজাল্ট থাকতে হবে। নেতৃত্বের দক্ষতা প্রদর্শন করতে হবে। বর্তমানে স্নাতক বা স্নাতক প্রোগ্রামে নথিভুক্ত প্রার্থীরা আবেদনের যোগ্য নন। শান্তি বা উন্নয়নমূলক কাজের ওপরে স্নাতকোত্তরের জন্য ৩ বছর ও ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জন্য ৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইংরেজি দক্ষতার সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
একটি জীবনবৃত্তান্ত (সিভি), একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, পেশাদার রিকমেন্ডেশন, প্রবন্ধ, প্রশংসাপত্র, ইংরেজি দক্ষতার সনদ লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। সাধারণত প্রতি বছরের শুরুতে আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনে বেশ কয়েক মাস সময় দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়া বেশ সময়সাপেক্ষ।
এ বছর আবেদনের শেষ তারিখ ১৫ মে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।