
বিডিজেন ডেস্ক

বিদেশে উচ্চশিক্ষায় অন্যতম পছন্দের জায়গা হতে পারে ইউরোপের দেশ আয়ারল্যান্ড। বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ৩ শতাংশই রয়েছে দেশটিতে। অনেক শিক্ষার্থী এখন পাড়ি জমাচ্ছেন আয়ারল্যান্ডে। এর অন্যতম কারণ, উচ্চশিক্ষায় আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন স্কলারশিপ।
প্রতি বছর বেশকিছু স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আয়ারল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
ইউরোপের বাইরের দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বৃত্তি দিয়ে থাকে আইরিশ সরকার। এই বৃত্তির নাম গভর্নমেন্ট অব আয়ারল্যান্ড স্কলারশিপ। এর আওতায় গ্র্যাজুয়েশন, পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ও পিএইচডি করতে পারবেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপটি টিউশন ফি ও এক বছরের নিবন্ধন ফি মওকুফ করার পাশাপাশি ১০ হাজার ইউরো উপবৃত্তি দিয়ে থাকে। আয়ারল্যান্ডের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একাডেমিক ও পেশাদার জীবনে দক্ষতা বৃদ্ধির চমৎকার সুযোগ পাবেন এর আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আয়ারল্যান্ড গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের জন্য আবেদনকারীদের স্নাতকের জন্য উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফলধারী হতে হবে। স্নাতকোত্তরের জন্য স্নাতকে ভালো ফলধারী হতে হবে। পিএইচডির জন্য স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে ভালো ফলধারী হতে হবে। উচ্চতর যোগাযোগদক্ষতা থাকতে হবে। সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে।
ইংরেজি দক্ষতার সনদ প্রদর্শন করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে আলাদা মানদণ্ড রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রয়োজনীয়তা/মানদণ্ড পূরণ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনকারীকে প্রথমেই অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। সেখানে অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে। সব ট্রান্সক্রিপ্ট সত্যায়িত করে আপলোড করতে হবে। সাবমিট করা কাগজপত্রের ভাষা হবে ইংরেজি অথবা আইরিশ।
সাধারণত বছরের শুরুতে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।

বিদেশে উচ্চশিক্ষায় অন্যতম পছন্দের জায়গা হতে পারে ইউরোপের দেশ আয়ারল্যান্ড। বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ৩ শতাংশই রয়েছে দেশটিতে। অনেক শিক্ষার্থী এখন পাড়ি জমাচ্ছেন আয়ারল্যান্ডে। এর অন্যতম কারণ, উচ্চশিক্ষায় আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন স্কলারশিপ।
প্রতি বছর বেশকিছু স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আয়ারল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
ইউরোপের বাইরের দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বৃত্তি দিয়ে থাকে আইরিশ সরকার। এই বৃত্তির নাম গভর্নমেন্ট অব আয়ারল্যান্ড স্কলারশিপ। এর আওতায় গ্র্যাজুয়েশন, পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ও পিএইচডি করতে পারবেন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপটি টিউশন ফি ও এক বছরের নিবন্ধন ফি মওকুফ করার পাশাপাশি ১০ হাজার ইউরো উপবৃত্তি দিয়ে থাকে। আয়ারল্যান্ডের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একাডেমিক ও পেশাদার জীবনে দক্ষতা বৃদ্ধির চমৎকার সুযোগ পাবেন এর আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আয়ারল্যান্ড গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের জন্য আবেদনকারীদের স্নাতকের জন্য উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফলধারী হতে হবে। স্নাতকোত্তরের জন্য স্নাতকে ভালো ফলধারী হতে হবে। পিএইচডির জন্য স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে ভালো ফলধারী হতে হবে। উচ্চতর যোগাযোগদক্ষতা থাকতে হবে। সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে।
ইংরেজি দক্ষতার সনদ প্রদর্শন করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে আলাদা মানদণ্ড রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রয়োজনীয়তা/মানদণ্ড পূরণ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনকারীকে প্রথমেই অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। সেখানে অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে। সব ট্রান্সক্রিপ্ট সত্যায়িত করে আপলোড করতে হবে। সাবমিট করা কাগজপত্রের ভাষা হবে ইংরেজি অথবা আইরিশ।
সাধারণত বছরের শুরুতে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বাংলাদেশি আবেদনকারীদের সঠিক নথি জমা দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোৎজ বলেছেন, “জার্মানিতে পড়তে যেতে চায় এমন হাজার হাজার সৎ শিক্ষার্থী আছে, কিন্তু যারা ভুল বা ভুয়া নথি জমা দেয় তারা সত্যিকারের পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সুযোগ নষ্ট করে।”
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।

অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
০২ অক্টোবর ২০২৫