বিডিজেন ডেস্ক
জাপানে পড়াশোনার জন্য অন্যতম একটি স্কলারশিপ হলো ‘মেক্সট’ (এমইএক্সটি)। শব্দটি প্রকৃতপক্ষে মিনিস্ট্রি অব এডুকেশন, কালচার, স্পোর্টস, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমইসিএসএসটি)। বড়সড় শব্দটির সংক্ষিপ্ত রূপ হলো মেক্সট।
১৯৫৪ সাল থেকে শুরু করে বিশ্বের ১৬০টির মতো দেশ থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য এ স্কলারশিপ দেয় জাপান সরকার। জাপান সরকার প্রদত্ত স্কলারশিপগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে খ্যাতনামা ও সম্মানিত।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে টিউশন ফি ছাড়াই টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা। স্নাতকোত্তরের সময়সীমা দুই বছর ও পিএইচডির জন্য তিন বছর।
২০২৫ সালের জন্য এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
বৃত্তিপ্রাপ্তদের কোনো টিউশন ফি বা ভর্তি ফি দেওয়া লাগবে না। আবেদন করতেও লাগবে না কোনো ফি। আসা-যাওয়ার বিমান খরচও মিলবে। শিক্ষার্থীদের আইইএলটিএস বা টোয়েফল স্কোর দেখাতে হবে না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা ও পরীক্ষা হয়েছে, সেটির প্রমাণ লাগবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে—এমন যে কোনো দেশের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হতে হবে। মাস্টার্স ও পিএইচডির জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই বয়সের সীমা দেওয়া থাকবে। প্রতি বছর এই সীমা থাকে ৩৪ বছর। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের সর্বোচ্চ ২৪ বছর হতে হবে। উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
কোনো প্রার্থী একাধিক প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবেন না। যে কোনো একটি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র যেমন সনদ, মার্কশিট, ইত্যাদি মন্ত্রণালয়ে যথাসময়ে জমা দিতে ব্যর্থ হলেও আবেদন বাতিল হতে পারে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত প্রতিবছরের শুরু ও শেষে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে থাকে। এজন্য আবেদনকারীকে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে খোঁজ রাখতে হবে।
অনলাইনে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার পরে আবেদনকারীকে সংশ্লিষ্ট সার্টিফিকেট, মার্কসিট, পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্র, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, সার্টিফিকেট, জাপানি ভাষার সনদ ও অন্যান্য সব ডকুমেন্টের সত্যায়িত কপিসহ আবেদনের হার্ড কপি সচিবালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন অভ্যর্থনা কক্ষে নির্ধারিত বক্সে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হয়।
২০২৫ সালের জন্য এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন এ বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
জাপানে পড়াশোনার জন্য অন্যতম একটি স্কলারশিপ হলো ‘মেক্সট’ (এমইএক্সটি)। শব্দটি প্রকৃতপক্ষে মিনিস্ট্রি অব এডুকেশন, কালচার, স্পোর্টস, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমইসিএসএসটি)। বড়সড় শব্দটির সংক্ষিপ্ত রূপ হলো মেক্সট।
১৯৫৪ সাল থেকে শুরু করে বিশ্বের ১৬০টির মতো দেশ থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য এ স্কলারশিপ দেয় জাপান সরকার। জাপান সরকার প্রদত্ত স্কলারশিপগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে খ্যাতনামা ও সম্মানিত।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে টিউশন ফি ছাড়াই টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা। স্নাতকোত্তরের সময়সীমা দুই বছর ও পিএইচডির জন্য তিন বছর।
২০২৫ সালের জন্য এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
বৃত্তিপ্রাপ্তদের কোনো টিউশন ফি বা ভর্তি ফি দেওয়া লাগবে না। আবেদন করতেও লাগবে না কোনো ফি। আসা-যাওয়ার বিমান খরচও মিলবে। শিক্ষার্থীদের আইইএলটিএস বা টোয়েফল স্কোর দেখাতে হবে না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা ও পরীক্ষা হয়েছে, সেটির প্রমাণ লাগবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে—এমন যে কোনো দেশের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হতে হবে। মাস্টার্স ও পিএইচডির জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই বয়সের সীমা দেওয়া থাকবে। প্রতি বছর এই সীমা থাকে ৩৪ বছর। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের সর্বোচ্চ ২৪ বছর হতে হবে। উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
কোনো প্রার্থী একাধিক প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবেন না। যে কোনো একটি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র যেমন সনদ, মার্কশিট, ইত্যাদি মন্ত্রণালয়ে যথাসময়ে জমা দিতে ব্যর্থ হলেও আবেদন বাতিল হতে পারে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত প্রতিবছরের শুরু ও শেষে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে থাকে। এজন্য আবেদনকারীকে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে খোঁজ রাখতে হবে।
অনলাইনে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার পরে আবেদনকারীকে সংশ্লিষ্ট সার্টিফিকেট, মার্কসিট, পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্র, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, সার্টিফিকেট, জাপানি ভাষার সনদ ও অন্যান্য সব ডকুমেন্টের সত্যায়িত কপিসহ আবেদনের হার্ড কপি সচিবালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন অভ্যর্থনা কক্ষে নির্ধারিত বক্সে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হয়।
২০২৫ সালের জন্য এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করতে পারবেন এ বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।