বিডিজেন ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সম্প্রতি লেভেল-১ স্ট্যাটাস পেয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র বিভাগ ঝুঁকি মূল্যায়ন করে বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ স্তরে উন্নীত করেছে। এই সিদ্ধান্তে বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ হবে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির ডিপার্টমেন্ট অব হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অস্ট্রেলিয়া অভিবাসন ঝুঁকি অনুযায়ী দেশ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সাধারণত ৩টি স্তরে ভাগ করে। এর মধ্যে লেভেল-১ হলো সবচেয়ে কম ঝুঁকির স্তর। কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যখন এই স্ট্যাটাস পায়, তখন এটি নির্দেশ করে যে, সেই দেশের বা প্রতিষ্ঠান থেকে আসা শিক্ষার্থীরা অস্ট্রেলিয়ার ভিসা শর্তাবলি মেনে চলার ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি নির্ভরযোগ্য।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সুবিধা
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে এই স্ট্যাটাস বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বেশ কিছু সুবিধা দেবে। বিগত সময়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা ভিসাসংক্রান্ত বেশকিছু জটিলতায় পড়ত। নতুন এই সুবিধার ফলে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা আবেদনের সময় আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে শিথিলতা থাকবে। অর্থাৎ ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা অন্য নথির ওপর জোর কম দেওয়া হবে। ফলে ভিসা প্রক্রিয়াটি অনেকটাই সহজ হবে।
লেভেল-১ স্ট্যাটাস পাওয়া দেশের নাগরিকদের ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়া সাধারণত দ্রুত শেষ করা হয়। ফলে বাংলাদেশিদের অপেক্ষার সময় কমবে এবং শিক্ষার্থীরা কোর্স শুরুর আগে তাদের প্রস্তুতি গুছিয়ে নিতে পর্যাপ্ত সময় পাবে। সামগ্রিকভাবে ভিসা আবেদনের জন্য অন্য সহায়ক নথিপত্রের প্রয়োজনীয়তা কমে আসায় আবেদন প্রক্রিয়ার জটিলতা কমবে এবং নির্ভুল আবেদনের সম্ভাবনা বাড়বে।
অস্ট্রেলিয়া সরকার বাংলাদেশকে তুলনামূলকভাবে কম অভিবাসন ঝুঁকিপূর্ণ দেশ এবং প্রকৃত শিক্ষার্থী হিসেবে বিবেচনা করায়, বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা অনুমোদনের হার বাড়বে।
দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের লেভেল-১ স্ট্যাটাস পাওয়া প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা তৈরি করেছে। বাংলাদেশ লেভেল-১–এ অবস্থান করলেও ভারত ও পাকিস্তান যথাক্রমে লেভেল-২ ও ৩ এ অবস্থান করছে।
সহজ ভাষায়, ভারতীয় কিংবা পাকিস্তানি নাগরিকদের অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পেতে ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং অন্য নথি দেখানো বাধ্যতামূলক। বেশ কিছু ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার সরকার তাদের অযোগ্য বিবেচনা করতে পারে। তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সকল নথিপথ কিংবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখানো বাধ্যতামূলক নয়। অস্ট্রেলিয়ার কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে তবে সেই ক্ষেত্রে ভাষাগত দক্ষতা বা বাকি কাগজগুলো দেখাতে হবে।
দক্ষিণ এশিয়ার অধিকাংশ প্রতিযোগী দেশ যখন লেভেল-২ বা ৩-এর কড়াকড়ির সম্মুখীন, তখন বাংলাদেশ একটি সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। এই স্ট্যাটাসের কারণে অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এখন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তির ক্ষেত্রে আরও বেশি আগ্রহী হবে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সম্প্রতি লেভেল-১ স্ট্যাটাস পেয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র বিভাগ ঝুঁকি মূল্যায়ন করে বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ স্তরে উন্নীত করেছে। এই সিদ্ধান্তে বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ হবে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির ডিপার্টমেন্ট অব হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অস্ট্রেলিয়া অভিবাসন ঝুঁকি অনুযায়ী দেশ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সাধারণত ৩টি স্তরে ভাগ করে। এর মধ্যে লেভেল-১ হলো সবচেয়ে কম ঝুঁকির স্তর। কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যখন এই স্ট্যাটাস পায়, তখন এটি নির্দেশ করে যে, সেই দেশের বা প্রতিষ্ঠান থেকে আসা শিক্ষার্থীরা অস্ট্রেলিয়ার ভিসা শর্তাবলি মেনে চলার ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি নির্ভরযোগ্য।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সুবিধা
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে এই স্ট্যাটাস বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বেশ কিছু সুবিধা দেবে। বিগত সময়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা ভিসাসংক্রান্ত বেশকিছু জটিলতায় পড়ত। নতুন এই সুবিধার ফলে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা আবেদনের সময় আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে শিথিলতা থাকবে। অর্থাৎ ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা অন্য নথির ওপর জোর কম দেওয়া হবে। ফলে ভিসা প্রক্রিয়াটি অনেকটাই সহজ হবে।
লেভেল-১ স্ট্যাটাস পাওয়া দেশের নাগরিকদের ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়া সাধারণত দ্রুত শেষ করা হয়। ফলে বাংলাদেশিদের অপেক্ষার সময় কমবে এবং শিক্ষার্থীরা কোর্স শুরুর আগে তাদের প্রস্তুতি গুছিয়ে নিতে পর্যাপ্ত সময় পাবে। সামগ্রিকভাবে ভিসা আবেদনের জন্য অন্য সহায়ক নথিপত্রের প্রয়োজনীয়তা কমে আসায় আবেদন প্রক্রিয়ার জটিলতা কমবে এবং নির্ভুল আবেদনের সম্ভাবনা বাড়বে।
অস্ট্রেলিয়া সরকার বাংলাদেশকে তুলনামূলকভাবে কম অভিবাসন ঝুঁকিপূর্ণ দেশ এবং প্রকৃত শিক্ষার্থী হিসেবে বিবেচনা করায়, বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা অনুমোদনের হার বাড়বে।
দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের লেভেল-১ স্ট্যাটাস পাওয়া প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা তৈরি করেছে। বাংলাদেশ লেভেল-১–এ অবস্থান করলেও ভারত ও পাকিস্তান যথাক্রমে লেভেল-২ ও ৩ এ অবস্থান করছে।
সহজ ভাষায়, ভারতীয় কিংবা পাকিস্তানি নাগরিকদের অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পেতে ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং অন্য নথি দেখানো বাধ্যতামূলক। বেশ কিছু ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার সরকার তাদের অযোগ্য বিবেচনা করতে পারে। তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সকল নথিপথ কিংবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখানো বাধ্যতামূলক নয়। অস্ট্রেলিয়ার কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে তবে সেই ক্ষেত্রে ভাষাগত দক্ষতা বা বাকি কাগজগুলো দেখাতে হবে।
দক্ষিণ এশিয়ার অধিকাংশ প্রতিযোগী দেশ যখন লেভেল-২ বা ৩-এর কড়াকড়ির সম্মুখীন, তখন বাংলাদেশ একটি সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। এই স্ট্যাটাসের কারণে অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এখন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তির ক্ষেত্রে আরও বেশি আগ্রহী হবে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।