বিডিজেন ডেস্ক
প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে থাই গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ। এর আওতায় আপনি বিনা খরচে ফুল-টাইম মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রাম করতে পারবেন দেশটির এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এআইটি)। থাকছে আরও নানা সুবিধা।
এআইটি থাইল্যান্ডের ১ নম্বর ও এশিয়ার ১৪তম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। সারা বিশ্ব থেকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা রয়্যাল থাইল্যান্ড সরকারের বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
থাইল্যান্ড ও অন্যান্য এশীয় দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাদের চমৎকার একাডেমিক রেকর্ড রয়েছে তাদের রয়্যাল থাই গভর্নমেন্ট স্কলারশিপে আবেদন করা উচিত। এতে সম্পূর্ণ অর্থায়ন করে দেশটির সরকার।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
রয়্যাল থাই সরকারী বৃত্তি সম্পূর্ণ টিউশন ফি কভারেজ প্রদান করবে। বৃত্তি প্রাপকদের জন্য বিনামূল্যে বাসস্থানের সুযোগ দেওয়া হবে। এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি স্কলারশিপের সময়কালের জন্য জীবনযাত্রার ব্যয় বহন করবে। গবেষণায় থাকছে বাড়তি কিছু সুবিধাও।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
থাইল্যান্ড ও অন্যান্য এশীয় দেশের শিক্ষার্থীরা থাইল্যান্ডে এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ডক্টরাল প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই ভুটান, তিমুর-লেস্তে, আসিয়ান দেশ বা অন্যান্য এশিয়ান দেশগুলোর নাগরিক হতে হবে।
রয়্যাল থাই গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই চমৎকার পূর্ববর্তী একাডেমিক রেকর্ড থাকতে হবে। ডক্টরাল প্রোগ্রামে আবেদন করার জন্য তাদের অবশ্যই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে হবে।
মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। তাদের অবশ্যই ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.৫ বা তার বেশি থাকতে হবে। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ইংরেজি দক্ষতার স্কোর জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছরের শেষদিকেই এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন শুরু হয়। আবেদন করতে পারবেন অনলাইনে। সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে যেতে হবে। দিতে হবে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট। আবেদন করার সময় ফি কত লাগবে তা জানিয়ে দেবে স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে থাই গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ। এর আওতায় আপনি বিনা খরচে ফুল-টাইম মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রাম করতে পারবেন দেশটির এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এআইটি)। থাকছে আরও নানা সুবিধা।
এআইটি থাইল্যান্ডের ১ নম্বর ও এশিয়ার ১৪তম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। সারা বিশ্ব থেকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা রয়্যাল থাইল্যান্ড সরকারের বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
থাইল্যান্ড ও অন্যান্য এশীয় দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাদের চমৎকার একাডেমিক রেকর্ড রয়েছে তাদের রয়্যাল থাই গভর্নমেন্ট স্কলারশিপে আবেদন করা উচিত। এতে সম্পূর্ণ অর্থায়ন করে দেশটির সরকার।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
রয়্যাল থাই সরকারী বৃত্তি সম্পূর্ণ টিউশন ফি কভারেজ প্রদান করবে। বৃত্তি প্রাপকদের জন্য বিনামূল্যে বাসস্থানের সুযোগ দেওয়া হবে। এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি স্কলারশিপের সময়কালের জন্য জীবনযাত্রার ব্যয় বহন করবে। গবেষণায় থাকছে বাড়তি কিছু সুবিধাও।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
থাইল্যান্ড ও অন্যান্য এশীয় দেশের শিক্ষার্থীরা থাইল্যান্ডে এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ডক্টরাল প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই ভুটান, তিমুর-লেস্তে, আসিয়ান দেশ বা অন্যান্য এশিয়ান দেশগুলোর নাগরিক হতে হবে।
রয়্যাল থাই গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই চমৎকার পূর্ববর্তী একাডেমিক রেকর্ড থাকতে হবে। ডক্টরাল প্রোগ্রামে আবেদন করার জন্য তাদের অবশ্যই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে হবে।
মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। তাদের অবশ্যই ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.৫ বা তার বেশি থাকতে হবে। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ইংরেজি দক্ষতার স্কোর জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছরের শেষদিকেই এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন শুরু হয়। আবেদন করতে পারবেন অনলাইনে। সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে যেতে হবে। দিতে হবে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট। আবেদন করার সময় ফি কত লাগবে তা জানিয়ে দেবে স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।