
প্রতিবেদক, বিডিজেন

আমেরিকার ‘ফুলব্রাইট ভিজিটিং স্কলার প্রোগ্রামে’ আবেদনের সুযোগ এসেছে। এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে আমেরিকার অর্থায়নে পড়াশোনা ও গবেষণা করতে পারবেন নির্বাচিতরা। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে পেশাগতভাবে কাজ করার জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই ইংরেজি ভাষার দক্ষতা থাকতে হবে। ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বরে শুরু হবে এ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম। ঢাকার আমেরিকার দূতাবাসের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজের এক পোস্ট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ওই পোস্টে বলা হয়, এক শিক্ষাবর্ষ মেয়াদে গবেষণা ও আমেরিকার কোনো প্রতিষ্ঠানে এক শিক্ষাবর্ষে শিক্ষকতার জন্য এ অনুদান দেওয়া হবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বাংলাদেশি সরকারি-বেসরকারি পেশাজীবী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত গবেষকদের (১০ বছর বা ততধিক সময়ের পেশাগত অভিজ্ঞতাসম্পন্ন) গবেষণা বা শিক্ষকতার কাজ পরিচালনার জন্য এ অনুদান দেওয়া হবে। এ ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশিরাও।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পাঠ্যক্রম প্রণয়ন, দূরশিক্ষণ, শিক্ষাপ্রযুক্তি, জনস্বাস্থ্য, জীববিজ্ঞান, ফার্মেসি, ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, আরবান প্ল্যানিং ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষা–সম্পর্কিত সব শাখার বিস্তৃত বিষয়ে প্রস্তাবনা আহ্বান করা হচ্ছে। এ ছাড়া, গবেষক ও শিক্ষকতার জন্য দুইভাবে প্রার্থীদের সুযোগ দেওয়া হবে।
ফুলব্রাইটের সুবিধাসমূহ
১. একাডেমিক ও আনুষঙ্গিক ব্যয় নির্বাহে মাসিক বৃত্তি;
২. এয়ার ফেয়ার;
৩. বইপত্র ক্রয়ের ভাতা;
৪. স্বাস্থ্য ও দুর্ঘটনা বিমা;
৫. ভ্রমণভাতা ও অতিরিক্ত মালপত্রের ভাতা।
আবেদনের শেষ তারিখ
২০ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
অনলাইন আবেদন ও বিস্তারিত তথ্যের জন্য নিচের লিংকে প্রবেশ করুন।
https://bd.usembassy.gov/call-for-applications-for-the-2026-27-fulbright-visiting-scholar-program/

আমেরিকার ‘ফুলব্রাইট ভিজিটিং স্কলার প্রোগ্রামে’ আবেদনের সুযোগ এসেছে। এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে আমেরিকার অর্থায়নে পড়াশোনা ও গবেষণা করতে পারবেন নির্বাচিতরা। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে পেশাগতভাবে কাজ করার জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই ইংরেজি ভাষার দক্ষতা থাকতে হবে। ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বরে শুরু হবে এ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম। ঢাকার আমেরিকার দূতাবাসের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজের এক পোস্ট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ওই পোস্টে বলা হয়, এক শিক্ষাবর্ষ মেয়াদে গবেষণা ও আমেরিকার কোনো প্রতিষ্ঠানে এক শিক্ষাবর্ষে শিক্ষকতার জন্য এ অনুদান দেওয়া হবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বাংলাদেশি সরকারি-বেসরকারি পেশাজীবী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত গবেষকদের (১০ বছর বা ততধিক সময়ের পেশাগত অভিজ্ঞতাসম্পন্ন) গবেষণা বা শিক্ষকতার কাজ পরিচালনার জন্য এ অনুদান দেওয়া হবে। এ ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশিরাও।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পাঠ্যক্রম প্রণয়ন, দূরশিক্ষণ, শিক্ষাপ্রযুক্তি, জনস্বাস্থ্য, জীববিজ্ঞান, ফার্মেসি, ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, আরবান প্ল্যানিং ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষা–সম্পর্কিত সব শাখার বিস্তৃত বিষয়ে প্রস্তাবনা আহ্বান করা হচ্ছে। এ ছাড়া, গবেষক ও শিক্ষকতার জন্য দুইভাবে প্রার্থীদের সুযোগ দেওয়া হবে।
ফুলব্রাইটের সুবিধাসমূহ
১. একাডেমিক ও আনুষঙ্গিক ব্যয় নির্বাহে মাসিক বৃত্তি;
২. এয়ার ফেয়ার;
৩. বইপত্র ক্রয়ের ভাতা;
৪. স্বাস্থ্য ও দুর্ঘটনা বিমা;
৫. ভ্রমণভাতা ও অতিরিক্ত মালপত্রের ভাতা।
আবেদনের শেষ তারিখ
২০ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
অনলাইন আবেদন ও বিস্তারিত তথ্যের জন্য নিচের লিংকে প্রবেশ করুন।
https://bd.usembassy.gov/call-for-applications-for-the-2026-27-fulbright-visiting-scholar-program/
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পাঠ্যক্রম প্রণয়ন, দূরশিক্ষণ, শিক্ষাপ্রযুক্তি, জনস্বাস্থ্য, জীববিজ্ঞান, ফার্মেসি, ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, আরবান প্ল্যানিং ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষা–সম্পর্কিত সব শাখার বিস্তৃত বিষয়ে প্রস্তাবনা আহ্বান করা হচ্ছে।
বাংলাদেশি আবেদনকারীদের সঠিক নথি জমা দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোৎজ বলেছেন, “জার্মানিতে পড়তে যেতে চায় এমন হাজার হাজার সৎ শিক্ষার্থী আছে, কিন্তু যারা ভুল বা ভুয়া নথি জমা দেয় তারা সত্যিকারের পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সুযোগ নষ্ট করে।”
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।

অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
০২ অক্টোবর ২০২৫