বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষায় হাল আমলে কাতার হয়ে উঠেছে অনেকের গন্তব্য। এর অন্যতম কারণ, দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্প্রতি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সুবিধা বাড়িয়েছে। তেমনই একটি বিশ্ববিদ্যালয় কাতারের দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে তারা।
স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে স্কলারশিপে প্রতি বছর কাতারের দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজে পড়ার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশিদের। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে ২০২৫ সালের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত।
ভিডিওতে দেখুন
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এতে দুটো স্কলারশিপে রয়েছে। এর মধ্যে সানাদ স্কলারশিপে সুযোগ-সুবিধার মধ্যে টিউশন ফি কভার করা হয়, মাসিক ভাতা দেওয়া হয়, স্বাস্থ্যবিমা, আবাসন-সুবিধা ও বিমানভাড়া অন্তর্ভুক্ত থাকে। এটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা পেতে পারেন। তামিম স্কলারশিপে বাংলাদেশিরা আবেদন করতে পারবেন না। এটি আরব বিশ্বের শিক্ষার্থীদের জন্য।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এই স্কলারশিপের জন্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীসহ কাতারের শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। তবে কোনো ধরনের নির্দিষ্ট বয়সসীমা নেই।
আগ্রহী প্রার্থীর একটি বৈধ ডিগ্রি সনদ, অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, দুটি সুপারিশপত্র, ব্যক্তিগত বিবৃতি, একটি হালনাগাদ জীবনবৃত্তান্ত, একটি অ্যাকাডেমিক প্রবন্ধ, ইংরেজির দক্ষতা পরীক্ষার ফলাফল বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত সনদ লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন-প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ অনলাইন। আবেদন করতে হলে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সব ধরনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট অনলাইনে জমা দিতে হবে। প্রতি বছরের শেষদিকে আবেদন শুরু হয়। আর তা শেষ হয় পরের বছরের জানুয়ারিতে।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে ২০২৫ সালের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
উচ্চশিক্ষায় হাল আমলে কাতার হয়ে উঠেছে অনেকের গন্তব্য। এর অন্যতম কারণ, দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্প্রতি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সুবিধা বাড়িয়েছে। তেমনই একটি বিশ্ববিদ্যালয় কাতারের দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে তারা।
স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে স্কলারশিপে প্রতি বছর কাতারের দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজে পড়ার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশিদের। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে ২০২৫ সালের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত।
ভিডিওতে দেখুন
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এতে দুটো স্কলারশিপে রয়েছে। এর মধ্যে সানাদ স্কলারশিপে সুযোগ-সুবিধার মধ্যে টিউশন ফি কভার করা হয়, মাসিক ভাতা দেওয়া হয়, স্বাস্থ্যবিমা, আবাসন-সুবিধা ও বিমানভাড়া অন্তর্ভুক্ত থাকে। এটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা পেতে পারেন। তামিম স্কলারশিপে বাংলাদেশিরা আবেদন করতে পারবেন না। এটি আরব বিশ্বের শিক্ষার্থীদের জন্য।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এই স্কলারশিপের জন্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীসহ কাতারের শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। তবে কোনো ধরনের নির্দিষ্ট বয়সসীমা নেই।
আগ্রহী প্রার্থীর একটি বৈধ ডিগ্রি সনদ, অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, দুটি সুপারিশপত্র, ব্যক্তিগত বিবৃতি, একটি হালনাগাদ জীবনবৃত্তান্ত, একটি অ্যাকাডেমিক প্রবন্ধ, ইংরেজির দক্ষতা পরীক্ষার ফলাফল বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত সনদ লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন-প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ অনলাইন। আবেদন করতে হলে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সব ধরনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট অনলাইনে জমা দিতে হবে। প্রতি বছরের শেষদিকে আবেদন শুরু হয়। আর তা শেষ হয় পরের বছরের জানুয়ারিতে।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে ২০২৫ সালের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বাংলাদেশসহ ৩২টি দেশের নাগরিক সুইডিশ ইনস্টিটিউট স্কলারশিপ ফর গ্লোবাল প্রফেশনাল (এসআই স্কলারশিপ) নামের এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই স্কলারশিপে আবেদনের জন্য আইইএলটিএসের প্রয়োজন নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে আইসিটি খাতে গবেষণার জন্য ফেলোশিপ প্রদান, আইসিটি ক্ষেত্রে উদ্ভাবনীমূলক কাজে উৎসাহ প্রদানের জন্য ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অনুদান এবং বিশেষ অনুদান প্রদানের লক্ষ্যে আবেদন গ্রহণের সময়সীমা আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলো।
কানাডার অনেক স্কলারশিপের মধ্যে জনপ্রিয় স্কলারশিপ হচ্ছে ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় স্কলারশিপ। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি।
চলমান এই ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে হাইস্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন। এই ইন্টার্নশিপ শিক্ষার্থীদের গবেষক, বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে কাজের সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে বাস্তবভিত্তিক জ্ঞান অর্জনের সুযোগ করে দেয়।