বিডিজেন ডেস্ক
বিশ্বের প্রায় ১৮০ দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বিশেষ বৃত্তি দেয় সুইজারল্যান্ড। ‘দ্য সুইস গভর্নমেন্ট এক্সিলেন্স স্কলারশিপ’ নামে সুইজারল্যান্ড সরকারের এ বৃত্তিতে আবেদনের সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদেরও। এর আওতায় রিসার্চ ফেলোশিপ, পিএইচডি স্কলারশিপ ও পোস্ট ডক্টরাল স্কলারশিপ দিয়ে থাকে সুইজারল্যান্ড।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
প্রতিটি শিক্ষার্থীকে আংশিক টিউশন ফি প্রদান করা হয়। মাসে মাসে ভাতা ও স্বাস্থ্যবিমা তো থাকছেই। এ ছাড়া যাতায়াতের জন্য বিমানভাড়া দেওয়া হয় তহবিল থেকে। আবাসন-ভাতা সাপোর্ট সার্ভিস এবং বিভিন্ন ট্রিপ, ডিনার ও দর্শনীয় স্থান ভ্রমণে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়। আর এই সবকিছু দেওয়া হয় এই স্কলারশিপের আওতায়। দেশটির কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ মিলবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। থাকতে হবে একাডেমিক ভালো ফল। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। সাধারণ ও নির্দিষ্ট যোগ্যতার মানদণ্ডের বিস্তারিত তথ্যের জন্য নিজ দেশের নির্দিষ্ট করে দেওয়া শিটগুলো ওয়েবসাইটে দেখতে হবে। বিশেষ কমিটির মাধ্যমে বেছে নেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আবেদন করা যায় অনলাইনে। প্রতি বছর সেপ্টেম্বরে আবেদনের সুযোগ দেয় সুইস সরকার। তবে. কখনো এই সময়ের তারতম্য হতে পারে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিশ্বের প্রায় ১৮০ দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বিশেষ বৃত্তি দেয় সুইজারল্যান্ড। ‘দ্য সুইস গভর্নমেন্ট এক্সিলেন্স স্কলারশিপ’ নামে সুইজারল্যান্ড সরকারের এ বৃত্তিতে আবেদনের সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদেরও। এর আওতায় রিসার্চ ফেলোশিপ, পিএইচডি স্কলারশিপ ও পোস্ট ডক্টরাল স্কলারশিপ দিয়ে থাকে সুইজারল্যান্ড।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
প্রতিটি শিক্ষার্থীকে আংশিক টিউশন ফি প্রদান করা হয়। মাসে মাসে ভাতা ও স্বাস্থ্যবিমা তো থাকছেই। এ ছাড়া যাতায়াতের জন্য বিমানভাড়া দেওয়া হয় তহবিল থেকে। আবাসন-ভাতা সাপোর্ট সার্ভিস এবং বিভিন্ন ট্রিপ, ডিনার ও দর্শনীয় স্থান ভ্রমণে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়। আর এই সবকিছু দেওয়া হয় এই স্কলারশিপের আওতায়। দেশটির কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ মিলবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। থাকতে হবে একাডেমিক ভালো ফল। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। সাধারণ ও নির্দিষ্ট যোগ্যতার মানদণ্ডের বিস্তারিত তথ্যের জন্য নিজ দেশের নির্দিষ্ট করে দেওয়া শিটগুলো ওয়েবসাইটে দেখতে হবে। বিশেষ কমিটির মাধ্যমে বেছে নেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আবেদন করা যায় অনলাইনে। প্রতি বছর সেপ্টেম্বরে আবেদনের সুযোগ দেয় সুইস সরকার। তবে. কখনো এই সময়ের তারতম্য হতে পারে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।